Budget 2020: অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
নয়াদিল্লি: আজ অর্থমন্ত্রী হিসেবে দ্বিতীয়বার বাজেট (Budget 2020 ) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন (Nirmala Sitharaman)। দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধিতে গতি আনা এবং অর্থনীতির পালে হাওয়া লাগাতে দেশের প্রথম পূর্ণ সময়ের মহিলা অর্থমন্ত্রী কী পদক্ষেপ করেন সেদিকে নজর রয়েছে সবার। ক্রেতা চাহিদা বাড়াতে এবং বিনিয়োগে গতি আনতে পরিকাঠামোয় বরাদ্দ বৃদ্ধির পাশাপাশি বেশ কিছু ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত করের হার কমাতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। বাজেটের কারণে আজ খোলা থাকবে স্টক মার্কেট।
রইল কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২০ সম্পর্কে লাইভ আপডেট:
অর্থমন্ত্রী: ''আধারভিত্তিক কর যাচাই চালু হল।''
অর্থমন্ত্রী: ''কর মামলার জন্য নতুন ডিজিটাল প্রকল্প।''
অর্থমন্ত্রী: ''লভ্যাংশ বিতরণ কর বাতিল করা হয়েছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''১২.৫-১৫ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর ২৫ শতাংশ।''
অর্থমন্ত্রী: ''১০-১২.৫ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর ২০ শতাংশ।''
অর্থমন্ত্রী: ''৭.৫-১০ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর ১৫ শতাংশ।''
অর্থমন্ত্রী: ''৫-৭.৫ লক্ষ টাকা আয়ের ক্ষেত্রে আয়কর ১০ শতাংশ।''
অর্থমন্ত্রী: ''নতুন সরলীকৃত আয়কর ব্যবস্থা চালু।''
অর্থমন্ত্রী: ''জিডিপির ৩.৩ শতাংশ লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় আনুমানিক ৩.৮ শতাংশ আর্থিক ঘাটতি।''
অর্থমন্ত্রী: ''জীবনবিমায় সরকারি শেয়ার আংশিক বিক্রি করা হবে আইপিও-র মাধ্যমে।
অর্থমন্ত্রী: ''বিমা কভারেজের আমানত ১ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করা হল।''
অর্থমন্ত্রী: ''লাদাখের জন্য বরাদ্দ ৫,৯৫৮ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''জম্মু ও কাশ্মীরের জন্য বরাদ্দ ৩০,৭৫৭ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''সরকার কর হয়রানি সহ্য করবে না।''
অর্থমন্ত্রী: ''তফশিলি জাতি ও অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য ৮৫,০০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''৫টি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানকে দর্শনীয় স্থান হিসেবে গড়ে তোলা হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''জলবায়ু পরিবর্তন নীতির জন্য বরাদ্দ ৪,৪০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''জাতীয় সুরক্ষা সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার।''
অর্থমন্ত্রী: ''রাঁচিতে স্থাপিত হবে উপজাতি জাদুঘর।''
অর্থমন্ত্রী: ''বিশুদ্ধ বায়ুর জন্য বরাদ্দ ৪,৪০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''প্রতিটি পরিবার জিএসটির জন্য বার্ষিক ৪ শতাংশ সাশ্রয় করেছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''আরও চারটি জাদুঘরের সংস্কার করা হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''পুষ্টি কর্মসূচির জন্য বরাদ্দ ৩৫,৬০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''৬,০০০ কোটি টাকার প্রস্তাব 'ভারত নেট'-এৱ জন্য।''
অর্থমন্ত্রী: ''১ লক্ষ গ্রাম পঞ্চায়েতকে 'ভারত নেট'-এর মাধ্যমে যুক্ত করা হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''বিদ্যুৎ এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি খাতের জন্য ২২,০০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''নদীতীরে অর্থনৈতিক সক্রিয়তা বৃদ্ধির পরিকল্পনা।''
অর্থমন্ত্রী: ''২০২৪ সালের মধ্যে আরও ১০০টি বিমানবন্দর তৈরি হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''লঞ্চ হল ১০৩ লক্ষের National Infra pipeline।''
অর্থমন্ত্রী: ''শিল্প ও বাণিজ্যের প্রচারের জন্য ২৭,৩০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''প্রতিটি জেলাকে রফতানির কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তুলতে পদক্ষেপ।''
অর্থমন্ত্রী: ''রফতানিকারীদের জন্য শুল্কের Digital refund।''
অর্থমন্ত্রী: ''বৈদ্যুতিন উৎপাদনকে চাঙ্গা করতে নতুন প্রকল্পের পরিকল্পনা।''
অর্থমন্ত্রী: ''শিল্পোদ্যোগ হল ভারতের শক্তি।''
