This Article is From Sep 17, 2019

"এখন কেন?": ফারুক আবদুল্লাকে নিয়ে কেন্দ্রের পদক্ষেপে কটাক্ষ কপিল সিব্বলের

ফারুক আবদুল্লাকে আদালতে হাজির করা হোক, এমডিএমকে প্রধান ভাইকুর এই আবেদনের ভিত্তিতে কেন্দ্র ও Jammu and Kashmir প্রশাসনের জবাব তলব করে সুপ্রিম কোর্ট।

জননিরাপত্তা আইনের আওতায় আটক জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী Farooq Abdullah (ফাইল চিত্র)।

নয়া দিল্লি:

বর্তমানে জননিরাপত্তা আইনের অধীনে ফারুক আবদুল্লাহকে (Farooq Abdullah) আটক করার বিষয়ে সরকারকে লক্ষ্য করে তীর্যক মন্তব্য করেন কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা কপিল সিব্বল (Kapil Sibal)। জম্মু ও কাশ্মীরের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে সুপ্রিম কোর্টে হাজির করার নির্দেশনা চেয়ে এমডিএমকে প্রধান ভাইকুর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে কিনা তা নিয়ে কটাক্ষ প্রশ্ন করেন তিনি। বর্তমানে ফারুক আবদুল্লাহকে কঠোর জননিরাপত্তা আইন (পিএসএ) এর আওতায় আটক করা হয়েছে, যার মাধ্যমে কোনও ব্যক্তিকে বিনা বিচারে দুই বছরের জন্য আটক রাখতে সক্ষম হবে সরকার। ন্যাশনাল কনফারেন্স নেতা ৮১ বছর বয়সী ফারুক আবদুল্লাকে ৫ অগাস্টের পরেই আটক করে কেন্দ্র। ওই সময়েই  সংবিধানের ৩৭০ ধারা রদ করে জম্মু-কাশ্মীরকে দেওয়া বিশেষ মর্যাদা বাতিল করার ঘোষণা করে কেন্দ্রীয় সরকার। পাশাপাশি রাজ্যটিকে (Jammu and Kashmir) দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে দ্বিখণ্ডিত করারও ঘোষণা করা হয়।

বাবার পাশ করানো আইনেই আটক হলেন ফারুক আব্দুল্লা

"এখন পিএসএ (৪৩ দিন পরে)। এর আগে বিজেপি বলেছিল যে জম্মু ও কাশ্মীরের ৯২% মানুষ ৩৭০ অনুচ্ছেদটি বাতিল করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে; সবজায়গায় পরিস্থিতি স্বাভাবিক।  তারপরে সংসদে অমিত শাহ বলেন, ফারুক আবদুল্লাকে আটক বা গ্রেফতার কোনওটাই করা হয়নি" , এক ট্যুইট বার্তায় কেন্দ্রকে কটাক্ষ করে বলেন কপিল সিব্বল।

"জনগণের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার মতো যদি কোন বিপদ নাই থাকে তাহলে এখন কেন?  ভাইকু পিটিশন দায়ের করেছেন বলে?" তীর্যক প্রশ্ন করেন প্রবীণ আইনজীবী তথা কংগ্রেস নেতা।

Kashmir LIVE Updates: আগস্ট থেকে রাজ্যে একটিও গুলি চলেনি, জানাল কেন্দ্র

ফারুক আবদুল্লাকে আদালতে হাজির করা হোক, এমডিএমকে প্রধান ভাইকুর এই আবেদনের ভিত্তিতে সোমবার  কেন্দ্রীয় সরকার ও  জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসনের জবাব তলব করে সুপ্রিম কোর্ট।

এই পরিপ্রেক্ষিতেই সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈই এবং বিচারপতি এস এ ববদে এবং বিচারপতি এস এ নাজিরের একটি বেঞ্চ কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্যকে একটি নোটিস জারি করে। পাশাপাশি আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর রাজ্যসভার সাংসদ ভাইকুর করা ওই আবেদন শুনানির জন্য দিন স্থির করে।

.