কর্নাটক

১৯ লক্ষ ছাড়ালো দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus cases in India)। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২,৫০৯ জন সংক্রমিত। একদিনে মৃত ৮৫৭। এই সংখ্যা ধরে দেশে মোট মৃত ৩৯, ৭৯৫ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১২, ৮২, ২১৫ জন সুস্থ হয়েছেন। আরোগ্যের হার ৬৭.১৯% (Rate of recovery)। সংক্রমণের নিরিখে বিশ্বে এখন তৃতীয় স্থানে ভারত। রাজ্যের বিচারে শীর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharastra)। তারপর তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ

কর্নাটক বিজেপির ঘরে বাসা বাঁধার পর এবার করোনা (Coronavirus) হানা দিল কর্নাটক কংগ্রেসের অন্দরমহলে। কোভিড-১৯ (Covid-19) পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়লেন কর্নাটক কংগ্রেসের প্রধান সিদ্দারামাইয়া। দক্ষিণের ওই রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Siddaramaiah) মঙ্গলবার নিজের টুইট করে তাঁর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার দুঃসংবাদটি জানিয়েছেন। টুইটারে একটি সংক্ষিপ্ত পোস্টে সিদ্দারামাইয়া জানান যে, চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

করোনা ভাইরাস (Coronavirus) এবার একের পর এক থাবা বসাচ্ছে রাজনৈতিক কুশীলবদের শরীরে। রবিবারই জানা যায় যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবার করোনার কবলে কর্নাটকের (Karnataka) মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা। রবিবার গভীর রাতে টুইট করে জানান যে, তিনি (BS Yediyurappa) করোনা পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়েছেন। টুইটারে একটি সংক্ষিপ্ত পোস্টে বিজেপির ওই প্রবীণ নেতা লেখেন, তিনি নিজে সুস্থ বোধ করলেও চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বাধিক সংক্রমণ (Single Day highest spike in Corona cases)। একদিনে রেকর্ড সংখ্যক ২৮, ৬৩৭ জন সংক্রমিত (Covid-19 in India)। রবিবার এই তথ্য দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এই সংক্রমণ ধরে দেশে মোট সংক্রমিত ৮,৪৯, ৫৫৩ জন। পাশাপাশি একদিনে ৫৫১ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। রবিবার সকাল পর্যন্ত দেশে মোট মৃত ২২,৬৭৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে আরও খবর, এযাবৎকাল মোট ৫,৩৪, ৬২১ জন সুস্থ হয়েছেন। মন্ত্রকের দাবি, মোট সংক্রমণের ৭৮% এসেছে সাতটি রাজ্য থেকে। একদিনে এত সংখ্যাক সংক্রমণের নেপথ্যে আছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, অসম, বিহার, কর্নাটক (Maharashtra-Delhi worst affected)।

কোনও ভারতীয় মহিলা নির্যাতিত হলে কখনই এই ধরনের আচরণ করে না। পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন বিচারপতি

কোনওভাবেই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সময় ঝুঁকি (Coronavirus Fears) নিতে নারাজ কর্নাটকের সরকার। প্রতিবেশী ৫টি রাজ্য থেকে কোনও বিমান, ট্রেন বা অন্যান্য যানবাহণ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা (Karnataka Travel Ban) জারি করা হল। দেশের মধ্যে মূলত যে যে রাজ্যগুলোতে করোনা সংক্রমণ বেশি ছড়িয়েছে, সেই রাজ্যগুলোর সঙ্গে আপাতত কোনও যোগাযোগ রাখতে চায় না কর্নাটক সরকার। কোনওভাবেই যাতে ওই রাজ্যগুলো থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা (Migrant Crisis) সেখানে না ফিরতে পারে তার জন্যেই এই তৎপরতা।

বৃহস্পতিবার একটি ক্যাবিনেট বৈঠক রয়েছে। সেখানে মন্দির, মসজিদ, চার্চ সহ সমস্ত ধর্মীয় স্থান খুলে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

