Written By Neeta Sharma

নাগাল্যান্ডে (Nagaland) শান্তি ফেরানোর লক্ষ্যে চুক্তি হলেও ভিতরে ধিকি ধিকি জ্বলছে অসন্তোষের আগুন। ওই  রাজ্যের রাজ্যপাল আরএন রবিও জানিয়েছেন যে, গত কয়েকমাস ধরেই সেখানকার বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী নাগা শান্তি আলোচনার (Naga Peace Talks) বিরোধিতা করছে। একটি কেন্দ্রীয় সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, গোটা ঘটনায় "বিচলিত" প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্যে গোয়েন্দা প্রধানকে দায়িত্ব দিয়েছেন।

জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) লেফটেন্যান্ট গভর্নর পদ থেকে আচমকাই ইস্তফা দিলেন জিসি মুর্মু। তাঁর জায়গায় নয়া লেফটেন্য়ান্ট গভর্নর করা হয়েছে মনোজ সিনহাকে (Manoj Sinha)। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কার্যালয় থেকে জারি করা একটি বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, দেশের নতুন অডিটর জেনারেল পদে নিয়োগ করা হচ্ছে জিসি মুর্মুকে (GC Murmu)।

গত ১২ দিনের তথ্য দেখে চিহ্নিত কেন্দ্র। কেননা এই ক’দিনে কোভিড পজিটিভ ও কোয়ারান্টাইন— উভয় ক্ষেত্রেই সংখ্যাটা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তথ্য থেকে পরিষ্কার, কেন লকডাউন তুলতে এত দ্বিধাগ্রস্ত সরকার।

একটি ফোন নম্বর সহ সে লিখে রেখে গিয়েছে ‘‘চেষ্টা করুন কাশ্মীরের মানুষদের সাহায্য করতে। অন্যথায় সকলেরই সমস্যা হবে।’’

জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) এলাকায় গুপ্তচরদের ধরা পড়া কোনও নতুন ঘটনা নয়, তবে সোমবার কাঠুয়ার (Kathua district) হিরানগর থানার পুলিশের হাতে ধরা পড়ে একটি পায়রা, পরে তাকে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আগামী ১৮ মে থেকে যে লকডাউন ৪.০ শুরু হচ্ছে তার একরকম ইঙ্গিত দিয়েই রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তবে লকডাউন (Lockdown 4.0) জারি রেখেই বিভিন্ন জায়গায় করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের প্রবণতা বিবেচনা করে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার কথাও বিবেচনা করছে কেন্দ্র। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক পথে ফিরতেই হবে, তাই প্রথমেই শিথিল করা হতে পারে বিমান ও স্থানীয় পরিবহণগুলো চলাচলে জারি রাখা নির্দেশিকা। সেই লক্ষ্যেই রাজ্য সরকারগুলোর কাছে সেখানকার করোনা সংক্রমণ প্রবণতা অনুসারে একটি ব্লু প্রিন্ট চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

একের পর এক রাজ্য থেকে পুলিশ কিংবা আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের সংক্রমিত হওয়ার খবর মিলছে। তাই বেশ উদ্বিগ্ন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এবার নিরাপত্তারক্ষীদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে তৎপর হল মন্ত্রক

রোহিঙ্গা (Rohingya Muslims) মুসলিমদের নিয়ে এবার বিভিন্ন রাজ্যকে সতর্কবার্তা পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকার। গত মার্চ মাসে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগি জামাতের আয়োজিত ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীরাই, তাই এঁদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তাই রাজ্যগুলোকে বলেছে, প্রয়োজনে রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে করোনা সংক্রমণের বিষয়ে খতিয়ে দেখুক তারা।

