Read in English தமிழில் படிக்க
This Article is From Jul 19, 2018

গল্প হলেও সত্যি! ভূপৃষ্ঠের সুদূর গভীরে পাওয়া গেল বহুমূল্য হীরের আকরের খোঁজ

বর্তমানে বিজ্ঞানীদের ধারনা, মাটির সুদূর গভীরে তাঁদের কল্পনার চেয়েও কয়েক হাজার গুণ বেশি হীরে আছে

Advertisement
ওয়ার্ল্ড

মাটির নিচে উচ্চচাপে ও অত্যাধিক পরিমাণ তাপে কার্বন হীরেতে রূপান্তরিত হয়

ওয়াশিংটন, ইউনাইটেড স্টেটস:

ভূপৃষ্ঠের নিচে চাপা পড়ে আছে বহু অমুল্য রতন! সম্ভবত কয়েক লক্ষ টনের বেশি হীরে- বা তার চেয়েও বেশি- ইউএসের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গবেষকরা জানিয়েছেন।

তবে হীরের খোঁজে হন্যে হলে কিন্তু কিছুই পাবেন না। কারণ বহুমূল্য বিভিন্ন খনিজ আকরিক ভূপৃষ্ঠের থেকে প্রায় 90-150 মাইল বা 145-240 কিলোমিটার গভীরে অবস্থিত, যেখানে কোনওভাবেই পৌঁছনো সম্ভব নয়।

“আমরা সেগুলো পাবো না, কিন্তু তবুও, সেখানে এত পরিমাণ হীরে আছে যা আমরা আগে কোনওদিন কল্পনাও করতে পারিনি”, এমআইটি ডিপার্টমেন্ট অফ আর্থ, অ্যাটমোস্ফেরিক অ্যান্ড প্ল্যানেটারি সাইন্সেস-এর গবেষক, বিজ্ঞানী উলরিখ ফাউল জানিয়েছেন।

ভূপৃষ্ঠের ভিতর দিয়ে কীভাবে শব্দ তরঙ্গ বয়ে যায়, তা পরীক্ষা করতে গিয়ে গবেষকরা ভূপৃষ্ঠের অত্যন্ত গভীরে চাপা পড়ে থাকা বিভিন্ন বহুমূল্য খনিজ আকরিকের সন্ধান পায়।  

Advertisement

তাঁরা পরীক্ষা করে জানতে পারেন, মাটির নিচে শব্দ তরঙ্গের বেগের সঙ্গে ক্রাটনের সাদৃশ্য রয়েছে, যার মধ্যে শুধুমাত্র এক থেকে দুই শতাংশ হীরে থাকে।    

বর্তমানে বিজ্ঞানীদের ধারনা, মাটির সুদূর গভীরে তাঁদের কল্পনার চেয়েও কয়েক হাজার গুণ বেশি হীরে আছে।

Advertisement

যদিও এর খুব কম সংখ্যক হীরেই সাধারণ মানুষ অলঙ্কার হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে।

মাটির নিচে উচ্চচাপে ও অত্যাধিক পরিমাণ তাপে কার্বন হীরেতে রূপান্তরিত হয়।

Advertisement

ভূমিকম্প বা অন্যান্য কোনও প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ভূপৃষ্ঠের অভ্যন্তরে বিভিন্ন প্লেটের ওঠানামা হলে দশ লক্ষ বছরে একবার মাটির গভীর থেকে ভূপৃষ্ঠে উপরিতলে হীরে উঠে আসার সম্ভাবনা থাকে।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)
Advertisement