This Article is From Apr 12, 2019

নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রথমবার এই তথ্যটি দিলেন স্মৃতি

Lok Sabha Elections 2019: স্মৃতি ইরানি স্নাতক নন। মনোনয়ন জমা দিয়ে একথাই জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

Lok Sabha Elections 2019: শিক্ষা শেষ না হওয়ার কথা আলাদা করে জানিয়েছেন স্মৃতি।

হাইলাইটস

  • স্মৃতি লিখেছেন লিখেছন তিন বছরের পঠন সম্পন্ন হয়নি
  • ২০১৪ সালের নির্বাচনের মনোনয়নে তিনি শিক্ষা শেষ না করার কথা জানাননি
  • তাঁর কাছে ৪ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পত্তি আছে বলেও জানান স্মৃতি
আমেঠি:

স্মৃতি ইরানি স্নাতক নন। মনোনয়ন জমা দিয়ে একথাই জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এর আগে কখনও নিজের শিক্ষা বিষয়ক এই তথ্য দেননি কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। স্মৃতি জানিয়েছেন তাঁর শিক্ষা শেষ হয়নি। উত্তরপ্রদেশের অমেঠী কেন্দ্র থেকে ভোটে দাঁড়াতে জমা দেওয়া মনোয়নপত্রে স্মৃতি লিখেছেন, ১৯৯৪ সালে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্কুল অব ওপেন লার্নিং –এর ব্যাচেলার অব কমার্স কোর্সে ভর্তি হয়েছিলেন। পাশাপাশি এটাও লিখেছেন তিন বছরের পঠন সম্পন্ন  হয়নি।  

gegu35b8

 কেন্দ্রীয় মন্ত্রী স্মৃতি ইরানির জমা দেওয়া হলফনামা 

adj8ib0o

শিক্ষা শেষ না হওয়ার কথা আলাদা করে জানিয়েছেন স্মৃতি। ২০১৪ সালের নির্বাচনের মনোনয়নে তিনি শিক্ষা শেষ না করার কথা জানাননি। বাকি তথ্য অবশ্য একই ছিল। তারও আগে  ২০০৪ সালে দিল্লির চাঁদনি চক আসন থেকে  প্রথমবার ভোটে লড়েন স্মৃতি। সে সময় তিনি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের দূর শিক্ষণ বিভাগ থেকে কলা বিভাগে পঠন পাঠন করেছেন বলে জানান। কিন্তু পঠন পাঠন শেষ হয়েছে কিনা সেই তথ্য তিনি দেননি।  এখন রাজ্যসভার সাংসদ স্মৃতি। সেখানকার প্রোফাইল বলছে  দিল্লির হলি চাইল্ড অক্সিলিয়ামে পড়েছেন তিনি। পাশাপাশি দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের দূর শিক্ষণ বিভাগের কথাও বলা আছে সেখানে।  আরও বলা হয়েছে এখনও  দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করছেন স্মৃতি।

h3mkobjo

 স্মৃতির ২০০৪ সালের হলফনামা।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়াও নিজের সম্পত্তির বিবরণ  দিয়েছেন স্মৃতি। সেখানে তিনি জানান তাঁর কাছে  ৪ কোটি ৭১ লাখ টাকার সম্পত্তি আছে। পড়াশোনা সংক্রান্ত তথ্য দেওয়া নিয়ে স্মৃতির বিরুদ্ধে  অভিযোগ করে আসছে কংগ্রেস। দিল্লি হাইকোর্টে মামলাও দায়ের হয়েছিল। সেটি খারিজ করে দিল্লি হাইকোর্ট জানায় স্মৃতিকে হেনস্থা করতেই মামলা করা হয়েছে।কয়েক মাস আগে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের এবিভিপির নেতা অঙ্কিভ বাসোয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। জানা যায় এবিভিপির হয়ে ভোটে জেতা অঙ্কিভ ভুয়ো তথ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিলেন। সে সময় কারও নাম না করে কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী বলেছিলেন, বিজেপির আমলে ভুয়ো ডিগ্রি থাকলে মন্ত্রী হওয়া অনেক সহজ হয়ে যায়।

.