This Article is From Sep 13, 2019

চাকরির দাবিতে বামেদের নবান্ন অভিযান ঘিরে পুলিশ-বাম কর্মী সংঘর্ষ, আহত বহু

বামেদের নবান্ন (Nabanna Bhavan) অভিযানকে ঘিরে বাম সমর্থক (Left activists) ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে গেল শুক্রবার।

চাকরির দাবিতে বামেদের নবান্ন অভিযান ঘিরে পুলিশ-বাম কর্মী সংঘর্ষ, আহত বহু

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটায়। (প্রতীকী)

বামেদের নবান্ন (Nabanna Bhavan) অভিযানকে ঘিরে বাম সমর্থক (Left activists) ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে গেল শুক্রবার। রাজ্যে কর্মসংস্থানের দাবিতে এই মিছিল করছিল বাম (Left Front) সমর্থকরা। সংঘর্ষে উভয়পক্ষেরই অনেকে আহত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। এক পুলিশ আধিকারিক এই কথা জানিয়েছেন আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সূত্রানুসারে জানা যাচ্ছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটায়। এবং পরে জলকামানেরও সাহায্য নেয়। সিপিআই(এম) যুব শাখা ও ছাত্র শাখার সদস্য পুলিশের উদ্দেশে পাথর ছোড়ে বলে জানা যাচ্ছে। বৃহস্পতিবার সিঙ্গুর থেকে একটি মিছিল বের করেছিল এসএফআই ও ডিয়াইএফআই-এর সদস্যরা।

শুক্রবার সেই মিছিল নবান্নের উদ্দেশে এগোয়। কিন্তু হাওড়ার মল্লিক ঘাটের কাছে সেই মিছিলকে আটকে দেয় পুলিশ। সূত্রানুসারে জানা যাচ্ছে, মিছিলের সদস্যরা পুলিশের তৈরি করা তিনটি ব্যারিকেডের একটি ভেঙে দেয়। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয় তাদের। আন্দোলনকারীরা ইট ছুড়তে থাকে পুলিশের দিকে। পুলিশও টিয়ার গ্যাস ও জলকামান প্রয়োগ করে।

‘‘বাংলায় হতে দেব না'': নাগরিক পঞ্জি নিয়ে সরব মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়

এক আন্দোলনকারী জানাচ্ছেন, ‘‘আমরা পুলিশকে বলেছিলাম আমাদের পাঁচজনের প্রতিনিধি দল নবান্নে গিয়ে আবেদন জমা দিয়ে আসবে। কিন্তু আমাদের শান্তিপূর্ণ মিছিল মল্লিকঘাটে পৌঁছতেই পুলিশ আচমকা লাঠি চার্জ করা শুরু করে এবং টিয়ার গ্যাসের শেল ফাটাতে থাকে।''

ডিওয়াইএফআইয়ের রাজ্য সম্পাদক সায়নদীপ মিত্র বলেন, এসএফআই ও ডিওয়াইএফআইয়ের বহু কর্মী সংঘর্ষের ফলে চেতনা হারান। তিনি বলেন, ‘‘আমরা হাজার হাজার চাকরির আবেদন জমা দেব বলে ঠিক করেছিলাম। সেই সঙ্গে আরও কিছু ইস্যুতে আমাদের উত্তর চাইতাম মুখ্যমন্ত্রীর থেকে, যা তৃণমূল সরকারের ‘দিদিকে বলো'রই অংশ।''

মমতার উপরে হামলার ঘটনায় ৩০ বছর পরে বেকসুর খালাস অভিযুক্ত

তিনি আরও বলেন, ‘‘উনি (মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়) রাজ্যে অর্থনৈতিক উন্নয়ন আনতে ব্যর্থ হয়েছেন। গত কয়েক বছরে কিছু বাণিজ্য সম্মেলন হয়েছে। কিন্তু কোনও বিনিয়োগ আসেনি। লক্ষ লক্ষ যুবক-যুবতীরা বেকার।''

শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় দাবি করেছেন, রাজ্যের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নষ্ট করতে চাইছে বামফ্রন্টের কর্মীরা।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.