This Article is From Feb 14, 2020

JNU Attack: কোনও গ্রেফতার নয়, চার্জশিট পেশ হবে, জানাল দিল্লি পুলিশ সূত্র

পুলিশ তিনটি এফআইআর দায়ের করেছে।৭০ জন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়েছে। কিন্তু পুলিশের বক্তব্য, যথেষ্ট প্রমাণ না থাকায় কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি।

JNU Attack: এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ।

হাইলাইটস

  • জেএনইউ হামলার ৪০ দিন পরেও কেউ গ্রেফতার নয়
  • পুলিশ তিনটি এফআইআর দায়ের করেছে
  • হামলার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপি-র বিরুদ্ধে

গত ৫ জানুয়ারি জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে হিংসাত্মক ঘটনায় (JNU Attack) এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করেনি পুলিশ। তবে একটি চার্জশিট (Chargesheet) তৈরি করা হবে। তাতে অভিযুক্তদের নামের উল্লেখ থাকলেও গ্রেফতারির বিষয়টি আদা‌লতের উপরেই ছেড়ে রাখতে পারে পুলিশ। ঘটনার ৪০ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পরও কেন কেউ গ্রেফতার হল না, এই নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই উঠে আসছে এই বিষয়গুলি। ওইদিন মুখোশধারী দুষ্কৃতিরা বিশ্ববিদ্যা‌লয় চত্বরে ঢুকে পড়ে। তারপর পড়ুয়া ও অধ্যাপকদের উপরে হামলা চালায়। অনেকেই আহত হন। কেউ কেউ গুরুতর চোট পান। ওই ঘটনার পরে প্রবল বিতর্কের সৃষ্টি হয়। হামলার বহু ছবি, ভিডিও এমনকী হোয়াটসঅ্যাপে হামলার পরিকল্পনার স্ক্রিনশটও ভাইরাল হয়। অভিযোগ উঠেছে বিজেপির ছাত্র সংগঠন এবিভিপি-র বিরুদ্ধে।

s66p699k

গুঞ্জন রয়েছে, ওইদিনই বাম সংগঠনের পড়ুয়ারা মারধর করে এবিভিপি পড়ুয়াদের। যা ধরা রয়েছে ভিডিওয়। সেই কারণেই এবিভিপি পর্ত্যাঘাত করেছে বলে জানা গিয়েছে।

পুলিশ তিনটি এফআইআর দায়ের করেছে। পাশাপাশি ৭০ জন সাক্ষীকে জিজ্ঞাসাবাদও করেছে তারা। কিন্তু পুলিশের বক্তব্য, তারা যথেষ্ট প্রমাণ পায়নি যার ভিত্তিতে কাউকে গ্রেফতার করা যায়।

মানবাধিকার আইনজীবী কলিন গঞ্জালভেসের দাবি, যেহেতু এবিভিপির নাম উঠেছে, তাই পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করেনি।

0v29vjp

গত মাসে পুলিশ ন'জন সন্দেহভাজনের ছবি প্রকাশ করেছিল। এর মধ্যে সাতজনকেই বাম সংগঠনের সদস্য বলে শনাক্ত করা গিয়েছিল। বাকি দু'জনের অন্তর্ভুক্তির কথা পুলিশ জানাতে চায়নি। এমনকী NDTV-কেও। এবং অন্যান্য সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে। পরে দেখা যায়, তাঁরা দু'জন এবিভিপির সদস্য।

পুলিশ জানিয়েছে, চার্জশিটে জেএনইউ ছাত্র সংগঠনের সভাপতি ঐশী ঘোষের নামও থাকতে পারে। থাকতে পারে এবিভিপির সদস্যদেরও।

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, এক্ষেত্রে পুলিশ গ্রেফতারির ব্যাপারে বাধ্য না হলেও জেএনইউয়ের হিংসার ঘটনা অভিযুক্তদের হেফাজতে নেওয়ার শর্ত পূরণ করে। সিনিয়র আইনজীবী মাজিদ মেমন NDTV-কে জানান, এই ধরনের ঘটনায় কাউকে গ্রেফতার না করা হলে কোনও কোনও অভিযুক্ত ওই এলাকার পক্ষে বিপজ্জনক সাব্যস্ত হতে পারে। 

.