This Article is From Feb 15, 2020

সিপিআইএম বিধায়কের প্রতি অসংযত ভাষা! চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন TMC MLA নার্গিস বেগম

CPIM-এর মহিলা বিধায়ক জাহানারা খাতুনের প্রতি অশ্রাব্য ভাষা প্রয়োগ তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক নার্গিস বেগমের

সিপিআইএম বিধায়কের প্রতি অসংযত ভাষা! চাপে পড়ে ক্ষমা চাইলেন TMC MLA নার্গিস বেগম

বিধানসভায় রাজ্যপালের ভাষণের ওপর চলা ধন্যবাদ জ্ঞাপন বিতর্ক চলাকালীন বাকযুদ্ধে জড়ান ওই দুই মহিলা বিধায়ক। (ফাইল ফটো)

হাইলাইটস

  • বিধানসভায় সিপিআইএম বিধায়কের প্রতি অসংযত ভাষা টিএমসি'র মহিলা বিধায়কের
  • অধ্যক্ষর তিরস্কারের পর ক্ষমা চাইলেন মেমারির বিধায়ক নার্গিস বেগম
  • জামুরিয়ার বাম বিধায়ক জাহানারা খাতুনের প্রতি ওই ভাষা ব্যবহার করা হয়েছিল

সিপিআইএম-এর মহিলা বিধায়ক (CPIM MLA) জাহানারা খাতুনের প্রতি অশ্রাব্য ভাষা প্রয়োগ তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক নার্গিস বেগমের (TMC MLA)। অসংযত এই আচরণের  জন্য বিধানসভার অধ্যক্ষর তিরস্কারের মুখে পড়েছিলেন মেমারির ওই টিএমসি বিধায়ক। ফলে বেকায়দা বুঝে এবার নিজের ভুল স্বীকার করতে জামুরিয়ার বিধায়ক জাহানারা খাতুনের কাছে ক্ষমা চাইলেন নার্গিস বেগম। জানা গেছে, বিধানসভায় রাজ্যপালের ভাষণের ওপর চলা ধন্যবাদ জ্ঞাপন বিতর্ক চলাকালীন বাকযুদ্ধে জড়ান ওই দুই মহিলা বিধায়ক। সে সময় জামুরিয়ার সিপিআইএম বিধায়ক জাহানারা খাতুন  রাজ্যে বেড়ে চলা  নারী নির্যাতনের প্রসঙ্গ তোলেন। সেই প্রসঙ্গের বিপক্ষে বলতে উঠে জাহানারা খাতুনের প্রতি অশালীন শব্দ ব্যবহার করেছিলেন নার্গিস বেগম। বিধানসভার কার্যবিবরণী থেকে বাদ দিতে হয় সেই ভাষা।

"রোগী মারা যাওয়ার পর চিকিৎসক আসছেন": অমিত শাহকে কটাক্ষ করলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

সেই শব্দ ব্যবহারের তীব্র আপত্তি জানান সেই সময় চেয়ারে থাকা উপাধ্যক্ষ সুকুমার হাঁসদা। ভাষা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সংযত হতে, প্রত্যেক বিধায়কের প্রতি তিনি আবেদন জানিয়েছিলেন। সেই কথা অধ্যক্ষর কানে গেলে তিনি তিরস্কার করেন নার্গিস বেগমকে। এমনকি, পরিষদীয় কমিটির বৈঠকে এনিয়ে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল বলে স্মরণ করান অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। 

ইস্ট ওয়েস্ট প্রথম মেট্রোর মধ্যেই হাঁটু মুড়ে বসে গোলাপ দিয়ে প্রেম নিবেদন যুবকের

পরে মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, তাপস রায় এবং সিপিআইএম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী অবগত করেন পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তিনিও ব্যক্তিগত ভাবে নার্গিস বেগমকে ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিধানসভায় দাঁড়িয়ে বলেছিলেন, তিনি সব বিধায়কের কাছে আবেদন রাখছেন; ভাষা প্রয়োগে সতর্ক হতে। এমনকি, পার্থ চট্টোপাধ্যায় বিষয়টি অধ্যক্ষর নজরে আনেন। এই ঘটনার প্রতিবাদ করে বিধানসভায় সরব হন বিরোধী দলের বিধায়করা। কিন্তু নিঃস্পৃহ ছিলেন নার্গিস বেগম। পরে দলের চাপে ও অধ্যক্ষর নির্দেশে ক্ষমা চেয়ে তিনি বলেন, "আমার মুখ ফসকে বেরিয়ে যাওয়া ভাষার জন্য আমি নিঃস্বার্থ ক্ষমা চাইছি।" 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)

.