অর্থমন্ত্রী: ''বড় বড় হাসপাতালগুলিকে স্নাতকোত্তর কোর্সের জন্য উৎসাহ দেওয়া হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''শিক্ষা খাতের জন্য ৯৯,৩০০ কোটি টাকার প্রস্তাব।''
অর্থমন্ত্রী: ''স্থাপিত হবে জাতীয় পুলিশ বিশ্ববিদ্যালয়।''
অর্থমন্ত্রী: ''ভারতে অধ্যয়নের জন্য INDSAT কার্যক্রম।''
অর্থমন্ত্রী: ''জলজীবন মিশনের জন্য বরাদ্দ ১১,৫০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''স্বচ্ছ ভারত মিশনের জন্য বরাদ্দ ১২,৩০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''স্বাস্থ্য খাতে সরবরাহ ৬৯,০০০ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''কৃষি ও সেচের জন্য বরাদ্দ ২.৮৩ লক্ষ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''মাছের উৎপাদন ২০০ লক্ষ টন পর্যন্ত বাড়ানোর প্রস্তাব।''
অর্থমন্ত্রী: ''২০২০ সালের জন্য কৃষিঋণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত হয়েছে ১৫ লক্ষ কোটি টাকা।''
অর্থমন্ত্রী: ''বৃষ্টিবহুল অঞ্চলে সমন্বিত কৃষিকাজকে সম্প্রসারিত করতে হবে।''
অর্থমন্ত্রী: ''কৃষি উৎপাদনের জন্য 'কৃষি উদ্যান'।''
অর্থমন্ত্রী: ''ভারতীয় রেল আনতে চলেছে কিষান রেল।''
অর্থমন্ত্রী: ''সরকারের উচিত সারের সুষম ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া।''
অর্থমন্ত্রী: ''১০০টি জলমগ্ন জেলার জন্য ব্যবস্থা।''
অর্থমন্ত্রী: ''২০ লক্ষ কৃষককে সৌর পাম্প দেওয়ার প্রকল্প।''
অর্থমন্ত্রী: ''রাজ্য সরকারগুলির উচিত মডেল কৃষি আইনকে বিবেচনা করা।''
অর্থমন্ত্রী: ''আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৃষির আয় বাড়াতে সহায়তা করেছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''২০২২ সালের মধ্যে কৃষক আয় দ্বিগুণ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।''
অর্থমন্ত্রী: ''সবার জন্য জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্য।''
অর্থমন্ত্রী: ''উচ্চাভিলাষী ভারতের জন্য বাজেট।''
অর্থমন্ত্রী: ''এখনও পর্যন্ত সর্বমোট ৪০ লক্ষ জিএসটি রিটার্ন ফাইল হয়েছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''ভারত এখন বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি''
অর্থমন্ত্রী: ''PMAY-এর মাধ্যমে সবার জন্য সাশ্রয়ী মূল্যের আবাসন।''
অর্থমন্ত্রী: ''যুক্ত হয়েছে নতুন ১৬ লক্ষ করদাতা।''
অর্থমন্ত্রী: ''জিএসটি সবচেয়ে ঐতিহাসিক পুনর্বিন্যাস।''
অর্থমন্ত্রী: ''মুদ্রাস্ফীতি ভাল ভাবে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''জিএসটি অর্থনীতিকে নির্দিষ্ট রূপ দান করেছে।''
অর্থমন্ত্রী: ''আশা ও আকাঙ্ক্ষার বাজেট।''
অর্থমন্ত্রী বললেন, ''প্রধানমন্ত্রী বিপুল জনাদেশ পেয়েছেন ২০১৯ সালে।''
সংসদে বাজেট পেশ শুরু করলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
সকাল ১১টায় বাজেট পেশ করতে চলেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
নির্মলা সীতারামনের পরিবার উপস্থিত সংসদে
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর পরিবার এসে পৌঁছল সংসদে। রয়েছেন অর্থমন্ত্রীর কন্যা পরকলা বাঙময়ী।
বাজেটের নথির ব্যাগ পরীক্ষা করছে স্নিফার কুকুর
সংসদের বাইরে বাজেট ২০২০ সংক্রান্ত সমস্ত নথি ব্যাগ পরীক্ষা করছে স্নিফার কুকুররা। একটু পরেই সকাল এগারোটায় বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন।
'বহি খাতা' নিয়ে সংসদে পৌঁছলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন
বাজেট পেশের আগে সংসদে পৌঁছলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে বাজেট পেশ করার আগে সংসদে পৌঁছলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
বাজেট পেশ করতে সংসদে পৌঁছলেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন
বাজেট পেশের আগে সংসদে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সংসদে বাজেট পেশ করার আগে সংসদে পৌঁছলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
আর্থিক বৃদ্ধির গতি বাড়াতে মোদি সরকার এই বাজেটে রাজ্যগুলির পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ ও বিভিন্ন কর ছাড়ের পদক্ষেপ করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
বাজেট ২০২০ নিয়ে কিরণ মজুমদার শ
