This Article is From Sep 18, 2019

যুবা, শিশুদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে ই-সিগারেট নিষিদ্ধ; ঘোষণা সরকারের

তামাকের আসক্তি মোকাবিলার হাতিয়ার হিসাবে এটিকে ব্যবহার করা হলেও এই E-Cigarettes একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এ দেশে,মনে করছে কেন্দ্রীয় সরকার।

e-cigarettes -এর মতো বিকল্প ধূমপানের যন্ত্র নিষিদ্ধ করা সরকারের প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল।

নয়া দিল্লি:

ভারতে ই-সিগারেট নিষিদ্ধ (Ban) করা হল, বুধবার ঘোষণা করলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তিনি (Nirmala Sitharaman) বলেন, তামাকের আসক্তি মোকাবিলার হাতিয়ার হিসাবে এটিকে ব্যবহার করা হলেও এই   ই-সিগারেট বা বৈদ্যুতিন সিগারেট এবং এই ধরণের অন্যান্য পণ্যগুলি একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এ দেশে। এমনকী শিশুরাও না বুঝে এর (E-Cigarettes) প্রতি আসক্ত হয়ে পড়ছে।  এই ই-সিগারেট নিষিদ্ধকরণ এখন থেকেই কার্যকর করা হল।

"এর অর্থ ই-সিগারেট সম্পর্কিত যে কোনও উৎপাদন, আমদানি / রফতানি, পরিবহন, বিক্রয়, বিতরণ, সঞ্চয় এবং বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করা হয়েছে", এক সাংবাদিক সম্মেলনে বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।

প্লাস্টিক মুক্ত ভারত গড়তে সিগারেটের শেষ অংশ টুকুও নিষিদ্ধ করতে চলেছে কেন্দ্র

ই-সিগারেট অধ্যাদেশ, ২০১৯-এর নিষিদ্ধকরণ সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশাবলী অনুসরণ করে  মন্ত্রিগোষ্ঠী পরিকল্পনা করে।

অধ্যাদেশের খসড়ায় স্বাস্থ্য মন্ত্রক প্রস্তাব দিয়েছে যে এই নিষিদ্ধকরণ না মানলে সেই ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে সর্বোচ্চ ১০ বছর কারাদণ্ডের পাশাপাশি পাঁচ হাজার টাকা জরিমানাও দিতে হবে। তবে প্রথমবার ভুল করে কেউ বা কারা এই আইন লঙ্ঘন করলে তাঁদের কারাদণ্ড না হলেও ১ লক্ষ টাকা জরিমানা হবে।

২ অক্টোবর থেকে ছয় প্লাস্টিকজাত দ্রব্য নিষিদ্ধ হতে পারে দেশে: সূত্র

নরেন্দ্র মোদি সরকারের দ্বিতীয় মেয়াদে প্রথম ১০০ দিনের এজেন্ডার মূল অগ্রাধিকারগুলির মধ্যে ছিল ই-সিগারেট, হিট-নট-বার্ন স্মোকিং ডিভাইস, ভ্যাপ এবং ই-নিকোটিন স্বাদযুক্ত হুকাগুলির মতো বিকল্প ধূমপানের যন্ত্র নিষিদ্ধ করা।

.