This Article is From May 30, 2020

পঞ্চম দফার লকডাউনে সময় কমলো নাইটকার্ফুর! রাত ৯টা-ভোর ৫টা চলবে কার্ফু

চতুর্থ দফায় নাইট কার্ফু লাগু করা হয়েছিল। সময় ছিল সন্ধ্যা ৭ টা - সকাল ৭টা। সেই সময় কমিয়ে রাত ৯টা থেকে ভোর ৫টা অবধি লাগু থাকবে নাইট কার্ফু।

পঞ্চম দফার লকডাউনে সময় কমলো নাইটকার্ফুর! রাত ৯টা-ভোর ৫টা চলবে কার্ফু

পঞ্চম দফার লকডাউনে সময় কমানো হল নাইট কার্ফুর।

হাইলাইটস

  • পয়লা জুন থেকে ৩০ জুন অবধি আরও একমাস বাড়ল লকডাউন
  • পঞ্চম দফার লকডাউনে নতুন গাইডলাইন দিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
  • শিথিল করা হল নাইটকার্ফুর মেয়াদ
নয়া দিল্লি:

পঞ্চম দফার (Lockdown 5.0) লকডাউনে সিলমোহর বসাল কেন্দ্র। পয়লা জুন থেকে লাগু এই পঞ্চম দফার লকডাউনে শিথিল করা হয়েছে একাধিক বিধি। চতুর্থ দফায় নাইট কার্ফু লাগু করা হয়েছিল। সময় ছিল সন্ধ্যা ৭ টা - সকাল ৭টা। সেই সময় কমিয়ে রাত ৯টা থেকে ভোর ৫টা অবধি লাগু থাকবে নাইট কার্ফু (Relaxation on Night Curfew)। শনিবার নতুন গাইডলাইনে জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক (Revised Guideline)। একমাত্র অত্যাবশকীয় পণ্য বিকিকিনির ক্ষেত্রে চার দেওয়া হবে নাইট কার্ফুতে। এমনটাই জানিয়েছে সংশোধিত গাইডলাইন। পাশাপাশি পঞ্চম দফার লকডাউনে ধাপে ধাপে এলাকায় গতিবিধি স্বাভাবিক করতে জোর দেওয়া হবে। এমনটাও উল্লেখ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের গাইডলাইন। তবে কন্টেইনমেন্ট জোনে এই শিথিলতা লাগু নয়, স্পষ্ট করেছে মন্ত্রক। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক বলেছে, "নাইট কার্ফু চলাকালীন নিয়ন্ত্রিত থাকবে নাগরিকদের গতিবিধি। রাত ৯টা-ভোর ৫টা অবধি কোনওভাবেই বাড়ির বাইরে বেরনো যাবে না। একমাত্র অত্যাবশকীয় পণ্য ও পরিষেবা জোগানে ছাড় দেওয়া হবে। এই মর্মে স্থানীয় প্রশাসন সিআরপিসি ১৪৪ (CrPc  144) ধারা মোতাবেক প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত বলবৎ করবে। লাগু করবে আইনি পরিসর।" 

তবে, পঞ্চম দফার লকডাউনের মধ্যেই হোটেল, রেস্তোরাঁ, শপিং মল খুলতে অনুমতি দিয়েছে কেন্দ্র। ৮ জুন থেকে খোলা যাবে উল্লিখিত ক্ষেত্রগুলো। এদিকে, দেশে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেদিকে নজর রেখে সরকার ৩০ জুন পর্যন্ত লকডাউন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।করোনা ভাইরাসের হাত থেকে দেশকে সুরক্ষিত রাখার জন্য গত ২৫ মার্চ থেকে দেশ জুড়ে চলছে লকডাউন। লকডাউন ৪.০ আগামী ৩০ মে শেষ হওয়ার কথা, ইতিমধ্যে সরকারের তরফ থেকে লকডাউন ৫.০-র ঘোষণা করা হল।নতুন নির্দেশিকা ১ জুন ২০২০ থেকে ৩০ জুন ২০২০ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।  

রাজ্য ও বিভিন্ন কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গুলির সঙ্গে বিচার বিবেচনা করার পরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, এমনটাই জানানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফ থেকে।  নতুন নির্দেশিকা অনুসারে দেশের অর্থনীতির কথা মাথায় রেখে কন্টেনমেন্ট এলাকার বাইরে জনজীবনকে স্বাভাবিক করে দেওয়া হবে। তবে মেনে চলতে বেশ কিছু বিধি নিষেধ। 

.