বায়োকন প্রতিষ্ঠাতা কিরণ মজুমদার শ জানাচ্ছেন, ''আমাদের অর্থনৈতিক ক্যানসারের প্রয়োজন ইমিউনোথেরাপি। কেমোথেরাপি নয়। আমাদের কার্যকারণগুলির সমাধান করতে হবে, লক্ষণের নয়। আশা করি বাজেট ২০২০ সেই মনোভাব নিয়েই চলবে।'' সম্পদ সৃষ্টির উপরে জোর দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
বাজেট ২০২০ পেশের আগে জিএসটির সোনালি রেখা
জানুয়ারি মাসে জিএসটির অঙ্ক ১ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। পরপর তিন মাস এই অঙ্ক ছাড়াল জিসএটির পরিমাণ। ২০১৭ সালের জুলাই মাসের পরে এই প্রথম মাসিক লাভের অঙ্ক ১.১ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়াল।
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করলেন নির্মলা সীতারামন
ঐতিহ্য মেনে কেন্দ্রীয় বাজেট পেশের আগে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী দেখা করলেন রাষ্ট্রপতির সঙ্গে। রাষ্ট্রমন্ত্রী রামনাথ কোবিন্দের দফতর থেকে টুইট করে একথা জানানো হয়েছে।
কৃষকদের রোজগার দ্বিগুণ করার প্রধান চ্যালেঞ্জ
অর্থনৈতিক সমীক্ষা থেকে দেখা গিয়েছে, ২০২২ সালের মধ্যে কৃষকদের আয় দ্বিগুণ করার লক্ষ্যে পৌঁছতে গেলে সরকারকে বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে কৃষি ঋণ, বিমা কভারেজ ও সেচ সুবিধার মতো বিষয়গুলি।
অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যেই বাজেট ২০২০
গত পাঁচটি ত্রৈমাসিকে ক্রমান্বয়ে নিম্নগামী আর্থিক বৃদ্ধির পর পেশ হতে চলেছে এবারের কেন্দ্রীয় বাজেট। জুলাই-সেপ্টেম্বরের ত্রৈমাসিক হিসেবে ৪.৫ শতাংশ ছিল বৃদ্ধির হার, যা ২০১৩ সালের পর সবথেকে দুর্বল গতি।
বাজেট পেশ হওয়ার আগে বাড়িতে প্রার্থনায় বসলেন অনুরাগ ঠাকুর
অর্থমন্ত্রীর বাজেট পেশের আগে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রকের প্রতিমন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর তাঁর বাড়িতে প্রার্থনায় বসলেন।
বাজেট ২০২০ পেশ হওয়ার আগে মন্ত্রিসভার বৈঠক
আজ সকাল ১০.১৫-তে সংসদ ভবনে মন্ত্রিসভার বৈঠক। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনবাজেট পেশ করবার আগে এই বৈঠক হতে চলেছে। ৩১ মার্চ শেষ হতে চলা অর্থবর্ষে অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশ থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে। এটি ২০০৮-০৯-এর বিশ্বমন্দার পরে দেশের অর্থনীতির সবচেয়ে ধীরগতি।
অর্থমন্ত্রকের বাইরে বাজেটের নথিপত্র নিয়ে নির্মলা সীতারামন
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন তাঁর দলের সঙ্গে দিল্লিতে অর্থমন্ত্রকের ভবন থেকে বেরিয়ে চলেছেন বাজেট পেশ করতে। সঙ্গে লাল কাপড়ে মোড়ানো নথিপত্র। রাষ্ট্রপতির কাছে যাওয়ার আগে অর্থমন্ত্রী তুললেন এই ছবিটি।
প্রধানমন্ত্রীর কিষান যোজনায় আরও বেশি করে কৃষকদের অন্তর্ভুক্ত করার লক্ষ্য থাকবে এবারের বাজেটে।
ব্যক্তিগত আয়করে সম্ভবত ছাড় মিলতে পারে
কর্পোরেট কর ছাড় সহ অর্থনৈতিক মন্দা কাটাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপের পরেও কাঙ্ক্ষিত গতি পায়নি বিনিয়োগ। গত সেপ্টেম্বরে কর্পোরেট কর ছাড়ের পর ব্যক্তিগত আয়করেও এবার ছাড় মিলতে পারে।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন আজ অনেকগুলি গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করতে পারেন। তার মধ্যে আয়করে ছাড়, পরিকাঠামোয় বড় বিনিয়োগ ইত্যাদি রয়েছে।
সরকার আয়কর ছাড়ের ঘোষণা করতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এবছর করছাড় দেওয়ার পর প্রায় ৩৫০ বিলিয়ন টাকা সংগ্রহ হয়েছিল। বর্তমান বিশ্ব বাণিজ্যিক উত্তেজনা ও চিনে করোনা ভাইরাসের কারণে আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যে যে ঘাটতি দেখা দিয়েচে তা অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার পথে নতুন অন্তরায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
সড়ক, বিমানবন্দর ও পরিকাঠামোয় খরচ
সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে অর্থনীতিবিদরা জানিয়েছেন, সরকার বর্তমান অর্থবর্ষের ৩.৩ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে জিডিপি ঘাটতি পূরণের লক্ষ্যমাত্রা ২০২১ অর্থবর্ষে ৩.৬ শতাংশ করতে পারে। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন সড়ক, বন্দর, বিমানবন্দর ও অন্যান্য পরিকাঠামোয় আগামী পাঁচ বছরের জন্য ১০২ ট্রিলিয়ন টাকা বিনিয়োগ করতে পারেন।