This Article is From Aug 13, 2019

রাজ্যের পুজো কমিটিগুলিকে আয়করের নোটিশ পাঠানোর প্রতিবাদে ধর্নায় বসল তৃণমূল কংগ্রেস

তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, মঙ্গলবার দলের মহিলা শাখা ‘বঙ্গজননী ব্রিগেড’ মধ্য কলকাতার সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে ধর্নায় বসবে

রাজ্যের পুজো কমিটিগুলিকে আয়করের নোটিশ পাঠানোর প্রতিবাদে ধর্নায় বসল তৃণমূল কংগ্রেস

রবিবারই পুজো কমিটিগুলিকে নোটিশ পাঠানোর প্রতিবাদে ক্ষোভ উগরে দেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

কলকাতার সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে আট ঘণ্টার জন্য ধর্নায় বসল তৃণমূল কংগ্রেস (TMC)। দুর্গা পুজো (Durga Puja) কমিটিকে আয়করের (IT) নোটিশ পাঠানোর প্রতিবাদেই এই ধর্না বলে জানানো হয়েছে। রবিবারই এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে আক্রমণ করে মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, মঙ্গলবার দলের মহিলা শাখা ‘বঙ্গজননী ব্রিগেড' মধ্য কলকাতার সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে ধর্নায় বসবে। দাবি, পুজো কমিটিকে আয়করের আওতামুক্ত করতে হবে। পুজো সংগঠক, অংশগ্রহণকারী এবং ‘‘যাঁরা বাংলাকে ভালবাসেন'' তাঁদের সকলকে ওই প্রতিবাদসভায় অংশ নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। সোমবারই বিজেপির তরফে বলা হয়, তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশ কাটমানি ও চিট ফান্ড কেলেঙ্কারির মাধ্যমে যে কালো টাকা উপার্জন করেছেন, তা এই পুজোগুলিতে বিনিয়োগ করেন। তাই শাসক দল ভয় পাচ্ছে।

বিজেপির জাতীয় সচিব রাহুল সিনহা বলেন, ‘‘দুর্গা পুজো কমিটির টাকার উৎস সম্পর্কে যদি আয়কর জানতে চায় তাতে ক্ষতি কী? কোনও কোনও পুজো কমিটিতে তৃণমূল নেতা ও মন্ত্রীরা গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন রয়েছেন। কাটমানি ও চিট ফান্ড কেলেঙ্কারি থেকে লুঠ করা কালো টাকা এখানে ব্যবহার করছেন তাঁরা। তৃণমূল ভয় পাচ্ছে সেই যোগসূত্র এবার ফাঁস হয়ে যাবে।''

জোমাটো কর্মীদের ধর্মঘটের সঙ্গে খাদ্য ও ধর্মের সম্পর্ক নেই: কর্মীদের উদ্দেশে সংস্থার সিইও

দুর্গা পুজোর জন্য মুখ্যমন্ত্রীর প্রতিবাদকে ‘কুমিরের কান্না' বলে অভিহিত করে মমতা উদ্দেশে রাহুল বলেন, ‘‘যদি উনি এই উৎসব নিয়ে এতটাই চিন্তিত, তাহলে কেন তিনি বিসর্জন বন্ধ করে দিয়েছিলেন পরপর বছরগুলোতে, রাজ্যে মহরমের মিছিলের অনুমতি দিতে গিয়ে?'' রাহুলের অভিযোগ, মুখ্যমন্ত্রী হিন্দুদের আবেগের থেকে মুসলমানদের প্রতি ‘‘বেশি আগ্রহী।''

রবিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে জানান, ‘‘আয়কর দফতর বহু কমিটিতে নোটিশ পাঠিয়েছে যারা দুর্গা পুজো আয়োজন করে। তাদের কর দেওয়ার কথা বলেছে। আমাদের সমস্ত জাতীয় উৎসবের জন্য আমরা গর্বিত। এই উৎসবগু‌লি সকলের জন্য এবং আমরা চাই না কোনও পুজো কমিটিকে কর দিতে হোক। এতে আয়োজকদের উপরে বোঝা চাপানো হবে।''



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.