This Article is From Sep 14, 2018

৩১ অক্টোবর সর্দার প্যাটেলের সর্বোচ্চ মূর্তি উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী

182 মিটার উঁচু এই মূর্তি দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতীক। গুজরাট সরকার এই মূর্তির নাম রেখেছেন ‘ঐক্যের মূর্তি’ (Statue Of Unity)। মূর্তি উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

৩১ অক্টোবর সর্দার প্যাটেলের সর্বোচ্চ মূর্তি উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী

নর্মদার ধারে চলছে "Statue Of Unity" নির্মাণের কাজ (এএফপি)

হাইলাইটস

  • গুজরাট সরকার এই মূর্তির নাম রেখেছেন ‘ঐক্যের মূর্তি’
  • 31 অক্টোবর প্যাটেলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে উন্মোচিত হবে মূর্তি
  • 182 মিটার লম্বা এই মূর্তিটি
নিউ দিল্লি:

ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলের (Sardar Ballavbhai Patel) মূর্তি উন্মোচন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সর্দার প্যাটেলের এই মূর্তিটি বিশ্বের সর্বোচ্চ লম্বা মূর্তি। 31 অক্টোবর প্যাটেলের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গুজরাট সরকার কর্তৃক উন্মোচনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, রবিবার জানালেন গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী বিজয় রূপানি (Vijay Rupani)।

বিজেপি জাতীয় কার্যনির্বাহী সভার ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন 182 মিটার উঁচু এই মূর্তি দেশের ঐক্য ও অখণ্ডতার প্রতীক। গুজরাট সরকার এই মূর্তির নাম রেখেছেন ‘ঐক্যের মূর্তি’ (Statue Of Unity)।

বিজয় রূপানি বলেন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) সারা দেশ থেকে লোহা, মাটি ও জল সংগ্রহ করেছেন মূর্তি বানানোর জন্য। 2013 সালে মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন প্রধানমন্ত্রী মোদী এই মূর্তি গড়ার কথা ঘোষণা করেন।

বাম চরমপন্থীদের সাথে সহযোগিতার অভিযোগে বেশ কয়েকজন সমাজকর্মীকে গ্রেপ্তারের প্রসঙ্গে নকশালপন্থী (Urban Naxal) বিষয়ে বিজয় রূপানি বলেন, “সর্দার প্যাটেলের মূর্তি দেশের ঐক্যের জন্য তাঁর কাজের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। এমন সময় ঘটনাটি ঘটছে যখন কিছুজন সেই ঐক্য  ভঙ্গ করার জন্য চেষ্টা করছেন।”

প্রধানমন্ত্রী মোদি যখন বিশ্বের সর্বোচ্চ মূর্তি হিসেবে প্যাটেলের প্রতিমা গড়ার কথা ঘোষণা করেন তখন বিরোধী দলগুলি "ফাঁকা কথা" বলেই বিষয়টিকে উড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু এখন বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে বিষয়টি উত্থাপিত হয়েছে, জানান বিজয়। তাঁর কথায়, কংগ্রেস সর্দার প্যাটেলের ভূমিকা মুছে দিতে চেয়েছিল কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর মোদি বিশ্বের দরবারে তাঁকে ও তাঁর কাজকে আবার হাজির করেছেন।

কংগ্রেস নেতা সর্দার প্যাটেলকে বিজেপি সরকার জাতীয়তাবাদের প্রতীক হিসেবেই তুলে ধরতে চেয়েছে। স্বাধীনতার পর বহু রাজ্য এবং অঞ্চলে ভারতীয় ঐক্য সংহত করতে তাঁর প্রচেষ্টাকে নিজেদের প্রচারের কাজে তুলে ধরেছে বিজেপি।

.