দুর্ঘটনার পর বছর ২২শের পারভেজ আরসালান (Arsalan Parwez) প্রথমে পালিয়ে যায়, পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে
কলকাতা: ১২দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ আরসালান পারভেজের (Arsalan Parwez)। তার বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কাতেই শনিবার ভোররাতে নিহত হন দুই বাংলাদেশি নাগরিক। পারভেজের (Arsalan Parwez) আইনজীবী শহরের আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন। কিন্তু, ভারপ্রাপ্ত চিফ মেট্রোপোলিটান ম্যাজিস্ট্রেট অলকানন্দা রায় তা নাকচ করে দেন। সরকারী আইনজীবী আদালতে বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াতে অত্যন্ত গতিবেগে গাড়ি চালাচ্ছিলেন পারভেজ। দক্ষিণ কলকাতার লাউডন স্ট্রিট ও শেক্সপিয়ার সরণি ক্রসিংয়ের কাছে লাল সিগন্যালও ফেল করেছিল তার গাড়ি। তার জেরেই দুর্ঘটনা (accident) ঘটে। প্রাণ যায় মানুষের। অভিযুক্ত পারভেজের বিরুদ্ধে, হত্যা, হত্যার চেষ্টা, বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালানো, দুষ্কর্ম ও সম্পত্তিহানির অভিযোগ আনা হয়েছে।
বেপরোয়া গতি। যার জেরে রাতের শহরে ফের দুর্ঘটনা (accident)। নিহত দুই বাংলাদেশি (Bangladeshi)। শুক্রবার রাতপ্রায় ২টো হবে। বৃষ্টি পড়ছিল অঝোরে। বৃষ্টি থেকে বাঁচতে রাস্তার ধারের পুলিশ কিয়স্কের ছাউনির নিচে দাঁড়িয়ে ছিলেন তিন বাংলাদেশি নাগরিক (Bangladeshi nationals)। সেই সময় একটি মার্সিডিজ বেঞ্জের (Mercedes Benz sedan) সঙ্গে জাগুয়ার (Jaguar) গাড়ির সংঘর্ষ ঘটে। এতে দুজন বাংলাদেশী নাগরিককে ধাক্কা মারে জাগুয়ার গাড়িটি। তাতেই নিহত হন ওই দু'জন। পুলিশের কাছে দাবি করেছেন ঘটনার সময়কার সাক্ষী ওই তৃতীয় বাংলাদেশি নাগরিক।
অভিযুক্ত শহরের নামজাদা রেস্তোরাঁ গ্রুপ পরিবারের সদস্য পারভেজ। দুর্ঘটনার পর বছর ২২শের পারভেজ আরসালান (Arsalan Parwez) প্রথমে পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। দুর্ঘটনায় জখম অপর গাড়ির চালক ও যাত্রীরা। তাদের চিকিৎসা চলছে হাসপাতালে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)