আগামী ৩ মে পর্যন্ত দেশ জুড়ে লকডাউন (Coronavirus Lockdown) চলবে। তবে তার মধ্যেই বিরাট আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের একটি সূত্র। একটি অভ্যন্তরীণ সরকারি মূল্যায়ন থেকে জানা গেছে যে মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই দেশে করোনা সংক্রমিতের (Coronavirus) সংখ্যা তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি হবে। তবে তারপরেই ধীরে ধীরে সেই সংক্রমণ কমবে বলেও আশা রাখছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা তাঁদের মতে, দেখা গেছে যে দেশগুলোই করোনা ভাইরাসকে (COVID-19) রুখতে প্রথম থেকেই পুরোপুরি লকডাউনের রাস্তায় হেঁটেছে তারাই ভাল ফল পেয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, ৩,২৩,০০০ মানুষ আইসোলেশনে রয়েছেন। এঁদের কেউ সরকারি তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। কেউ বা রয়েছেন নিজেদের বাড়িতে।

ওই নেতা বারবার নিজামুদ্দিনে যাওয়ার ব্যাপারে অস্বীকার করলেও তাঁর কল রেকর্ড ও তদন্ত থেকে ক্রমে উঠে আসে আসল সত্য।

মুম্বই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ। শুক্রবার এমন দাবি করলেন সিএসএফএর এক শীর্ষ কর্তা।

দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) প্রতিরোধের ক্ষমতা আছে, এই ভাইরাস কিস্যু করতে পারবে না তাঁদের। তাই সরকারি পরামর্শ মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোনও দরকার নেই, এমন ভুয়ো খবর প্রচার করা হচ্ছে টিকটক (Tiktok), হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp)। দিল্লি পুলিশের মতে, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবেই এই ধরণের ভিডিও ছড়িয়ে দিয়ে অপপ্রচার করছেন, যার ফলে সরকারকে এই লকডাউন পরিস্থিতি বজায় রাখতে বেশ অসুবিধার মধ্যেই পড়তে হচ্ছে। 

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের আশঙ্কাকে লবডঙ্কা দেখিয়ে এর মধ্যেই দিল্লির (Delhi) মার্কাজ নিজামুদ্দিন মসজিদে (Nizamuddin Markaz) আয়োজন করা হয়েছিল ধর্মীয় সমাবেশ। ওই সমাবেশে যোগ দিতে ভারতে আসা ৯৬০ জন বিদেশি পর্যটককে কালো তালিকাভুক্ত করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। দিল্লিতে ওই জমায়েতের আয়োজন করে ইসলামি ধর্মীয় গোষ্ঠী তাবলিগ-ই-জামাত (Tablighi Jamaat)। বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশিরা ধর্মীয় সমাবেশে যোগ দিতে ভারতে আসেন। আর ওই এলাকাই এখন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। কেননা COVID-19 আক্রান্ত দেশগুলির মধ্যে থেকে কিছু সংখ্যক ব্যক্তি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পরেই তাঁদের থেকে সমাবেশে উপস্থিত ভারতীয়দের শরীরেও ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে।

দিল্লির নিজামুদ্দিনের মার্কাজ মসজিদই কি তবে এই মুহূর্তে করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু? অন্তত কেন্দ্রীয় সরকারের সতর্কবার্তায় তো তাই মনে হচ্ছে। মার্চের প্রথম থেকে মধ্যভাগ পর্যন্ত দিল্লির ওই মসজিদে এক বিরাট ধর্মীয় সমাবেশের আয়োজন করে তবলিগ-ই-জামাত সংগঠন। সেই সমাবেশে (Nizamuddin) দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভিড় জমান মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষজন। এমনকী মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া সহ বিভিন্ন দেশ থেকেও বহু মুসলমান ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নিজামুদ্দিনে (Markaz Nizamuddin) আসেন। ইতিমধ্যেই প্রমাণ মিলেছে, মসজিদের ওই সমাবেশ থেকেই ব্যাপক হারে সংক্রমণ (COVID-19) ছড়িয়েছে।

নাগাল্যান্ডে (Nagaland) শান্তি ফেরানোর লক্ষ্যে চুক্তি হলেও ভিতরে ধিকি ধিকি জ্বলছে অসন্তোষের আগুন। ওই  রাজ্যের রাজ্যপাল আরএন রবিও জানিয়েছেন যে, গত কয়েকমাস ধরেই সেখানকার বিভিন্ন বিদ্রোহী গোষ্ঠী নাগা শান্তি আলোচনার (Naga Peace Talks) বিরোধিতা করছে। একটি কেন্দ্রীয় সূত্র এনডিটিভিকে জানিয়েছে, গোটা ঘটনায় "বিচলিত" প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বিষয়টি সমাধানের লক্ষ্যে গোয়েন্দা প্রধানকে দায়িত্ব দিয়েছেন।

জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir) লেফটেন্যান্ট গভর্নর পদ থেকে আচমকাই ইস্তফা দিলেন জিসি মুর্মু। তাঁর জায়গায় নয়া লেফটেন্য়ান্ট গভর্নর করা হয়েছে মনোজ সিনহাকে (Manoj Sinha)। রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কার্যালয় থেকে জারি করা একটি বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। সূত্রের খবর, দেশের নতুন অডিটর জেনারেল পদে নিয়োগ করা হচ্ছে জিসি মুর্মুকে (GC Murmu)।

গত ১২ দিনের তথ্য দেখে চিহ্নিত কেন্দ্র। কেননা এই ক’দিনে কোভিড পজিটিভ ও কোয়ারান্টাইন— উভয় ক্ষেত্রেই সংখ্যাটা দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। তথ্য থেকে পরিষ্কার, কেন লকডাউন তুলতে এত দ্বিধাগ্রস্ত সরকার।

একটি ফোন নম্বর সহ সে লিখে রেখে গিয়েছে ‘‘চেষ্টা করুন কাশ্মীরের মানুষদের সাহায্য করতে। অন্যথায় সকলেরই সমস্যা হবে।’’

জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir) এলাকায় গুপ্তচরদের ধরা পড়া কোনও নতুন ঘটনা নয়, তবে সোমবার কাঠুয়ার (Kathua district) হিরানগর থানার পুলিশের হাতে ধরা পড়ে একটি পায়রা, পরে তাকে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আগামী ১৮ মে থেকে যে লকডাউন ৪.০ শুরু হচ্ছে তার একরকম ইঙ্গিত দিয়েই রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তবে লকডাউন (Lockdown 4.0) জারি রেখেই বিভিন্ন জায়গায় করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের প্রবণতা বিবেচনা করে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার কথাও বিবেচনা করছে কেন্দ্র। ধীরে ধীরে স্বাভাবিক পথে ফিরতেই হবে, তাই প্রথমেই শিথিল করা হতে পারে বিমান ও স্থানীয় পরিবহণগুলো চলাচলে জারি রাখা নির্দেশিকা। সেই লক্ষ্যেই রাজ্য সরকারগুলোর কাছে সেখানকার করোনা সংক্রমণ প্রবণতা অনুসারে একটি ব্লু প্রিন্ট চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

একের পর এক রাজ্য থেকে পুলিশ কিংবা আধা সামরিক বাহিনীর জওয়ানদের সংক্রমিত হওয়ার খবর মিলছে। তাই বেশ উদ্বিগ্ন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এবার নিরাপত্তারক্ষীদের সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচাতে তৎপর হল মন্ত্রক

রোহিঙ্গা (Rohingya Muslims) মুসলিমদের নিয়ে এবার বিভিন্ন রাজ্যকে সতর্কবার্তা পাঠালো কেন্দ্রীয় সরকার। গত মার্চ মাসে দিল্লির নিজামুদ্দিনে তাবলিগি জামাতের আয়োজিত ধর্মীয় সমাবেশে অংশ নিয়েছিলেন অনেক রোহিঙ্গা শরণার্থীরাই, তাই এঁদের মধ্যেও করোনা সংক্রমণ (Coronavirus) ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক তাই রাজ্যগুলোকে বলেছে, প্রয়োজনে রোহিঙ্গাদের শরণার্থী শিবিরে গিয়ে করোনা সংক্রমণের বিষয়ে খতিয়ে দেখুক তারা।

