This Article is From May 03, 2020

ত্রাণ পাঠিয়ে মুঠোফোনে রমজানের শুভেচ্ছায় সাংসদ মিমি

ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আরেক সাংসদ নুসরত জাহানের মতো তিনিও বাড়িতে থেকে রমজান এবং ইফতার পালনের আবেদন জানিয়েছেন।

ত্রাণ পাঠিয়ে মুঠোফোনে রমজানের শুভেচ্ছায় সাংসদ মিমি

পবিত্র রমজানের শুভেচ্ছায় মিমি চক্রবর্তী

কলকাতা:

একদম আপন জনের সুর গলায়। মুঠোফোনে খোঁজখবর, ‘কেমন কাটছে রমজান (Happy Ramdan)? সবাই ভালো আছেন তো? ইফতার হয়েছে?' এভাবেই তাঁর সমস্ত কর্মীদের, রাজ্যবাসীদের থেকে সাংসদ-অভিনেত্রী মিমি চক্রবর্তী (Mimi Chakraborty) খবর নিলেন, রমজান সবার ভালো কাটছে কিনা। মুঠোফোনে মিমির আন্তরিক গলা পৌঁছে গিয়েছে শহর থেকে শহরতলি। জেলা থেকে গ্রামে।

ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং আরেক সাংসদ নুসরত জাহানের মতো তিনিও বাড়িতে থেকে রমজান এবং ইফতার পালনের আবেদন জানিয়েছেন। মিমির কথায়, খুব দুর্দিনের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন সবাই। মহামারী ঠএকাতে আপাতত ঘরে বসেই নিরাপদে তাই পালন করতে হবে রমজান মাস, রোজা, ইফতার। সামাজিক দূরত্ব মেনে চললে তবেই দ্রুত কমবে মহামারী। পাশাপাশি, কাজ্যের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যাতে নির্বিঘ্নে রমজান পালন করতে পারেন তার জন্য জেলায় জেলায় ত্রাণ পাঠান মিমি। সবাইকে বলেন, তাঁর অফিসে যোগাযোগ করলেই তিনি খবর পাবেন সমস্ত। যাঁর যা প্রয়োজন যেন নির্দ্বিধায় জানান তাঁকে। সবার পাশে আছেন তিনি। একই সঙ্গে তাঁর আক্ষেপ, গত বছরেও তিনি অনেক জায়গায় গেছেন ইফতারে। এবছর তিনিও ঘরবন্দি রয়েছেন সবার স্বার্থে, নিজেদের স্বার্থে।

পাশাপাশি, চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী সহ করোনার বিরুদ্ধে লড়াই ‌করা সমস্ত সুপারহিরোদের তিনি কুর্নিশ জানান।

‘মসজিদে নয়, বাড়িতে নমাজ পড়ুন', রমজানে অনুরোধ নুসরতের

গত ৪৮ ঘণ্টায় রাজ্যে ১২৭ জন সংক্রমিত (Coronavirus In Bengal)। ১ মে সংক্রমিত ৫৭ জন আর ২ মে সংক্রমিত ৭০ জন। পাশাপাশি নমুনা পরীক্ষা হয়েছে মোট ৪৮১১ জনের। বাড়েনি মৃতের সংখ্যা। রাজ্যে সংক্রমণের জেরে মোট মৃত ১৫। এদিকে ফের একবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) সমালোচনার তিরে বিদ্ধ করলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। রাজ্যের প্রকৃত করোনা পরিস্থিতি প্রকাশ্যে আসতে দিচ্ছেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সরাসরি এবার এই অভিযোগ করলেন রাজ্যপাল। পশ্চিমবঙ্গের করোনা আক্রান্তের প্রকৃত পরিসংখ্যান প্রকাশ করুন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, টুইটে লিখলেন একথাও। রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় শনিবার টুইট করেন,"@MamataOfficial  রাজ্যের করোনা পরিস্থিতির তথ্য লুকিয়ে রাখবেন না, দয়া করে প্রকৃত তথ্য সামনে আনুন।" তিনি এই বিষয়টিও উল্লেখ করেন যে, ৩০ এপ্রিলের পর আর নতুন করে কোনও মেডিকেল বুলেটিনই প্রকাশ করেনি রাজ্য সরকার। ওই বুলেটিনে রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা দেখানো হয়েছিল ৫৭২, তারপর আর সেই পরিসংখ্যানে কোনও আপডেট করা হয়নি।

.