বজ্র পদার্থ জ্বালিয়ে ফেলার মতো বিষয়ের জন্য দূষণ এতটা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে।
হাইলাইটস
- শহর কলকাতার বায়ু দূষণ চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে
- গোটা ঘটনায় স্বভাবতই চিন্তিত শহরের পরিবেশবীদরা
- তাঁদের মনে হয়েছে প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশাসন জেগে ঘুমচ্ছে
কলকাতা: যতই সময় এগোচ্ছে শহর কলকাতার বায়ু দূষণ চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। সেই ইঙ্গিত আরও একবার মিলল শনিবার। শহরের উত্তর এবং দক্ষিণ কলকাতার কয়েকটি জায়গার বায়ু দূষণ ‘ভয়াবহ' হয়ে উঠেছে বলে দেখা গিয়েছে। উত্তর কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল থেকে তিলোত্তমার দূষণ পরিমাপের কাজ হয়ে থাকে। এই দুই কেন্দ্র থেকেই শনিবার যে তথ্য দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কাছে গিয়ে পৌঁছেছে তা তাঁদের চিন্তা বাড়িয়েছে বেশ খানিকটা। রবীন্দ্রভারতীতে বসানো যন্ত্র বলছে দুপুর ২টো নাগাদ দূষণের মাত্রা ছিল ৪১১ একক আর ওই একই সময় ভিক্টোরিয়ার দূষণ ছিল ৩৫৫ একক।
গোটা ঘটনায় স্বভাবতই চিন্তিত পরিবেশবীদরা। তাঁদেরই একজন এস এম ঘোষ। তিনি জানালেন, বজ্র পদার্থ জ্বালিয়ে ফেলার মতো বিষয়ের জন্য দূষণ এতটা ভয়াবহ আকার ধারন করেছে। অন্যদিকে তাঁর মনে হয়েছে প্রশাসন নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশাসন জেগে ঘুমচ্ছে।
লক্ষ্য শবরীমালা, প্রবল বিক্ষোভের মাঝেই বেস ক্যাম্পে এসে পৌঁছলেন ১১ মহিলা
এর আগে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে রবীন্দ্র সরোবরে ছটের উৎসব হওয়ায় ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের দ্বারস্থ হন অনেকে। স্থানীয় বাসিন্দা সুমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিদিনই হাঁটতে আসেন এখানে। এবার ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। তাঁর সঙ্গে স্বাক্ষর করেছেন ১১৭৮ জন। ইতিমধ্যেই আইন ভেঙে পুজো করায় অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।