This Article is From Jun 05, 2019

বাধা গ্রিন ট্রাইবুনালের নির্দেশ, পৌষমেলা আয়োজন করবে না বিশ্বভারতী

বলা যেতে পারে বাঙালির শিকড়ের সঙ্গে পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে পৌষমেলা প্রতিবছর ডিসেম্বর মাস এলে বাঙালি চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করে থাকে পৌষ মেলার জন্য।

বাধা গ্রিন ট্রাইবুনালের নির্দেশ, পৌষমেলা আয়োজন করবে না বিশ্বভারতী

বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী থেকে শুরু করে রেজিস্টার সহ অন্যরা।

হাইলাইটস

  • পৌষমেলা আয়োজন করা সম্ভব নয় বলে জানাল বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ
  • বাংলার উৎসব মানচিত্রে পৌষ মেলা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়
  • বাঙালির শিকড়ের সঙ্গে পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে পৌষমেলা
কলকাতা:

 জাতীয় সবুজ আদালতের (National Green Tribunal)  নির্দেশিত পথে পৌষমেলা আয়োজন করা সম্ভব নয় বলে জানাল বিশ্বভারতী (Visva Bharati) কর্তৃপক্ষ। বাংলার উৎসব মানচিত্রে পৌষ মেলা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। বলা যেতে পারে বাঙালির শিকড়ের সঙ্গে পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে পৌষমেলা প্রতিবছর ডিসেম্বর মাস এলে বাঙালি চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করে থাকে পৌষমেলার জন্য। কিন্তু পরিবেশ সংক্রান্ত সমস্যা পৌষমেলা বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। আর সেই কারণেই এই মেলা আয়োজন করতে কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে জাতীয় পরিবেশ আদালত। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ স্পষ্ট ভাবে জানিয়েছে এ ধরনের নির্দেশিকা মেনে নেওয়ার কোনও সুযোগ তাদের কাছে নেই। আর তাই জাতীয় সবুজ আদালতের নির্দেশিত পথে মেলার আয়োজন সম্ভব নয়। 

এবছর বর্ষার আগমনে দেরি হবে এক সপ্তাহ, তবে স্বাভাবিক বৃষ্টিরই সম্ভাবনা

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ আধিকারিক অনির্বাণ সরকার বলেছেন ন্যাশনাল গ্রিন ট্রিবুনাল যে পদ্ধতি বলেছে তা মেনে মেলা আয়োজন করা বিশ্বভারতীর মত কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পক্ষে সম্ভব নয়। মেলা আয়োজন থেকে সরে আসতে মঙ্গলবার দীর্ঘক্ষন বৈঠক হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। তারপর বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের কথা সংবাদ মাধ্যমে জানান জনসংযোগ আধিকারিক। ওই বৈঠকেই সিদ্ধান্ত হয়েছে এবার থেকে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবর্তে শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট এই মেলার আয়োজন করবে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী থেকে শুরু করে রেজিস্টার সহ অন্যরা।   

(সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের  তথ্য সংযোজিত হয়েছে )

.