This Article is From Feb 28, 2019

আমেরিকার কথা শুনে মনে হচ্ছে ভারতের বক্তব্যকেই প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে: পাক রাষ্ট্রদূত

ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মাঝে  ইসলামাবাদকে  দু’দুবার কড়া বার্তা দিয়েছে আমেরিকা

আমেরিকার কথা শুনে মনে হচ্ছে  ভারতের বক্তব্যকেই প্রাধান্য  দেওয়া  হচ্ছে: পাক রাষ্ট্রদূত

সাম্প্রতিক পরিস্থিতিতে পাকিস্তানকে দু'দুবার বার্তা দিয়েছে আমেরিকা

হাইলাইটস

  • উত্তেজনার মাঝে ইসলামাবাদকে দু’দুবার কড়া বার্তা দিয়েছে আমেরিকা
  • এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন আমেরিকায় নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত
  • ভারতের হামলার নিন্দ না করে নিজেদের অবস্থান বুঝিয়েছে আমেরিকাঃরাষ্ট্রদূত
ওয়াশিংটন:

ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে তৈরি হওয়া উত্তেজনার মাঝে  ইসলামাবাদকে  দু'দুবার কড়া বার্তা দিয়েছে আমেরিকা। এবার এ নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন আমেরিকায় নিযুক্ত  পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আসাদ মাজীদ খান।  তিনি বলেন, ভারতের এয়ার স্ট্রাইকের নিন্দা করেনি আমেরিকা। এখান থেকেই বোঝা যাচ্ছে  ভারতের বক্তব্যকেই প্রাধান্য দিচ্ছে হোয়াইট হাউজ। এর আগে  আজ-ই পাকিস্তানকে রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের নিয়ম পালন  করার কথা বলেছে ট্রাম্প প্রশাসন। পুলওয়ামার হামলা  দায় আগেই স্বীকার করেছিল জইশ- ই- মহম্মদ।এ সংক্রান্ত একাধিক প্রমাণ বুধবার ইসলামাবাদের হাতে তুলে দেয় ভারত। আর তারপরই পাকিস্তানকে  নিরাপত্তা পরিষদের সাধারণ নিয়মের কথা মনে  করিয়ে  দিয়েছে আমেরিকা। ওই নিয়মে  স্পষ্ট ভাবে বলা  আছে নিজেদের দেশের মাটিকে সন্ত্রাসবাদীরা যাতে কোনওভাবেই  কাজে লাগাতে  না পারে তার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। ট্রাম্প প্রশাসনের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন,  ১৪ ফেব্রুয়ারি ভারতে যে কায়দায় সন্ত্রাস হয়েছে তা গোটা এলাকার নিরাপত্তাকেই প্রশ্ন  চিহ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এমতাবস্থায় আমরা চাইব নিরাপত্তা পরিষদের সাধারণ নিয়ম মনে  রাখুক  পাকিস্তান।

এ ভাবে চলতে থাকলে পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ আমার বা মোদী কারও হাতেই থাকবে নাঃ ইমরান

তার আগে জইশ-ই- মহম্মদের জঙ্গি  হানার   ৪০ জনেরও বেশি সিআরপিএফ জওয়ানের মৃত্যু হয়। সে সময়  মার্কিন মুখ্য  নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন  বল্টন ভারতের মুখ্য নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালকে  ফোন  করে বলেন,  ভারতের আত্মরক্ষা অধিকার আছে বলে  আমেরিকা  মনে  করে। এবার এ নিয়ে সরব হলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত।

এদিকে জইশ-এর মাথা মৌলানা মাসুদ আজাহারকে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ঘোষিত জঙ্গি মানে গ্লোবাল টেরারিস্ট ঘোষণার দাবি আরও জোরাল হয়েছে। আমেরিকা, ব্রিটেন এবং ফ্রান্স এই মর্মে আবেদন জানিয়েছে।                       

.