প্রতি রবিবার রাজ্যে সম্পূর্ণ লকডাউন (Total Lockdown) থাকবে বলে জানিয়ে দিল কর্নাটক (Karnataka)। কেবল মাত্র অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা চালু থাকবে। রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী আশওয়াত নারায়ণ একথা জানিয়েছেন সোমবার দুপুরে। পাশাপাশি ইয়েদুরাপ্পা সরকার জানিয়ে দিয়েছে মহারাষ্ট্র, গুজরাত ও তামিলনাডু থেকে কাউকে রাজ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। 

তৃণমূল কংগ্রেসের জবাব, "৮টি ট্রেনে প্রায় ৮-১০ হাজার পরিযায়ী নাগরিককে ফেরানো হবে। পাঞ্জাব, চণ্ডীগড়, কর্নাটক, হায়দরাবাদ, তামিলনাড়ুর ভেল্লোর থেকে রাজ্যে ফিরবেন পরিযায়ী নাগরিকরা"

শুক্রবার থেকে আবার পরিযায়ী নাগরিকদের ফেরাতে ট্রেন পরিষেবা চালু করবে তারা। এই মর্মে নয়টি রাজ্যে প্রশাসনকে চিঠি পাঠানো হয়েছে

রাজ্যের সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের গ্যাঁটের কড়ি খরচ করে ফেরাতে রাজি নয় কর্নাটক সরকার। করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) এড়াতে লকডাউনের কারণে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে পড়া (Lockdown) শ্রমিকদের ফেরাতে বিশেষ ১১৯ টি ট্রেন চালাচ্ছে কেন্দ্র। কিন্তু সেই শ্রমিক ট্রেনে (Shramik Train) করে নিজেদের রাজ্যের সব শ্রমিকদের কর্নাটকে ফেরানোর পরিকল্পনা বাতিল করে দিল বিএস ইয়েদুরাপ্পা সরকার (BS Yeddyurappa)। কর্নাটক সরকারের এই সিদ্ধান্তে রাজ্য জুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। কর্নাটকের বিরোধী দল কংগ্রেস বলেছে যে এতদিন পর্যন্ত সরকার শ্রমিকদের বিভিন্ন জায়গায় "আটকে" রেখে এখন বলছে যে ওই শ্রমিকরা "চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক" নয়, তাই তাঁদের রাজ্যে ফেরাতেও দায়বদ্ধ নয় রাজ্য সরকার।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) বিরুদ্ধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেই পরিস্থিতি মাও বিরোধী কোবরা বাহিনীর COBRA Unit) এক সিআরপিএফ (CRPF) (কম্যান্ডোর বিরুদ্ধে মাস্ক না পরার অভিযোগ উঠল।

এখন আর শুধু কথায় বিশ্বাস নেই মশাই, আপনাকে সরকারের তরফ থেকে কোয়ারান্টাইনড বা সকলের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার পরামর্শ দেওয়া হল আর আপনি মুখে-মুখে বললেন কোয়ারান্টাইনে আছেন, উঁহু, এবার আর ওসবে চলবে না। করোনা সংক্রমণ (Coronavirus India) রুখতে এবার রীতিমতো কড়া পদক্ষেপ করল কর্নাটক সরকার (Karnataka Government)। এবার থেকে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে হোম কোয়ারান্টিনে থাকা সন্দেহজনক রোগীদের বিষয়ে খোঁজখবর রাখার জন্যে ওই রাজ্যের সরকারের রাজস্ব বিভাগ একটি নতুন মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন 'কোয়ারান্টাইন ওয়াচ' চালু করল। যাঁরা বর্তমানে নিজের বাড়িতে কোয়ারান্টাইন (Karnataka Home Quarantine) হয়ে আছেন তাঁদের প্রতি ঘণ্টায়-ঘণ্টায় সেলফি তুলে পাঠাতে হবে ওই অ্যাপের মাধ্য়মে।

