This Article is From May 05, 2019

চন্দ্রকোণার রাস্তায় জয় শ্রী রাম ধ্বনি শুনে কী বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা?

জনসভায় যোগ দিতে যাওয়ার আগে মাঝপথে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (CM Mamata Bannerjee) দেখে জয় শ্রী রাম ধ্বনি  দেওয়া হয়।

জয় শ্রী রাম শুনে মেজাজ হারালেন মমতা।

হাইলাইটস

  • রাজ্য রাজনীতিতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে চন্দ্রকোণার এই ঘটনা
  • লোকসভা নির্বাচনের প্রচার করতে যাচ্ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী
  • কয়েকজন লোক তাঁর গাড়ির খুব কাছে দাঁড়িয়ে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে থাকে
কলকাতা:

জনসভায় যোগ দিতে যাওয়ার আগে মাঝপথে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (CM Mamata Bannerjee) দেখে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়া হয়। চন্দ্রকোণার এই ঘটনাকে ঘিরে শনিবার বিকেল থেকেই রাজ্য রাজনীতিতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের (Loksabha Elections 2019) প্রচারে আরামবাগ যাচ্ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।  সে সময় রাস্তায় কয়েকজন লোক তাঁর গাড়ির খুব কাছে দাঁড়িয়ে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে থাকে। মুখ্যমন্ত্রী জানলার কাঁচ নামিয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন। ততক্ষণে ভিড় পাতলা হয়েছে। যারা স্লোগান দিচ্ছিল তারা পালাতে শুরু করেছে। মুখ্যমন্ত্রী তদের ফিরে আসতে বলেন। কিন্তু তারা না থেমে দৌড়তে থাকে। পাশাপাশি সেখানে দাঁড়িয়ে মমতাকে  আরও একবার হরিদাস শব্দটির ব্যবহার করতে শোনা  যায়। প্রায়  প্রতিটি জনসভাতেই এই শব্দের ব্যবহার করেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে ওই ব্যক্তিরা দৌড়তে থাকে। এই ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এমন কাজ কারা করল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। 

দু্র্ঘটনার কবলে রাজ্যের বিজেপি প্রার্থীর গাড়ি, চিকিৎসাধীন প্রার্থী

এদিকে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের (Ghatal Loksabha Constituency) বিজেপি প্রার্থী ভারতী ঘোষ (Bharati Ghosh) বিতর্কে জড়িয়েছেন। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল সমর্থকরা ভোটারদের প্রভাবিত করা বন্ধ না করলে বা ভয় দেখানো থেকে বিরত না থাকলে তাদের বাড়ি থেকে বের করে কুকুরের মতো পিটিয়ে মারা হবে। পাশাপাশি উত্তরপ্রদেশ থেকে ‘লোক এনে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়ার' হুমকি দিয়েছেন একদা পশ্চিম মেদিনীপুরের এই পুলিশ সুপার। শুধু প্রাক্তন পুলিশ সুপার হওয়াই নয়  রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্কের কথা সকলেই জানতেন। কিন্তু পরবর্তী সময়ে বিজেপিতে যোগ দেন ভারতী। এবার প্রার্থীও হয়েছেন। তাঁর এই বক্তব্য সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, এ ধরনের মন্তব্য  করে ধৈর্যের লক্ষণরেখা পেরিয়ে যাচ্ছেন ভারতী।

.