Election Results 2018

মধ্যরাতের মধ্যেই ১৯১টি আসনে  জিতে যায় আওয়ামি লিগ। চ্যানেলের দেওয়া তথ্য আরও বলেছে  আওয়ামি লিগের প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ জিতেছেন বিপুল ভোটে। আর  বিরোধীদের দখলে  গিয়েছে মাত্র পাঁচটি আসন।

কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাইছেন তিনি, তা সাফ জানালেন ডিএমকে’র এম কে স্ট্যালিন। যদিও, তাঁর এই প্রস্তাব মেনে নিতে পারেননি ফলে বিরোধী দলের অনেক নেতাই।

কংগ্রেসের নিজের বিধায়ক  সংখ্যা  ১১৫। এরপর বাকিদের সমর্থন মিলছে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ১১৬ টি আসন। কিন্তু এই সংখ্যা  যাতে  কমে  না যায় তার  জন্য খরচ হয়েছে তিন হাজারটি ফোন কল। তাছাড়া  নজরদারি চলেছে সারা রাত ধরে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ দলের সাংসদদের সঙ্গে  বৈঠক করবেন। তার আগে সাত ঘণ্টা ধরে একটি  পৃথক বৈঠক করবেন অমিত।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন সভাপতি  রাহুল গান্ধি।  আর নেতা বেছে নিতে এক  অভিনব পদ্ধতির সাহায্য  নিচ্ছেন রাহুল। এই দুই রাজ্য এবং ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস কর্মীদের কাছে অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন রাহুল। তাতে নিজেদের পছন্দের নেতার নাম জানাতে বলা হয়েছে।

এই মুহূর্তে ৯৯'টি আসন নিয়ে রাজস্থানের বৃহত্তম দল হয়েছে কংগ্রেস। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার থেকে তাদের আসনসংখ্যা একটি কম। বিজেপির রথ থেমে গিয়েছে ৭৩'টি আসনে।

একক বৃহত্তম দল হিসেবে  মধ্যপ্রদেশে  সরকার গঠনের দাবি জানাতে চলেছে কংগ্রেস।

'বিনম্রচিত্তে জনাদেশ গ্রহণ করছি'- বিধানসভা  নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর এ কথাই বললেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দপ্তরের সাংবাদিক সম্মেলনে রাহুল  বলেন, প্রধানমন্ত্রী  প্রতিশ্রুতিমতো কাজ  করতে  পারেননি। সেটা এই  ফল থেকে  স্পষ্ট হয়েছে।

পরে জানা যায় ১১৪টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস। ইতিমধ্যে সরকার গড়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যপালের থেকে সময় চেয়েছে কংগ্রেস। রাত পৌনে তিনটে পর্যন্ত গণনা হয়েছে বলে খবর। অতি সংক্ষিপ্ত সাংবাদিক সম্মেলনে কংগ্রেস নেতা কমলনাথ দাবি করেন তাঁরা জিতেছেন। কয়েক ধাপ এগিয়ে দলের নেত্রী শোভা ওঝা বলেন সরকার গড়তে তাঁদের বিএসপিএ সমর্থনও দরকার নেই। এর বাইরে অন্য চার রাজ্যের ফলাফল স্পষ্ট। রাজস্থান এবং ছত্তিশগড় হাতছাড়া হয়েছে বিজেপির। অন্যদিকে মিজোরামে পরাজিত হয়েছে কংগ্রেস। আর তেলেঙ্গানায় বিরাট জয় পেয়েছে টিআরএস। এদিকে পরাজয়ের পর বিনম্র চিত্তে জনাদেশ মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

Election results 2018: রাহুল জানিয়েছেন, "আমরা চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করব!" মা সোনিয়া গান্ধী তাঁর ছেলের উদ্দেশ্যে বলেন, রাহুল কঠোর পরিশ্রম করেছেন এবং দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন।

শাসকগোষ্ঠীকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস ও অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু তাঁদের প্রাগৈতিহাসিক দ্বন্দ্ব ভুলে একত্রিত হয়ে প্রচার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিল।

তাঁর দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি  তেলেঙ্গানা  বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস-চন্দ্রবাবু নাইডু জোটকে বড়  ব্যবধানে পরাজিত করে সরকার গড়তে  চলেছে ।

সকাল আটটা থেকে শুরু হওয়া গণনায় দেখা যাচ্ছে এখন   কিছুটা হলেও এগিয়ে  কংগ্রেস। ২৩০ আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা  নির্বাচনে জিততে দরকার ১১৬ টি আসন। ভাগ্য  নির্ধারণ হচ্ছে  প্রায় ২৯০০ প্রার্থীর।

মধ্যরাতের মধ্যেই ১৯১টি আসনে  জিতে যায় আওয়ামি লিগ। চ্যানেলের দেওয়া তথ্য আরও বলেছে  আওয়ামি লিগের প্রার্থীদের মধ্যে কেউ কেউ জিতেছেন বিপুল ভোটে। আর  বিরোধীদের দখলে  গিয়েছে মাত্র পাঁচটি আসন।

