This Article is From Feb 08, 2019

কেন্দ্র- রাজ্য সংঘাতের মাঝেই দলীয় সভায় বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী

আজ ফের রাজ্যে  আসছেন প্রধানমন্ত্রী   নরেন্দ্র মোদী। উত্তরবঙ্গের ময়নাগুড়িতে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী।  লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে এটি তাঁর দ্বিতীয় জনসভা।

কেন্দ্র- রাজ্য সংঘাতের মাঝেই দলীয় সভায় বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী

দুপুর একটা  নাগাদ  জলপাইগুড়িতে সভা শুরু হবে

হাইলাইটস

  • আজ ফের রাজ্যে এসে উত্তরবঙ্গের ময়নাগুড়িতে সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী
  • লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে এটি তাঁর দ্বিতীয় জনসভা
  • ঠাকুরনগরের সভায় বিশৃঙ্খলার কথা মাথায় রেখে বেড়েছে নিরাপত্তা
কলকাতা:

কিছুক্ষণ আগে ময়নাগুড়িতে পৌঁছে গেছেন প্রধান মন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।  সেখানে তিনি নিজের বক্তব্য রাখছেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যে এটি তাঁর দ্বিতীয় জনসভা।  বিজেপির রাজ্য নেতারা  ছাড়াও কেন্দ্রীয় নেতারা এই সভায় উপস্থিত থাকতে চলেছেন বলে খবর।  দুপুর একটা  নাগাদ  জলপাইগুড়িতে সভা শুরু হবে।  সভা ঘিরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকেই কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সপ্তাহ খানেক আগে  গত শনিবার  রাজ্যে  দুটি জনসভা করেন মোদী।  প্রথম জনসভাটি হয় বনগাঁ ঠাকুরনগরে। পরের সভাটি  হয় দুর্গাপুরে। প্রথম সভাটি ছিল রাজনৈতিক।  সেখান থেকেও তৃণমূলকে আক্রমণ করেন মোদী।  আক্রমণের সেই ধারা বজায়  থাকে  দুর্গাপুরেও। পরে প্রধানমন্ত্রীকে উত্তরও দেয়  তৃণমূল। এরই মাঝে কলকাতার কমিশনারকে সিবিআইয়ের   জিজ্ঞাসাবাদ ঘিরে  সংঘাত  আরও বাড়ে। কেন্দ্রের বিরুদ্ধে  ধর্নায় বসেন  মমতা। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে এসে  মোদী কী বার্তা  দেন সে দিকেই তাকিয়ে  রয়েছেন  সবাই। প্রধানমন্ত্রী ছাড়া বিজেপির আরও অনেক নেতা- মন্ত্রী রাজ্যে সভা করে গিয়েছেন। কয়েকদিনের মধ্যে আরও কয়েকজনের আসার কথা।

লোকসভায় ধন্যবাদজ্ঞাপন ভাষণ, বিরোধী জোটকে কটাক্ষ প্রধানমন্ত্রীর

 গত সপ্তাহের  দুটি  সভা থেকে তৃণমূল এবং কংগ্রেসকে  আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন এতদিন কৃষকদের শুধুই রাজনীতি  হয়েছে। কৃষি ঋণ  মাফ করা প্রসঙ্গে কংগ্রেসকে আক্রমণ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, কংগ্রেসের কৃষিনীতিকে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী সমর্থন করেন। সেদিন দুটি সভাতেই বাংলায় নিজের ভাষণ  শুরু করে প্রধানমন্ত্রী বলেন,পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা  ভাল নয়, আমরা পরিস্থিতি বদলের চেষ্টা করছি।

শিলং-এ রাজীব কুমারের হাজিরা শনিবার

এরই মাঝে ঠাকুরনগরের সভাস্থলে  কিছুটা  বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। পেছন  থেকে  অনেকে সামনে আসার চেষ্টা করেন। তাঁদের  নিজেদের জায়গাতেই থাকতে অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী। তবু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসেনি। অল্প সময়ের মধ্যেই মাঠের বিশৃঙ্খলা আরও বড় আকার  ধারন করে।  গোলমালের জেরে দ্রুত বক্তব্য  শেষ  করেন মোদী। কিছুটা আগেই শেষ হয়ে  যায় সভা। পরে দুর্গাপুরে গিয়ে এই বিশৃঙ্খলার জন্য ক্ষমা চান প্রধানমন্ত্রী। সেদিনের ঘটনা মাথায় রেখে এবার নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে বলে খবর।

.