This Article is From Jan 20, 2020

জনতার দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দলগুলি গুজব ছড়াচ্ছে: দেশব্যাপী প্রতিবাদ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘নির্বাচনি রাজনীতিতে যাদের মানুষ বাতিল করে দিয়েছে, যাদের কথা আর মানুষ আর গ্রহণ করছে না— তাদের হাতে সামান্য অস্ত্রই বাকি রয়েছে।’’

জনতার দ্বারা প্রত্যাখ্যাত দলগুলি গুজব ছড়াচ্ছে: দেশব্যাপী প্রতিবাদ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘বিরোধীরা এই সব কথা বলছে রং চড়িয়ে গুজব ছড়ানোর জন্য।’’

নয়াদিল্লি:

বিজেপির (BJP) সমস্যা এটা নয় তারা ‘ভুল'। আসলে গেরুয়া শিবির মানুষের খুব প্রিয় হয়ে উঠেছে। সেই কারণেই বিজেপির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীরা মিথ্যের পর মিথ্যে বলে চলেছে। সোমবার এমনই দাবি করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। দেশব্যাপী এনআরসি (NRC), সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনের (CAA) প্রতিবাদের প্রেক্ষিতে এই দাবি করেন তিনি। অমিত শাহকে সরিয়ে দলের জাতীয় সভাপতি হলেন জেপি নাড্ডা। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দলের সদর দফতরে এসে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘নির্বাচনী রাজনীতিতে যাদের মানুষ বাতিল করে দিয়েছে, যাদের কথা আর মানুষ আর গ্রহণ করছে না— তাদের হাতে সামান্য অস্ত্রই বাকি রয়েছে। তারই অন্যতম হল মিথ্যে ও গুজব ছড়ানো।''

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘‘বিরোধীরা এই সব কথা বলছে রং চড়িয়ে গুজব ছড়ানোর জন্য। এমনটা আমরা রোজই দেখছি।''

"আইনটা জানুন": এনপিআর প্রসঙ্গে বার্তা দিলেন Mamata Banerjee

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইনে আফগানিস্তান, পাকিস্তান, বাংলাদেশ থেকে ২০১৫ সালের আগে আগত অমুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। সমালোচকদের মতে, এই আইন বৈষম্যমূলক এবং সংবিধানে বর্ণিত দেশের ধর্মনিরপেক্ষ ভাবমূর্তির পরিপন্থী। 

এর আগেও বিজেপি গত মাস থেকে শুরু হওয়া সিএএ-বিরোধী আন্দোলন করার জন্য কংগ্রেসকে দায়ী করেছে। 

এক কোটি বাংলাদেশী মুসলিমকে দেশে ফেরত পাঠাব, দাবি করলেন বিজেপি নেতা Dilip Ghosh

কংগ্রেস নেত্রী সনিয়া গান্ধি দাবি করেছেন, ‘‘সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন বৈষম্যমূলক ও বিভাজনকারী আইন। প্রতিটি দেশপ্রেমিক, সহনশীল ও ধর্মনিরপেক্ষ ভারতীয়র কাছে পরিষ্কার এই আইনের অশুভ উদ্দেশ্য। ধর্মীয় দিক দিয়ে ভারতীয় জনতাকে বিচ্ছিন্ন করতেই এটা আনা হয়েছে।''


 

.