This Article is From May 01, 2020

করোনার প্রভাব নেই, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের চাকরির প্রস্তাব ৮৫টি সংস্থার

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘আমাদের কর্মসংস্থানের রেকর্ড এবছর অনেক আইআইটির থেকেও ভাল‌।’’

করোনার প্রভাব নেই, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের চাকরির প্রস্তাব ৮৫টি সংস্থার

বিশ্ববিদ্যালয়ের চারজন পড়ুয়া বার্ষিক ৫০ লক্ষ টাকা বেতনের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন।

কলকাতা:

দেশি ও বহুজাতিক মিলিয়ে অন্তত ৮৫টি সংস্থা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) পড়ুয়াদের জন্য চাকরির সুযোগ দিচ্ছে (Placement Drive)। আর দেশব্যাপী করোনা (Coronavirus) সঙ্কটের কোনও প্রভাব এখনও তাতে পড়েনি বলে শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে এক কর্মী জানাচ্ছেন। গত বছরের আগস্ট মাস থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য এই কর্ম সংস্থানের সুযোগ দিচ্ছে ওই সংস্থাগুলি। ওই কর্মী জানাচ্ছেন, সর্বোচ্চ বেতন কাঠামো যেটি দেওয়া হয়েছে সেটি বার্ষিক ৫৮ লক্ষ টাকা। যা গতবারের সর্বোচ্চ বেতন  বার্ষিক ৪২ লক্ষ টাকার থেকে অনেকটাই বেশি।

তিনি আরও বলেন, চারজন পড়ুয়া বার্ষিক ৫০ লক্ষ টাকা বেতনের চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন। এখনও পর্যন্ত ৮৪ শতাংশ কর্মসংস্থান হয়ে গিয়েছে। সব মিলিয়ে ৭৭০ জন চাকরির প্রস্তাব পেয়েছেন বলে জানান তিনি। বিবিধ ক্ষেত্র থেকে চাকরির প্রস্তাব এসেছে— ব্যাঙ্কিং, ইঞ্জিনিয়ারিং থেকে ওষুধ সংস্থা। কোকাকোলা, সিপলা, এয়ারবাস, সিইএসসি, সিটি ব্যাঙ্ক, মার্সিডিজ বেঞ্জ, সিমেনস, এইচএসবিসি ইত্যাদি নামী সংস্থার থেকে মিলেছে চাকরির প্রস্তাব।

করোনা অতিমারী ও লকডাউনের কোনও প্রভাব চাকরির প্রস্তাবের ক্ষেত্রে পড়েনি বলে ওই কর্মী জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘আশা করি এমনটাই বজায় থাকবে।''

চারটি বড় সংস্থা লকডাউনের মধ্যেই পড়ুয়াদের ইন্টারভিউ নিয়েছে। আগামী দিনে আরও দু'টি সংস্থা ইন্টারভিউ নিতে চলেছে এবং সব সংস্থাই ভাল প্রস্তাব দিয়েছে বলেও জানান তিনি।

শোনা গিয়েছিল, কোনও এক মার্কিন সংস্থা বারো জন পড়ুয়াকে চাকরি দেওয়ার পরে পিছিয়ে আসে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘এটা সঠিক নয়। আমাদের কর্মসংস্থানের রেকর্ড এবছর অনেক আইআইটির থেকেও ভাল‌। নোভেল করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ এখনও পর্যন্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মসংস্থান তৈরি জায়গায় কোনও প্রভাব ফেলতে পারেনি।'' তিনি ইঙ্গিত দেন, ওই মার্কিন সংস্থা পিছিয়ে আসেনি। সাময়িক ভাবে নিয়োগের বিষয়টি স্থগিত রেখেছে মাত্র।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.