ইসলামপুরের দাঁড়িভিট হাইস্কুলে শিক্ষক নিয়োগ ঘিরে অশান্তি ছড়াতে থাকে।
হাইলাইটস
- ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চাইলেন দিলীপ
- গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করেছে বিজেপি
- সংঘর্ষের ঘটনায় রাজনৈতিক উত্তাপ ছড়িয়েছে
কলকাতা: উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে সংঘর্ষে (Islampur clash) দুই ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় সাত জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। তার মধ্যে কয়েকজন জন বিজেপি কর্মীও আছেন। এদিকে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত দাবি করেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। তাঁর দাবি কীভাবে এই ঘটনা হল তা জানতে তদন্তভার সিবিআইয়ের হাতে দেওয়া হোক। ঘটনার একদিন বাদে আরও একবার জেলা পুলিশের তরফ থেকে গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করা হয়েছে। পুলিশের দাবি ঘটনায় কে বা কারা গুলি চালালো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ধৃতদের জেরা করছে পুলিশ। পাশাপাশি আরও কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকার কড়া সমালোচনা করেছে সিপিএম বিধায়ক সুজন চক্রবর্তী। তাঁর মতে জেনে বুঝেই গুলি চালিয়েছে পুলিশ। এর আগে স্থানীয় সিপিএম সাংসদঃ মহম্মদ সেলিমও রাজ্যের ভূমিকার সমালোচনা করেছেন।
ইসলামপুরের দাঁড়িভিট হাইস্কুলে শিক্ষক নিয়োগ ঘিরে অশান্তি ছড়াতে থাকে। তার জেরেই বৃহস্পতিবার বিকেলে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে এলাকা। চলে গুলি। তাতেই মৃত্যু হয় দুই পড়ুয়ার। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন। কিন্তু প্রথম থেকেই গুলি চালানোর কথা অস্বীকার করে আসছে পুলিশ। জেলার পুলিশ সুপার থেকে শুরু করে পুলিশ কর্তাদের দাবি উর্দিধারিদের গুলিতে প্রাণ যায়নি দুই পরিবারের। রাজনৈতিক উত্তাপও ছড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই জেলায় বনধ পালন করেছে বিজেপি। আন্দোলনে নামছে এসএফআইও।
আরও পড়ুন: ইসলামপুরের ঘটনা নিয়ে তৃণমূলকে তীব্র আক্রমণ মহম্মদ সেলিমের