This Article is From Mar 09, 2020

"অবিলম্বে উপত্যকার তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মুক্তি চাই," কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাবনা বিরোধীদের

জম্মু ও কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত মুক্তি চাই। এমন প্রস্তাবনা কেন্দ্রের কাছে পাঠাল ৮টি বিরোধী দল।

জম্মু ও কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত মুক্তি চাই। এমন প্রস্তাবনা কেন্দ্রের কাছে পাঠাল ৮টি বিরোধী দল। (ফাইল ফটো)

হাইলাইটস

  • অবিলম্বে জম্মু-কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে মুক্তি দেওয়া হোক
  • কেন্দ্রের কাছে প্রস্তাবনা পাঠাল বিরোধী দলগুলো
  • ৫ অগাস্ট থেকে গৃহবন্দি ওমর আবদুল্লা, ফারুক আবদুল্লা আর মেহবুবা মুফতি
নয়া দিল্লি:

জম্মু ও কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর দ্রুত মুক্তি চাই (Release of 3-Ex-CMs)। এমন প্রস্তাবনা কেন্দ্রের কাছে পাঠাল ৮টি বিরোধী দল। সেই প্রস্তাবনায় (A Resolution taken by 8 Oppositions) উল্লেখ, "সে রাজ্যে সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপের পর থেকে রাজনৈতিক বন্দি সব নেতাদের মুক্তি দিতে হবে। যাঁদের মধ্যে জম্মু কাশ্মীরের তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী; ফারুক আবদুল্লা (Farooq Abdullah), ওমর আবদুল্লা ও মেহবুবা মুফতিও (Mehbooba Mufti) আছেন।" গত বছর ৫ অগাস্ট থেকে নজরবন্দি কিংবা গৃহবন্দি উপত্যকার রাজনৈতিক কর্মীরা। সেই প্রস্তাবনায় নরেন্দ্র মোদি সরকারের সমালোচনা করে উল্লেখ, "বেআইনি প্রশাসনিক উদ্যোগে গণতান্ত্রিক বিরোধিতার কণ্ঠরোধ (Being Muzzled) করা হচ্ছে। যা দেশের সংবিধানের ন্যায়ব্যবস্থা, স্বাধীনতা, সমতা ও বহুত্ববাদের পরিপন্থী।"   জানা গিয়েছে, ওই তিন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে পিএসএ অর্থাৎ জন্যসুরক্ষা আইনে গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। 

বাংলায় মহিলাদের মাদক খাইয়ে আন্দোলনে নামানো হচ্ছে: দিলীপ ঘোষ

বিরোধীদের নেওয়া প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, এর আগে ন্যাশনাল কনফারেন্স ও পিডিপি'র সঙ্গে জোটে গিয়েছে বিজেপি। কিন্তু জন্য সুরক্ষা আইনে ওই দুই দলের নেতাকে আটক করে রেখেছে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার। যদিও মোদি সরকার দাবি করছে, এই তিন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব জাতীয় সুরক্ষার ক্ষেত্রে বিপদজনক এবং জনসুরক্ষার ক্ষেত্রে হুমকির কারণ। এই দাবি ভিত্তিহীন। এঁদের তিনজনের বিরুদ্ধে অতীতে এই ধরণের কোনও অভিযোগ নেই। সেই প্রস্তাবনায় বলা, "একজন ব্যক্তিকে অবৈধ ভাবে বন্দি করে রাখা মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী।সংবিধান স্বীকৃত অধিকার হরণ আর জম্মু-কাশ্মীরের  ভাই ও বোনেদের আবেগে আঘাত হানা।" এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে ওই প্রস্তাবনায়। তবে কেন্দ্রের কাছে পাঠানো ওই প্রস্তাবনায় বিরোধীদের দ্বন্দ্বও প্রকাশ পেয়েছে। এই প্রস্তাবনায় সই নেই কংগ্রেসের। এনসিপি, আরজেডি, সিপিআইএম, সিপিআই, জেডিএস আর দুই বিক্ষুব্ধ বিজেপি নেতা যশবন্ত সিনহা ও অরুণ শৌরির স্বাক্ষর রয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী মোদির দেওয়া সম্মান ফেরানোর পর লিসিপ্রিয়ার নিশানায় কংগ্রেস

এই প্রস্তাবনায় কেন নাম নেই কংগ্রেস ও ডিএমকে'র? কংগ্রেসের একটা সূত্র বলছে, সংসদ ও সংসদের বাইরে এই নিয়ে আন্দোলন করছে কংগ্রেস। পাশাপাশি সংসদের আলোচনায় মোদি সরকারের কাশ্মীর নীতির  সমালোচনায় সরব দল। তাই প্রস্তাবনায় স্বাক্ষর করেনি তারা।.

.