দেশে লাগাতার বেড়েই চলেছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণ রুখতে টানা ২১ দিনের লকডাউন চলছে ভারত জুড়ে। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই মারণ ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ সংক্রান্ত আপত্তিকর পোস্ট করে গ্রেফতার হলেন কর্নাটকের এক ব্যক্তি। জানা গেছে ওই ব্যক্তি বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) ইনফোসিস সংস্থায় কর্মরত ছিলেন। অবশ্য এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই সংস্থা থেকে তাঁকে বরখাস্ত করেছে ইনফোসিস (Infosys)। কী এমন ঘটালেন ওই ব্যক্তি? কী ঘটালেন না তাই বলুন। জানা গেছে, ওই ব্যক্তি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি আপত্তিকর পোস্ট করেন। যাতে তিনি লেখেন, "সবাই হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসো, বাইরে গিয়ে মুখ খুলে হাঁচো সবাই আর ভাইরাস ছড়িয়ে দাও"। আর ফেসবুকে এই পোস্টের কিছুক্ষণের মধ্যেই মুজিব মহম্মদ নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে কর্নাটক পুলিশ।

ওই ব্যক্তির সাম্প্রতিক বিদেশ ভ্রমণের কোনও ইতিহাস নেই। কিন্তু তিনি গত ৫ মার্চ তিনি সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেসে করে দিল্লি যান। ফিরে আসেন ১১ মার্চ।

১৯ লক্ষ ছাড়ালো দেশের করোনা সংক্রমণ (Coronavirus cases in India)। গত ২৪ ঘণ্টায় ৫২,৫০৯ জন সংক্রমিত। একদিনে মৃত ৮৫৭। এই সংখ্যা ধরে দেশে মোট মৃত ৩৯, ৭৯৫ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১২, ৮২, ২১৫ জন সুস্থ হয়েছেন। আরোগ্যের হার ৬৭.১৯% (Rate of recovery)। সংক্রমণের নিরিখে বিশ্বে এখন তৃতীয় স্থানে ভারত। রাজ্যের বিচারে শীর্ষে মহারাষ্ট্র (Maharastra)। তারপর তামিলনাড়ু, অন্ধ্রপ্রদেশ, কর্নাটক, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ

কর্নাটক বিজেপির ঘরে বাসা বাঁধার পর এবার করোনা (Coronavirus) হানা দিল কর্নাটক কংগ্রেসের অন্দরমহলে। কোভিড-১৯ (Covid-19) পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়লেন কর্নাটক কংগ্রেসের প্রধান সিদ্দারামাইয়া। দক্ষিণের ওই রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী (Siddaramaiah) মঙ্গলবার নিজের টুইট করে তাঁর করোনায় আক্রান্ত হওয়ার দুঃসংবাদটি জানিয়েছেন। টুইটারে একটি সংক্ষিপ্ত পোস্টে সিদ্দারামাইয়া জানান যে, চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন।

করোনা ভাইরাস (Coronavirus) এবার একের পর এক থাবা বসাচ্ছে রাজনৈতিক কুশীলবদের শরীরে। রবিবারই জানা যায় যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবার করোনার কবলে কর্নাটকের (Karnataka) মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা। রবিবার গভীর রাতে টুইট করে জানান যে, তিনি (BS Yediyurappa) করোনা পজিটিভ হিসাবে ধরা পড়েছেন। টুইটারে একটি সংক্ষিপ্ত পোস্টে বিজেপির ওই প্রবীণ নেতা লেখেন, তিনি নিজে সুস্থ বোধ করলেও চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

