This Article is From Jun 17, 2019

তৃণমূলের আরও এক বিধায়ক, ১৫ কাউন্সিলর যোগ দিলেন বিজেপিতে

গত কয়েক মাস ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বিধায়ক, সাংসদ সহ বিভিন্ন দলের নেতারা বিজেপিতে(BJP) যোগ দিয়েছেন।

তৃণমূলের আরও এক বিধায়ক, ১৫ কাউন্সিলর যোগ দিলেন বিজেপিতে

মুকুল রায় জানান, এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন দল থেকে ১০ জন বিধায়ক বিজেপিতে(BJP) যোগ দিয়েছেন।

নিউ দিল্লি:

বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক সুনীল সিংসহ মোট ১৫ জন কাউন্সিলর।এছাড়াও কংগ্রেসের এক কাউন্সিলরও এদিন পদ্ম শিবিরে যোগ দেন।উপস্থিত ছিলেন বিজেপি নেতা মুকুল রায়, রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতা কৈলাশ বিজয়বর্গীয়।এর আগে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন অর্জুন সিং। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির টিকিটে জয়লাভ করেন তিনি।এদিন মুকুল রায় দাবি করেন,  এখনও পর্যন্ত বিভিন্ন দল থেকে ১০ জন বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। গত কয়েক মাস ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বিধায়ক, সাংসদ সহ বিভিন্ন দলের নেতারা বিজেপিতে(BJP) যোগ দিয়েছেন। বিজয়বর্গীয় বলেন, ‘‘বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতে শক্তিশালী খেলোয়াড় হিসেবে উঠে এসেছে। যাঁরা রাজ্যে শান্তি ও উন্নয়ন চান তাঁদের প্রথম পছন্দ হয়ে উঠেছে।'' বিজয়বর্গীয় দাবি করেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্বে রাজ্য থেকে অদৃশ্য হয়ে গিয়েছে।

রাজ্যে কোনও 'বহিরাগত' সন্ত্রাস সৃষ্টি করছে না: আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

এবারের লোকসভা নির্বাচনের পর থেকেই তৃণমূল কংগ্রেস(TMC) ও বিজেপির রাজনৈতিক লড়াই নতুন মাত্রা পেয়েছে। বহু হিংসাত্মক ঘটনার মধ্যে দিয়ে নির্বাচন শেষ হয়েছে। ফলাফলে বিজেপির অভাবনীয় উত্থান দেখা গিয়েছে। বিজেপি পায় ১৮টি আসন। তৃণমূল পায় ২২টি। ২০১৪ লোকসভায় বিজেপি পেয়েছিল মাত্র ২টি আসন। তৃণমূল পেয়েছিল ৩৪টি। অর্থাৎ এবার বিজেপি ১৬টি আসন বেশি পেয়েছে। যেখানে তৃণমূল(TMC) পেয়েছে ১২টি আসন কম। বিজেপি(BJP) ইভিএম কারচুপি করেছে, এই অভিযোগ তুলে মমতা ব্যালট পেপারে ভোটের দাবি তুলেছেন।

বাংলায় থাকতে হলে বাংলায় কথা বলতে হবে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

এদিকে নির্বাচনের সময় তো বটেই, নির্বাচনের পরেও বারবার অশান্ত হয়েছে রাজ্য। অভিযোগ উঠেছে দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষের। কয়েকদিন আগে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালিতে হিংসার ঘটনায় তিনজন প্রাণ হারান। এই ঘটনার পরে কালা দিবস পালন করে বিজেপি। সংবাদমাধ্যমকে একহাত নেন মুখ্যমন্ত্রী। সন্দেশখালিতে কতজন মারা গিয়েছেন, এব্যাপারে বিজেপি(BJP) তাদের মিথ্যে দাবি ছড়ানোর জন্য সংবাদমাধ্যমে বিজ্ঞাপন দিচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।

.