This Article is From Apr 03, 2020

মুম্বই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ

মুম্বই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ। শুক্রবার এমন দাবি করলেন সিএসএফএর এক শীর্ষ কর্তা।

মুম্বই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ

একটা ছাউনিতে থাকেন ১৫২ জন সিআইএসএফ জওয়ান। যাদের মধ্যে একজনের শরীরে সংক্রমণ মিলেছে।

নয়া দিল্লি:

মুম্বই বিমানবন্দরের (Mumbai Airport) নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ (Coronavirus)। শুক্রবার এমন দাবি করলেন সিএসএফএর এক শীর্ষ কর্তা। এই সংক্রমণের জেরে এক ছাউনিতে থাকা আরও ১৫২ জন জওয়ানের (CISF Personnel) নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এদিন জানিয়েছেন ওই আধিকারিক। সেই কর্তার দাবি, "২৭ মার্চ এক জওয়ানের দেহে সংক্রমণ মেলে। তাঁর সংস্পর্শে থাকা আরও ১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৯ জনের রিপোর্টে সংক্রমণ মিলেছে।" জানা গিয়েছ, ২৭ মার্চ যে জওয়ানের দেহে সংক্রমণ মিলেছিল, তিনি কালামবলির সিআইএসএফ ছাউনিতে থাকেন। যারা ওই জওয়ানের সংস্পর্শে এসেছেন, তাঁদের বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। তবে, সংক্রমিত জওয়ানদের স্থানান্তরিত করা হয়েছে কস্তুরবা হাসপাতালে। 

মাস্ক, স্যানিটাইজারের মূল্য নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ করা হবে, সুপ্রিম কোর্টকে জানাল কেন্দ্র

সূত্রের খবর, প্রথম যে জওয়ানের দেহে সংক্রমণ মিলেছিল, তাঁর দ্বিতীয় নমুনা পরীক্ষায় রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাই এই আধা-সামরিক বাহিনীর আশা; বাকিদের দ্বিতীয় নমুনা পরীক্ষায় রিপোর্ট নেগেটিভ আসবে। এদিকে, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে যেভাবে দেশবাসী লকডাউনের সময় ঘরে থেকে নিঃশব্দ এক লড়াই করছেন তার জন্যে ধন্যবাদ জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার এক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দেশের সব মানুষের প্রতি নতুন এক বার্তা দিলেন তিনি। ৫ এপ্রিল রবিবার, রাত ৯টায় ঘরের সব আলো বন্ধ করে ঘরের দরজা বা বারান্দায় দাঁড়িয়ে ৯ মিনিটের জন্যে মোমবাতি, প্রদীপ, টর্চ বা মোবাইলের ফ্ল্যাশ লাইট জ্বালানোর অনুরোধ করলেন প্রধানমন্ত্রী। ২৪ মার্চ দেশ জুড়ে ২১ দিনের লকডাউন করার ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি, তার ঠিক ৯ দিন পরে এটাই দেশবাসীর প্রতি তাঁর প্রথম বার্তা। এর আগে ভারতে করোনা মহামারী ক্রমশই মারাত্মক উদ্বেগের কারণ হয়ে ওঠার পর দু-দু'বার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন তিনি। তাঁর প্রথম ভাষণে, তিনি একদিনের জন্যে জনতা কারফিউ করার আহ্বান জানিয়েছিলেন এবং ২৪ শে মার্চ দ্বিতীয় ভাষণে তিনি COVID-19-এর বিস্তার রোধে গোটা দেশে লকডাউন চালু করার ঘোষণা করেন।

নিজামুদ্দিন মসজিদের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়া ৯৬০ বিদেশিকে কালো তালিকাভুক্ত করল কেন্দ্র

বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী মোদি সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গেও এক বৈঠক করেন এবং লকডাউন পর্ব শেষ হওয়ার পরে জনগণের জীবনযাত্রা যাতে সুরক্ষিত থাকে তার জন্যে একটি বিশেষ পরিকল্পনা নেওয়ার কথা বলেন তিনি। "লকডাউন শেষ হওয়ার পরে জনগণকে অচলাবস্থা থেকে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে একটি সামগ্রিক পরিকল্পনা নেওয়া জরুরি", বলেন প্রধানমন্ত্রী । করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে সব রাজ্যকে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

.