শনিবার সকাল ৮টা থেকে রবিবার সকাল ৮টা, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে সর্বাধিক সংক্রমণ (Single Day highest spike in Corona cases)। একদিনে রেকর্ড সংখ্যক ২৮, ৬৩৭ জন সংক্রমিত (Covid-19 in India)। রবিবার এই তথ্য দিল স্বাস্থ্য মন্ত্রক। জানা গিয়েছে, এই সংক্রমণ ধরে দেশে মোট সংক্রমিত ৮,৪৯, ৫৫৩ জন। পাশাপাশি একদিনে ৫৫১ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। রবিবার সকাল পর্যন্ত দেশে মোট মৃত ২২,৬৭৪ জন। স্বাস্থ্য মন্ত্রক সূত্রে আরও খবর, এযাবৎকাল মোট ৫,৩৪, ৬২১ জন সুস্থ হয়েছেন। মন্ত্রকের দাবি, মোট সংক্রমণের ৭৮% এসেছে সাতটি রাজ্য থেকে। একদিনে এত সংখ্যাক সংক্রমণের নেপথ্যে আছে মহারাষ্ট্র, দিল্লি, তামিলনাড়ু, তেলেঙ্গানা, অসম, বিহার, কর্নাটক (Maharashtra-Delhi worst affected)।

কোনও ভারতীয় মহিলা নির্যাতিত হলে কখনই এই ধরনের আচরণ করে না। পর্যবেক্ষণে জানিয়েছেন বিচারপতি

কোনওভাবেই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের সময় ঝুঁকি (Coronavirus Fears) নিতে নারাজ কর্নাটকের সরকার। প্রতিবেশী ৫টি রাজ্য থেকে কোনও বিমান, ট্রেন বা অন্যান্য যানবাহণ ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা (Karnataka Travel Ban) জারি করা হল। দেশের মধ্যে মূলত যে যে রাজ্যগুলোতে করোনা সংক্রমণ বেশি ছড়িয়েছে, সেই রাজ্যগুলোর সঙ্গে আপাতত কোনও যোগাযোগ রাখতে চায় না কর্নাটক সরকার। কোনওভাবেই যাতে ওই রাজ্যগুলো থেকে পরিযায়ী শ্রমিকরা (Migrant Crisis) সেখানে না ফিরতে পারে তার জন্যেই এই তৎপরতা।

বৃহস্পতিবার একটি ক্যাবিনেট বৈঠক রয়েছে। সেখানে মন্দির, মসজিদ, চার্চ সহ সমস্ত ধর্মীয় স্থান খুলে দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।

প্রতি রবিবার রাজ্যে সম্পূর্ণ লকডাউন (Total Lockdown) থাকবে বলে জানিয়ে দিল কর্নাটক (Karnataka)। কেবল মাত্র অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা চালু থাকবে। রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী আশওয়াত নারায়ণ একথা জানিয়েছেন সোমবার দুপুরে। পাশাপাশি ইয়েদুরাপ্পা সরকার জানিয়ে দিয়েছে মহারাষ্ট্র, গুজরাত ও তামিলনাডু থেকে কাউকে রাজ্যে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না। 

তৃণমূল কংগ্রেসের জবাব, "৮টি ট্রেনে প্রায় ৮-১০ হাজার পরিযায়ী নাগরিককে ফেরানো হবে। পাঞ্জাব, চণ্ডীগড়, কর্নাটক, হায়দরাবাদ, তামিলনাড়ুর ভেল্লোর থেকে রাজ্যে ফিরবেন পরিযায়ী নাগরিকরা"

শুক্রবার থেকে আবার পরিযায়ী নাগরিকদের ফেরাতে ট্রেন পরিষেবা চালু করবে তারা। এই মর্মে নয়টি রাজ্যে প্রশাসনকে চিঠি পাঠানো হয়েছে

