হাসছি মোরা হাসছি দেখ হাসছি কেমন আহ্লাদে....
কলকাতা: আজ বিশ্ব হাসির দিবস (World Laughter Day)। প্রতি বছরের মতো এই বছরও মে মাসের প্রথম রবিবার বিশ্বজুড়ে পালিত হচ্ছে দিনটি। কমবেশি সবাই জানেন, হাসি হ'ল সবচেয়ে ভালো ওষুধ যা সব ক্ষতের প্রলেপ। তবে এ বছরে দিনটি আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, করোনার মোকাবিলায়, লকডাউনের অবসাদ মুছতে পারে একমাত্র হাসি।
পাকে পাকে পেঁচিয়ে আস্ত হরিণ গিলল অজগর! দেখার মতো বুকের পাটা আছে তো?
বিশেষ উদ্দেশ্য নিয়েই বিশ্ব হাসি দিবস পালনের শুরু। এর পুরো কৃতিত্ব ডাঃ মদন কাতারিয়ার। তিনিই ১৯৮৯ সালের ১১ জানুয়ারি মুম্বইয়ে প্রথমবার বিশ্ব হাসি দিবস উদযাপন করেছিলেন। এই উদযাপনের পিছনে সবচেয়ে বড় উদ্দেশ্য, কীভাবে সমাজে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনা হ্রাস করা যায়। যাতে সবাই সুখে-শান্তিতে থাকতে পারে। আর অকারণে কেউই হাসে না। তাই অন্তত একটা দিন থাকুক, যেদিন সবাই মন খুলে হাসবে, অকারণেই।
মানুষের জীবনে হাসি কেন গুরুত্বপূর্ণ? চিকিৎসা বিজ্ঞান এবং মনোবিজ্ঞানের বিশ্বাস, যত বড়ই সমস্যা হোক, মুখে হাসি থাকলে হারবেন না কোনোদিন। বিশ্ব হাসি দিবসের কথা মাথায় রেখে লাফটার ক্লাব, লাফার পার্ক তৈরি হয়েছে দেশের সমস্ত রাজ্যে। যাতে সকাল-বিকেল দিলখোলা হাসি হাসতে পারে মানুষ। হেসে নিন...দুদিন বই তো নয়!
একরত্তি সিংহ ছানা হুঙ্কার ছাড়তেই আওয়াজ ম্যাঁঅ্যাঅ্যা! কেঁপে উঠল নেটপাড়া
দেখুন হাসতে হাসতে লকডাউনের মোকাবিলার উপায় জানিয়েছেন সেলেবরা:
Click for more
trending news