This Article is From Aug 01, 2019

জলপাইগুড়িতে ছেলেধরা সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি

এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন ওই ব্যক্তিকে মারধরের পর (Man thrashed) তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁকে সেখানেই ফেলে রেখে চলে যায় উত্তেজিত জনতা।

জলপাইগুড়িতে ছেলেধরা সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি

জলপাইগুড়িতে ছেলেধরা সন্দেহে এক ব্যক্তিকে গণপিটুনি (প্রতিকী ছবি)

জলপাইগুড়ি:

এবার জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) গণপিটুনির শিকার হলেন এক মধ্যবয়স্ক ব্যক্তি। জানা গেছে, ওই ব্যক্তি শিশু ছেলেধরা, (suspicion of being child-lifter) এই সন্দেহ করে তাঁকে বেধড়ক মারধর (Man thrashed) করে স্থানীয় মানুষজন। পরে তাঁকে উত্তেজিত জনতার (local people) থেকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, বর্তমানে ওই ব্যক্তির অবস্থা কিছুটা স্থিতিশীল বলে জানিয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসকরা। গত দু'দিন ধরে নাকি জলপাইগুড়ির ১০ কিমি দূরে জয়পুর চা বাগানে এদিক ওদিক ঘুরে বেড়াতে দেখা গেছিল ওই ব্যক্তিকে। এরপরেই এলাকার স্থানীয় মানুষজন তাঁকে ছেলেধরা ভেবে ভুল করে এবং গণপিটুনি দেয় । কোতোয়ালি থানার পুলিশ জানিয়েছে ওই ব্যক্তিকে স্থানীয় জনতা জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করলে তিনি সেখান থেকে ছুটে পালাতে যান, তখনই উত্তেজিত জনতা তাঁকে ঘিরে ধরে বেধড়ক মারধর করে।

জামশেদপুর স্টেশন থেকে তিন বছরের শিশুকে অপহরণ, গণধর্ষণ করে শিরচ্ছেদ, সিসিটিভি বন্দি ঘটনা

এক পুলিশ আধিকারিক জানিয়েছেন ওই ব্যক্তিকে মারধরের পর (Man thrashed) তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়লে তাঁকে সেখানেই ফেলে রেখে চলে যায় উত্তেজিত জনতা। ওই ব্যক্তিকে মাটিতে ফেলে লাঠি দিয়ে বেধড়ক মারা হয় বলে খবর।

ঘটনার কথা তৃণমূল কংগ্রেসের এক স্থানীয় নেতা জানতে পারেন। পরে তাঁর চেষ্টাতেই ওই ব্যক্তিকে  (Man thrashed) উদ্ধার করে একটি সুপার-স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

‘ছেলেধরা' সন্দেহে তিন কংগ্রেস নেতাকে মারধর জনতার, তদন্ত শুরু

ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) পুলিশ সুপার অভিষেক মোদি বলেন, "আমরা ইতিমধ্য়েই মানুষকে (local people) বোঝানোর জন্য়ে একটি সচেতনতা অভিযান করার উদ্যোগ নিয়েছি যাতে কোনওভাবেই আইন নিজের হাতে তুলে না নেন মানুষ"। 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.