This Article is From Jan 06, 2020

‘‘পুলিশকে জানিয়েছিলাম অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা ঢুকে পড়েছে, কিন্তু...’’: ঐশী ঘোষ

জেএনইউ ছাত্র সংগঠনের প্রধান ঐশী ঘোষ জানালেন,পুলিশকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ঢুকে পড়ার বিষয়ে জানালেও কোনও হস্তক্ষেপ করেনি পুলিশ।

‘‘পুলিশকে জানিয়েছিলাম অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিরা ঢুকে পড়েছে, কিন্তু...’’: ঐশী ঘোষ

রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে হামলায় গুরুতর আহত হন জেএনইউ ছাত্র সংগঠনের প্রধান ঐশী ঘোষ।

নয়াদিল্লি:

জেএনইউ (JNU) ছাত্র সংগঠনের প্রধান ঐশী ঘোষ (Aishe Ghosh) রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে হামলায় গুরুতর আহত হয়েছেন। সোমবার তিনি জানালেন, তিনি পুলিশকে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে ঢুকে পড়ার বিষয়ে জানালেও কোনও হস্তক্ষেপ করেনি পুলিশ। পাশাপাশি তিনি অভিযোগ জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এম জগদীশ কুমারের বিরুদ্ধেও। তাঁর এবং অন্য পড়ুয়াদের উপরে হওয়ার হামলার পরিপ্রেক্ষিতে উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন ঐশী ঘোষ। তিনি NDTV-কে বলেন, ‘‘রবিবার আড়াইটে নাগাদ আমরা পুলিশকে বলি, আমরা নিরাপত্তা অনুভব করছি না। কেননা, অপরিচিত ব্যক্তিরা চত্বরে ঢুকে পড়েছে। তা সত্ত্বেও কোনও হস্তক্ষেপ করা হয়নি।''

রবিবার সন্ধ্যায় জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সংগঠন শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের জন্য জমায়েত হয়। এরপরই আচমকা মুখোশধারী দুষ্কৃতীরা সেখানে ঢুকে পরে মারধর করতে তাকে।

ভাইরাল স্ক্রিনশট ও সিসিটিভি ফুটেজ দেখে শনাক্ত করা হচ্ছে দুষ্কৃতীদের : পুলিশ

ঐশী জানাচ্ছেন, ‘‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদে যোগ দিয়েছিলাম ছাত্র ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদের জন্য। চেষ্টা করছিলাম বিষয়টির সমাধান করতে। কিছুক্ষণের মধ্যেই মুখোশধারী দুষ্কৃতীরা সবরমতী হোস্টেলের কাছে আমাদের উপরে চড়াও হয়। আমাকে লোহার রড দিয়ে মারা হয়। ''

.