This Article is From Jan 16, 2019

এম নাগেশ্বর রাওকে সিবিআই অধিকর্তা পদ থেকে সরাতে মামলা, আগামী সপ্তাহে শুনবে সুপ্রিম কোর্ট

এম নাগেশ্বর রাওকে সিবিআই অধিকর্তা পদ থেকে সরাতে মামলা, আগামী সপ্তাহে শুনবে  সুপ্রিম কোর্ট

হাইলাইটস

  • এম নাগেশ্বর রাওকে পদ থেকে সরাতে চেয়ে মামলা করেছে সুপ্রিম কোর্ট
  • স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হয়ে মামলা লড়ছেন আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ
  • কয়েক মাস ধরেই সিবিআইইয়ের মধ্যে একাধিক বিষয়ে সংঘাত বেঁধেছে
নিউ দিল্লি:

  সিবিআইয়ের অন্তর্বর্তীকালীন অধিকর্তা এম নাগেশ্বর রাওকে পদ থেকে  সরানোর জন্য দায়ের হওয়া মামলা আগামী সপ্তাহে শুনবে সুপ্রিম কোর্ট। তাঁকে পদ থেকে  সরাতে চেয়ে সুপ্রিম কোর্টে  মামলা দায়ের করেছে  একটি  স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা। তাদের হয়ে মামলা লড়ছেন দেশের প্রবীণ আইনজীবী প্রশান্ত ভূষণ। ‘কমন কজ' নামে  ওই সংস্থার দাবি  নাগেশ্বর রাওকে নিয়ম না মেনে পদে বসানো হয়েছে। এই  নিয়োগ আইনের পরিপন্থী অভিযোগ ওই স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার।   ২৩ অক্টোবর মাঝরাতে পদ থেকে আচমকাই ছুটিতে পাঠিয়ে     দেওয়া হয় অলোক বর্মাকে। তাঁর  জায়গায় দায়িত্ব নেন এম নাগেশ্বর রাও । তিনি ১৯৮৬ সালের ওড়িশা ক্যাডারের আইপিএস।  এই  নিয়োগের বিরোধিতা করেই সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছে  স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।   দায়িত্ব  নিয়েই একাধিক আধিকারিকে বদল করা  থেকে  শুরু করে বেশ কিছু  সিদ্ধান্ত নেন। অলোক বর্মার নেওয়া বিভিন্ন সিদ্ধান্ত বদলেও ফেলেন তিনি।

 

উনিশের সভায় কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিত্ব দেখা যাবে: মমতা

এরপর সুপ্রিম কোর্টের রায়ে পদ ফিরে পান অলোক বর্মা। আদালত বলে যেভাবে  অলোককে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে তা বেআইনি। সিবিআই  অধিকর্তাকে নিয়োগ বা অপদসারণের জন্য যে কমিটি আছে সেখানে আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। সেই কমিটির নেতৃত্বে আছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কমিটি অলোক বর্মাকে  সরিয়ে দেয়।

 এই কমিটিতে  মোদী ছাড়াও ছিলেন কংগ্রেসের লোকসভার  নেতা এবং বিচারপতি একে সিক্রি। সরকারের পক্ষে মত দেন বিচারপতি। তাঁর এই সিদ্ধান্ত নিয়ে  তুমুল বিতর্ক হয়। তার জেরে অবসরের পর তাঁর জন্য ঠিক করে রাখা পদ নেবেন না বলে  মোদী সরকারকে জানিয়েদেন বিচারপতি।

 

.