This Article is From Feb 06, 2019

যোগাযোগ বিষয়ক উপগ্রহ জি স্যাট ৩১-এর উৎক্ষেপণ সফল হল

জি স্যাট ৩১-এর  উৎক্ষেপণ সফল হল। গতকাল গভীর রাতে  এই যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহটির সফল উৎক্ষেপণ করতে পারা গিয়েছে।

যোগাযোগ বিষয়ক উপগ্রহ  জি স্যাট ৩১-এর   উৎক্ষেপণ সফল হল

ভারতীয় সময় রাত ২ঃ৩১ মিনিটে  এই উপগ্রহটির উৎক্ষেপণ হয়। 

হাইলাইটস

  • উপকূল এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থাও উন্নত করবে এই উপগ্রহ
  • সামগ্রিকভাবে এটি ভারতের চল্লিশতম যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহ
  • এ নিয়ে এ বছর মোট তিনটি যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহ মহাকাশে পাঠালো ইসরো
নিউ দিল্লি:

জি স্যাট ৩১-এর  উৎক্ষেপণ সফল হল। গতকাল গভীর রাতে  এই যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহটির সফল উৎক্ষেপণ করতে পারা গিয়েছে। এ নিয়ে এ বছর মোট তিনটি যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহ মহাকাশে পাঠালো ইসরো।  দক্ষিণ আমেরিকা উত্তর পূর্ব উপকূল থেকে ভারতীয় সময় রাত ২ঃ৩১ মিনিটে  এই উপগ্রহটির উৎক্ষেপণ হয়।  ইসরোর চেয়ারম্যান  ড.  কে  সিভান  জানিয়েছেন এই নতুন উপগ্রহ মূল ভারতীয়  ভূ খণ্ডের পাশাপাশি উপকূল এলাকার  যোগাযোগ ব্যবস্থাও  উন্নত করবে।   সামগ্রিকভাবে এটি   ভারতের  চল্লিশতম যোগাযোগ সংক্রান্ত উপগ্রহ।   উপগ্রহের ওজন ২,৫৩৫ কিলোগ্রাম।

রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে সার্ভিস রুল ভাঙার অভিযোগ, বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের

 উপগ্রহের বৈশিষ্ট গুলি হল :

 এই নতুন উপগ্রহ মূল ভারতীয়  ভূ খণ্ডের পাশাপাশি উপকূল এলাকার  যোগাযোগ ব্যবস্থাও  উন্নত করবে। 

১৫ বছরের  জন্য মিশনটি  বৈধ থাকবে। 

 টিভির আপ লিঙ্কিং থেকে শুরু করে,  ডিজিটাল স্যাটেলাইট  নিউজ-এর মতো কাজে এই  উপগ্রহ সাহায্য করবে।   

কয়েকদিন আগে ইসরো একটি রকেট উৎক্ষেপণ করে তাতে ভারতীয় পড়ুয়াদের তৈরি করা বিশ্বের সবথেকে হালকা উপগ্রহও ছিল। ‘স্পেস কিডজ ইন্ডিয়া' নামের একটি বেসরকারি সংগঠনের হয়ে কাজ করে এই উপগ্রহটি তৈরি করেছে  বেশ কয়েকজন পড়ুয়া। নকশাও তাঁদেরই তৈরি।    উপগ্রহটির ওজন একটি কাঠের চেয়ারের থেকেও কম। মাত্র ১.২৬ কিলোগ্রাম। । তাঁর কথায়, মোট ১২ লক্ষ টাকা খরচ করে তৈরি উপগ্রহটি মাত্র ছ'দিনের মধ্যেই তৈরি করে ফেলা সম্ভব হয়েছে। তবে তার  জন্য প্রস্তুতি চলেছে  ৬'বছর ধরে। 

.