This Article is From May 02, 2019

বোলপুরে ভোট লুঠ করেছে তৃণমূল, কমিশনে অভিযোগ বামেদের

বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের কেতুগ্রাম আমগড়িয়া আনন্দ প্রসাদ স্মৃতি বিদ্যালয় ৫২ নম্বর বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বামেরা।

বোলপুরে ভোট লুঠ করেছে  তৃণমূল, কমিশনে অভিযোগ  বামেদের

আনন্দ প্রসাদ স্মৃতি বিদ্যালয় ৫২ নম্বর বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বামেরা।

হাইলাইটস

  • তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট লুটের অভিযোগ আনল সিপিএম সহ বামদলগুলি
  • এই মর্মে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ দায়ের করল তারা
  • বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রটি বীরভূমের মধ্যে পড়ে
কলকাতা:

বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রে (Bolpur Lok sabha Constituency) তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোট লুটের অভিযোগ আনল সিপিএম সহ বামদলগুলি। এই মর্মে নির্বাচন কমিশনে (Election Commission) অভিযোগ দায়ের করল তারা। তাদের দাবি বোলপুরে ভোটের দিন কারচুপি  হয়েছে। বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রের কেতুগ্রাম আমগড়িয়া আনন্দ প্রসাদ স্মৃতি বিদ্যালয় ৫২ নম্বর বুথে পুনর্নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে বামেরা। সিপিএম নেতা রবিন দেব সাংবাদিকদের বলেন, "একটি  ভিডিও থেকে স্পষ্ট দেখা  যাচ্ছে  তৃণমূল প্রার্থী অসিত মালের এজেন্ট সুবীর বিশ্বাস বুথের মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন। কে কাকে ভোট দিচ্ছেন তা দেখছিলেন ওই ব্যক্তি। যাতে ভয়ে সবাই তৃণমূলকে ভোট দেয় তার জন্য সমস্ত ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এ ধরনের চিন্তাভাবনা গণতান্ত্রিক পরিসরে  কাম্য  নয়। ওখানকারই বুথ নম্বর ৫১তেও একই ঘটনা ঘটেছে"। তিনি বলেন, "নির্বাচন কমিশন এ ধরনের ঘটনা দেখেও চুপ করে বসে আছে কী করে সেটা আমরা  বুঝতে পারছি না। আমাদের দাবি এসবের  বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেই হবে"।

৪২'টি আসনেই জিতবে তৃণমূল, বিজেপি পাবে একটা রসগোল্লা: মমতা

বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রটি(Bolpur Lok sabha) বীরভূমের মধ্যে পড়ে।  তবে  এই কেতুগ্রাম  অংশটি অবশ্য বর্ধমান জেলার অন্তর্গত। প্রথম থেকেই বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রটিকে নিয়ে আলোচনা  হয়েছে। এবার এই আসনে  প্রার্থী বদল  করেছে  তৃণমূল। আগের সাংসদ অনুপম হজরাকে  বহিস্কার করা হয়েছে।  এখন  তিনি বিজেপিতে। প্রার্থী হয়েছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্র থেকে। তবে বীরভূমের ভোটে  এবার  তিনিই আলোচনায় উঠে আসেন। ভোট দিতে গিয়ে দেখা  করেন  অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে। অনুপম বলেন বীরভূমের এই জেলা  সভাপতির জন্যই তৃণমূলে কোণঠাসা হয়ে পড়েন তিনি। সেই অনুব্রতর সঙ্গেই দেখা  করে বিতর্কে জড়ান  অনুপম। পরে  তিনি জানান অনুব্রতর সঙ্গে  দেখা  করার মধ্যে রাজনীতি নেই।   



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.