রাজ্যের সমস্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের গ্যাঁটের কড়ি খরচ করে ফেরাতে রাজি নয় কর্নাটক সরকার। করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) এড়াতে লকডাউনের কারণে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে পড়া (Lockdown) শ্রমিকদের ফেরাতে বিশেষ ১১৯ টি ট্রেন চালাচ্ছে কেন্দ্র। কিন্তু সেই শ্রমিক ট্রেনে (Shramik Train) করে নিজেদের রাজ্যের সব শ্রমিকদের কর্নাটকে ফেরানোর পরিকল্পনা বাতিল করে দিল বিএস ইয়েদুরাপ্পা সরকার (BS Yeddyurappa)। কর্নাটক সরকারের এই সিদ্ধান্তে রাজ্য জুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। কর্নাটকের বিরোধী দল কংগ্রেস বলেছে যে এতদিন পর্যন্ত সরকার শ্রমিকদের বিভিন্ন জায়গায় "আটকে" রেখে এখন বলছে যে ওই শ্রমিকরা "চুক্তিবদ্ধ শ্রমিক" নয়, তাই তাঁদের রাজ্যে ফেরাতেও দায়বদ্ধ নয় রাজ্য সরকার।

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) বিরুদ্ধে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে, সেই পরিস্থিতি মাও বিরোধী কোবরা বাহিনীর COBRA Unit) এক সিআরপিএফ (CRPF) (কম্যান্ডোর বিরুদ্ধে মাস্ক না পরার অভিযোগ উঠল।

এখন আর শুধু কথায় বিশ্বাস নেই মশাই, আপনাকে সরকারের তরফ থেকে কোয়ারান্টাইনড বা সকলের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে থাকার পরামর্শ দেওয়া হল আর আপনি মুখে-মুখে বললেন কোয়ারান্টাইনে আছেন, উঁহু, এবার আর ওসবে চলবে না। করোনা সংক্রমণ (Coronavirus India) রুখতে এবার রীতিমতো কড়া পদক্ষেপ করল কর্নাটক সরকার (Karnataka Government)। এবার থেকে করোনা আক্রান্ত সন্দেহে হোম কোয়ারান্টিনে থাকা সন্দেহজনক রোগীদের বিষয়ে খোঁজখবর রাখার জন্যে ওই রাজ্যের সরকারের রাজস্ব বিভাগ একটি নতুন মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন 'কোয়ারান্টাইন ওয়াচ' চালু করল। যাঁরা বর্তমানে নিজের বাড়িতে কোয়ারান্টাইন (Karnataka Home Quarantine) হয়ে আছেন তাঁদের প্রতি ঘণ্টায়-ঘণ্টায় সেলফি তুলে পাঠাতে হবে ওই অ্যাপের মাধ্য়মে।

দেশে লাগাতার বেড়েই চলেছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা। সংক্রমণ রুখতে টানা ২১ দিনের লকডাউন চলছে ভারত জুড়ে। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে এই লকডাউন। এর মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় এই মারণ ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ সংক্রান্ত আপত্তিকর পোস্ট করে গ্রেফতার হলেন কর্নাটকের এক ব্যক্তি। জানা গেছে ওই ব্যক্তি বেঙ্গালুরুর (Bengaluru) ইনফোসিস সংস্থায় কর্মরত ছিলেন। অবশ্য এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই সংস্থা থেকে তাঁকে বরখাস্ত করেছে ইনফোসিস (Infosys)। কী এমন ঘটালেন ওই ব্যক্তি? কী ঘটালেন না তাই বলুন। জানা গেছে, ওই ব্যক্তি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি আপত্তিকর পোস্ট করেন। যাতে তিনি লেখেন, "সবাই হাতে হাত ধরে এগিয়ে এসো, বাইরে গিয়ে মুখ খুলে হাঁচো সবাই আর ভাইরাস ছড়িয়ে দাও"। আর ফেসবুকে এই পোস্টের কিছুক্ষণের মধ্যেই মুজিব মহম্মদ নামে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে কর্নাটক পুলিশ।

ওই ব্যক্তির সাম্প্রতিক বিদেশ ভ্রমণের কোনও ইতিহাস নেই। কিন্তু তিনি গত ৫ মার্চ তিনি সম্পর্ক ক্রান্তি এক্সপ্রেসে করে দিল্লি যান। ফিরে আসেন ১১ মার্চ।