This Article is From Feb 01, 2019

"আরেকটা নোট বাতিল পর্ব হয়ে যাক!", সরকারকে তীব্র খোঁচা চিদম্বরমের

২০১৭-১৮ সালের আর্থিক বর্ষের জন্য আনুমানিক জিডিপি বৃদ্ধিও সংশোধন করেছে সরকার। যা ৬.৭ শতাংশ থেকে পৌঁছে গিয়েছে ৭.২ শতাংশতে।

বেকারত্ব থাকলে বৃদ্ধি হতে পারে না, দাবি চিদম্বরমের।

নিউ দিল্লি:

অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করার পরই দু'বছরের জন্য বৃদ্ধির অঙ্ককে সংশোধনের প্রচেষ্টার জন্য কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণ করলেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী তথা কংগ্রেস নেতা পি চিদম্বরম। তিনি প্রশ্ন তোলেন, বেকারত্বের সংখ্যা যেখানে এই দেশে গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ সীমা ছুঁয়ে ফেলেছে, সেখানে বৃদ্ধি কীভাবে এত অটুট থাকতে পারে? ২০১৬-১৭ সালের বৃদ্ধির রেখচিত্রটি নিয়েও ব্যঙ্গ করেন তিনি। যে সালটিকে নরেন্দ্র মোদীর সরকারের আমলের শ্রেষ্ঠ সাল হিসেবে অ্যাখা দিচ্ছে একটি মহল। কটাক্ষ করে চিদম্বরম বলেন, "যদি সেটাই হয়, তাহলে আমি বলব আরেকটা নোট বাতিল পর্ব হয়ে যাক বরং"!

বাজেটের নামে ইস্তেহার পেশ করেছে বিজেপিঃমমতা

যে তথ্য বাজেট পেশ করার আগের দিন বৃহস্পতিবার সামনে এসেছে, তা থেকে জানা যাচ্ছে, ২০১৬-১৭ আর্থিক বর্ষে বৃদ্ধির সূচক রেকর্ড ৮.২ শতাংশ ছুঁয়েছিল। যা, নরেন্দ্র মোদী সরকারের আমলে সর্বোচ্চ।

২০১৭-১৮ সালের আর্থিক বর্ষের জন্য আনুমানিক জিডিপি বৃদ্ধিও সংশোধন করেছে সরকার। যা ৬.৭ শতাংশ থেকে পৌঁছে গিয়েছে ৭.২ শতাংশতে।

একের পর এক টুইট-বাণে সরকারকে বিদ্ধ করেন চিদম্বরম।

২ একরের কম জমি থাকা কৃষকদের অ্য়াকাউন্টে ঢুকবে ৬,০০০ টাকা, জানালেন পীযুষ গোয়েল

তাঁর তৃতীয় টুইটটিতে তিনি সরকারকে খোঁচা দিয়ে বলেন, "বিমুদ্রাকরণের বছরটা নাকি আর্থিক বৃদ্ধি (৮.২ শতাংশ)-র দিক দিয়ে সরকারের সফলতম বছর। আমি একটা পরামর্শ দিই। আপনারা আবার একটা নোটবাতিল পর্ব চালু করুন না! এবার না হয় ১০০ টাকার নোটটাকে নিয়ে পড়লেন"!

 

 

বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড সংবাদপত্রের রিপোর্টে প্রকাশ ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে জানিয়েছে বেকারত্বের পরিমাণ এই শিখর ছুঁয়েছিল ১৯৭২-৭৩ আর্থিক বর্ষে। রিপোর্টে প্রকাশ, ২০১১-১২ আর্থিক বর্ষে বেকারত্বের হার ছিল মাত্র ২.২ শতাংশ।

.