আগামী ৩ মে পর্যন্ত দেশ জুড়ে লকডাউন (Coronavirus Lockdown) চলবে। তবে তার মধ্যেই বিরাট আশঙ্কার কথা শুনিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের একটি সূত্র। একটি অভ্যন্তরীণ সরকারি মূল্যায়ন থেকে জানা গেছে যে মে মাসের প্রথম সপ্তাহেই দেশে করোনা সংক্রমিতের (Coronavirus) সংখ্যা তুলনামূলকভাবে সবচেয়ে বেশি হবে। তবে তারপরেই ধীরে ধীরে সেই সংক্রমণ কমবে বলেও আশা রাখছেন বিশেষজ্ঞরা। কেননা তাঁদের মতে, দেখা গেছে যে দেশগুলোই করোনা ভাইরাসকে (COVID-19) রুখতে প্রথম থেকেই পুরোপুরি লকডাউনের রাস্তায় হেঁটেছে তারাই ভাল ফল পেয়েছে।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক জানিয়েছে, ৩,২৩,০০০ মানুষ আইসোলেশনে রয়েছেন। এঁদের কেউ সরকারি তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। কেউ বা রয়েছেন নিজেদের বাড়িতে।

ওই নেতা বারবার নিজামুদ্দিনে যাওয়ার ব্যাপারে অস্বীকার করলেও তাঁর কল রেকর্ড ও তদন্ত থেকে ক্রমে উঠে আসে আসল সত্য।

মুম্বই বিমানবন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা ১০ সিআইএসএফ জওয়ানের দেহে সংক্রমণ। শুক্রবার এমন দাবি করলেন সিএসএফএর এক শীর্ষ কর্তা।

দেশের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসকে (Coronavirus) প্রতিরোধের ক্ষমতা আছে, এই ভাইরাস কিস্যু করতে পারবে না তাঁদের। তাই সরকারি পরামর্শ মেনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোনও দরকার নেই, এমন ভুয়ো খবর প্রচার করা হচ্ছে টিকটক (Tiktok), হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp)। দিল্লি পুলিশের মতে, কিছু মানুষ ইচ্ছাকৃতভাবেই এই ধরণের ভিডিও ছড়িয়ে দিয়ে অপপ্রচার করছেন, যার ফলে সরকারকে এই লকডাউন পরিস্থিতি বজায় রাখতে বেশ অসুবিধার মধ্যেই পড়তে হচ্ছে। 

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের আশঙ্কাকে লবডঙ্কা দেখিয়ে এর মধ্যেই দিল্লির (Delhi) মার্কাজ নিজামুদ্দিন মসজিদে (Nizamuddin Markaz) আয়োজন করা হয়েছিল ধর্মীয় সমাবেশ। ওই সমাবেশে যোগ দিতে ভারতে আসা ৯৬০ জন বিদেশি পর্যটককে কালো তালিকাভুক্ত করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। দিল্লিতে ওই জমায়েতের আয়োজন করে ইসলামি ধর্মীয় গোষ্ঠী তাবলিগ-ই-জামাত (Tablighi Jamaat)। বিভিন্ন দেশ থেকে বিদেশিরা ধর্মীয় সমাবেশে যোগ দিতে ভারতে আসেন। আর ওই এলাকাই এখন করোনা ভাইরাস সংক্রমণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। কেননা COVID-19 আক্রান্ত দেশগুলির মধ্যে থেকে কিছু সংখ্যক ব্যক্তি ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পরেই তাঁদের থেকে সমাবেশে উপস্থিত ভারতীয়দের শরীরেও ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়ে।

দিল্লির নিজামুদ্দিনের মার্কাজ মসজিদই কি তবে এই মুহূর্তে করোনা (Coronavirus) সংক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু? অন্তত কেন্দ্রীয় সরকারের সতর্কবার্তায় তো তাই মনে হচ্ছে। মার্চের প্রথম থেকে মধ্যভাগ পর্যন্ত দিল্লির ওই মসজিদে এক বিরাট ধর্মীয় সমাবেশের আয়োজন করে তবলিগ-ই-জামাত সংগঠন। সেই সমাবেশে (Nizamuddin) দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভিড় জমান মুসলিম ধর্মাবলম্বী মানুষজন। এমনকী মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া সহ বিভিন্ন দেশ থেকেও বহু মুসলমান ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে নিজামুদ্দিনে (Markaz Nizamuddin) আসেন। ইতিমধ্যেই প্রমাণ মিলেছে, মসজিদের ওই সমাবেশ থেকেই ব্যাপক হারে সংক্রমণ (COVID-19) ছড়িয়েছে।