ফেসবুক ও ঘৃণামূলক মন্তব্য, এই বিতর্কে উত্তপ্ত জাতীয় রাজনীতি, দেখুন ১০ তথ্য

 ঘৃণামূলক মন্তব্য ও বিষয় যেগুলো হিংসায় মদত দেয়, সেগুলোকে আমরা নিষিদ্ধ ঘোষণা করি। সেখানে কোনও রাজনৈতিক অবস্থান বা দলের স্বীকৃতি দেখা হয় না। এমন বিবৃতি দিয়েছে ফেসবুকের এক মুখপাত্র 
 

ফেসবুকের এক মহিলা আধিকারিক আঁখি দাস প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কায় দিল্লি পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন
 

 মার্কিন ওই পত্রিকার সাম্প্রতিক প্রতিবেদন ঘিরে বিজেপি ও কংগ্রেসের বাকযুদ্ধ তুঙ্গে
 

রাহুল গান্ধি টুইটে লিখেছেন, "ভারতে ফেসবুক ও হোয়্যাটসঅ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করে বিজেপি এবং আরএসএস। সেই নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে ভুল খবর ও বিদ্বেষ ছড়িয়ে ভোটারদের অনুপ্রাণিত করে তারা। অবশেষে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছে।"
 

  কংগ্রেসকে হেরো আখ্যা দিয়ে অন্যের দিকে আঙুল না তোলার পরামর্শ দিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদ। এনেছেন কেমব্রিজ অ্যানালিটিকা প্রসঙ্গও 
 

২০১৬ সালে মার্কিন ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য খতিয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে নির্বাচনে জিততে সাহায্য করেছিল কেমব্রিজ অ্যানালিটিকার বিরুদ্ধে। একই ভাবে  লন্ডনস্থিত ওই সংস্থার সঙ্গে যোগসাজশ করে তথ্য খতিয়ে দেখার অভিযোগে কংগ্রেসকে ২০১৯ সালে কাঠগছড়ায় তুলেছিল বিজেপি
 

 তবে, ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের ওপর তদন্তের দাবি তুলেছে কংগ্রেস। যৌথ সংসদীয় কমিটির তদারকিতে এই তদন্ত চেয়েছেলের তারা>
 

এই বিষয়ে বিজেপি সাংসদ তেজস্বী সূর্যর টুইট, "অনেক জাতীয়তাবাদী, হিন্দুত্ববাদীদের কণ্ঠরোধ করছে ফেসবুক। তথ্য-প্রযুক্তি সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সদস্য হিসেবে আমি বিষয়টা তুলবো।"
 

 মার্কিন ওই পত্রিকার সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে দাবি, ক্রমাগত বিজেপি কর্মীদের ফেসবুকে ছড়ানো বিদ্বেষ ও ঘৃণা সংস্থা উপেক্ষা করছে। একটা অদ্ভূত পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে। সংস্থার ভারতীয় শাখার প্রধানের বক্তব্য, এই ধরনের মন্তব্যর বিরুদ্ধাচরণ সংস্থার বাণিজ্যিক অগ্রগতির প্রতিবন্ধক।
 

 নাম প্রকাশ না করে ফেসবুকের এক কর্মী ওই সংবাদপত্রকে বলেছে, তেলেঙ্গানার এক বিজেপি বিধায়কের করা ক্রমাগত দ্বেষমূলক মন্তব্যকে সমর্থন করে গিয়েছে ফেসবুক ইন্ডিয়ার এক আধিকারিক