কংগ্রেসের সভাপতি রাহুল গান্ধীকে প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দেখতে চাইছেন তিনি, তা সাফ জানালেন ডিএমকে’র এম কে স্ট্যালিন। যদিও, তাঁর এই প্রস্তাব মেনে নিতে পারেননি ফলে বিরোধী দলের অনেক নেতাই।

কংগ্রেসের নিজের বিধায়ক  সংখ্যা  ১১৫। এরপর বাকিদের সমর্থন মিলছে। সরকার গড়তে প্রয়োজন ১১৬ টি আসন। কিন্তু এই সংখ্যা  যাতে  কমে  না যায় তার  জন্য খরচ হয়েছে তিন হাজারটি ফোন কল। তাছাড়া  নজরদারি চলেছে সারা রাত ধরে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ দলের সাংসদদের সঙ্গে  বৈঠক করবেন। তার আগে সাত ঘণ্টা ধরে একটি  পৃথক বৈঠক করবেন অমিত।

চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন সভাপতি  রাহুল গান্ধি।  আর নেতা বেছে নিতে এক  অভিনব পদ্ধতির সাহায্য  নিচ্ছেন রাহুল। এই দুই রাজ্য এবং ছত্তিশগড়ের কংগ্রেস কর্মীদের কাছে অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন রাহুল। তাতে নিজেদের পছন্দের নেতার নাম জানাতে বলা হয়েছে।

এই মুহূর্তে ৯৯'টি আসন নিয়ে রাজস্থানের বৃহত্তম দল হয়েছে কংগ্রেস। একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ার থেকে তাদের আসনসংখ্যা একটি কম। বিজেপির রথ থেমে গিয়েছে ৭৩'টি আসনে।

একক বৃহত্তম দল হিসেবে  মধ্যপ্রদেশে  সরকার গঠনের দাবি জানাতে চলেছে কংগ্রেস।

'বিনম্রচিত্তে জনাদেশ গ্রহণ করছি'- বিধানসভা  নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর এ কথাই বললেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

দিল্লিতে কংগ্রেসের সদর দপ্তরের সাংবাদিক সম্মেলনে রাহুল  বলেন, প্রধানমন্ত্রী  প্রতিশ্রুতিমতো কাজ  করতে  পারেননি। সেটা এই  ফল থেকে  স্পষ্ট হয়েছে।

পরে জানা যায় ১১৪টি আসন পেয়েছে কংগ্রেস। ইতিমধ্যে সরকার গড়ার দাবি জানিয়ে রাজ্যপালের থেকে সময় চেয়েছে কংগ্রেস। রাত পৌনে তিনটে পর্যন্ত গণনা হয়েছে বলে খবর। অতি সংক্ষিপ্ত সাংবাদিক সম্মেলনে কংগ্রেস নেতা কমলনাথ দাবি করেন তাঁরা জিতেছেন। কয়েক ধাপ এগিয়ে দলের নেত্রী শোভা ওঝা বলেন সরকার গড়তে তাঁদের বিএসপিএ সমর্থনও দরকার নেই। এর বাইরে অন্য চার রাজ্যের ফলাফল স্পষ্ট। রাজস্থান এবং ছত্তিশগড় হাতছাড়া হয়েছে বিজেপির। অন্যদিকে মিজোরামে পরাজিত হয়েছে কংগ্রেস। আর তেলেঙ্গানায় বিরাট জয় পেয়েছে টিআরএস। এদিকে পরাজয়ের পর বিনম্র চিত্তে জনাদেশ মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

দলের মুখপাত্র এবং রাজ্যসভার  সাংসদ সঞ্জয় রাউত সংসদে সাংবাদিকদের মঙ্গলবার বলেন, ফলাফল  থেকে  বোঝা যাচ্ছে  বিজেপির বিজয় রথ থমকে গিয়েছে। ভোটের ফল থেকে স্পষ্ট আমাদের আত্মচিন্তন  করার সময় এসে গিয়েছে।

Election results 2018: রাহুল জানিয়েছেন, "আমরা চূড়ান্ত ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করব!" মা সোনিয়া গান্ধী তাঁর ছেলের উদ্দেশ্যে বলেন, রাহুল কঠোর পরিশ্রম করেছেন এবং দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন।

শাসকগোষ্ঠীকে পরাস্ত করতে কংগ্রেস ও অন্ধ্রপ্রদেশের তেলেগু দেশম পার্টির (টিডিপি) মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডু তাঁদের প্রাগৈতিহাসিক দ্বন্দ্ব ভুলে একত্রিত হয়ে প্রচার অভিযানে অংশগ্রহণ করেছিল।

তাঁর দল তেলেঙ্গানা রাষ্ট্রীয় সমিতি  তেলেঙ্গানা  বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস-চন্দ্রবাবু নাইডু জোটকে বড়  ব্যবধানে পরাজিত করে সরকার গড়তে  চলেছে ।

সকাল আটটা থেকে শুরু হওয়া গণনায় দেখা যাচ্ছে এখন   কিছুটা হলেও এগিয়ে  কংগ্রেস। ২৩০ আসনের মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা  নির্বাচনে জিততে দরকার ১১৬ টি আসন। ভাগ্য  নির্ধারণ হচ্ছে  প্রায় ২৯০০ প্রার্থীর।