This Article is From Nov 08, 2019

"আপনার পরিশ্রমই বিজেপিকে সংগঠিত করেছে": আদবানির জন্মদিনে মোদির শুভেচ্ছা

LK Advani's Birthday:"বছরের পর বছর ধরে আমাদের দল যে ভারতীয় রাজনীতির অন্যতম মেরুদণ্ড হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে তা আদবানির মতো নেতাদের কারণেই", টুইট মোদির

এল কে আদবানির জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী Narendra Modi

নয়া দিল্লি:

আজ রাজনীতির "লৌহপুরুষ" এল কে আদবানির জন্মদিন (LK Advani's Birthday)। বিজেপির প্রবীণ নেতার জন্মদিনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি টুইটে তাঁকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এল কে আদবানিকে "পণ্ডিত এবং ভারতের অন্যতম মহান নেতা" বলে বর্ণনা করেছেন  প্রধানমন্ত্রী। তিনি (Narendra Modi) প্রাক্তন উপ-প্রধানমন্ত্রীকে ভারতের রাজনীতিতে একজন প্রভাবশালী খেলোয়াড় হিসাবেও বর্ণনা করেছেন এবং ভারতীয় রাজনীতিতে বিজেপির উত্থানের নেপথ্যেও তাঁকে (LK Advani) কৃতিত্ব দিয়েছেন।"আদবানি জির কাছে জনসেবা সবসময় মূল্যবোধের সঙ্গে ওতোপ্রোতো ভাবে জড়িত ছিল। তিনি মূল আদর্শের সঙ্গে কখনোই আপোষ করেননি। দেশের গণতন্ত্রকে রক্ষা করার বিষয়টি এলে তিনিই সবার শীর্ষে ছিলেন। একজন মন্ত্রী হিসাবে তাঁর প্রশাসনিক দক্ষতা সর্বজনীনস্তরে প্রশংসিত হয়েছে", টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।

৩৭০ ধারা বাতিল কেন্দ্রের "সাহসী পদক্ষেপ", বলছেন এলকে আদবানি

"বছরের পর বছর ধরে আমাদের দল যে ভারতীয় রাজনীতির অন্যতম মেরুদণ্ড হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে তা আডবানির মতো নেতাদের কারণেই", টুইট মোদির।

লালকৃষ্ণ আদবানি ১৯২৭ সালের ৮ নভেম্বর অবিভক্ত ভারতের করাচিতে জন্মগ্রহণ করেনে। যদিও দেশ ভাগের পরে তাঁর গোটা পরিবারই ভারতে চলে আসে।

গত বছর প্রয়াত হওয়া দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর সঙ্গে সঙ্গে আদবানিও বিজেপির একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হিসাবে দীর্ঘতম মেয়াদে কাজ করেছেন তিনি।

অযোধ্যাতে রাম মন্দির নিয়ে প্রচারের জন্য একসময় রথযাত্রারও আয়োজন করেছিলেন লালকৃষ্ণ আদবানি, ১৯৮৪ সালের পর থেকে দেশের শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক শক্তি হিসাবে বিজেপির উত্থানের নেপথ্যে সিংহভাগ কৃতিত্বই রয়েছে লৌহপুরুষ আদবানির।

জটিল সমস্যার সমাধান করতেন, ভাল রেস্তোঁরার নাম দিতেন, স্মৃতিচারণ আদবানির

তবে পাঁচবারের লোকসভা-সাংসদ, লালকৃষ্ণ আদবানি এই বছরের শুরুতে লোকসভা নির্বাচনে অংশ নেননি।

২০১৪ সাল থেকে দলের "মার্গদর্শক মণ্ডল" বা পরামর্শদাতা প্যানেলের এই সদস্য ধীরে ধীরে সক্রিয় রাজনীতির থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নেন।

.