This Article is From Mar 09, 2019

আর বিতর্কের মধ্যে ঢুকতে চাই না, কেন এমন কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী

জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের যাত্রা  শুরু হল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে শনিবার থেকে কলকাতা হাইকোর্টের এই  সার্কিট বেঞ্চের যাত্রা  শুরু হয়

আর বিতর্কের মধ্যে ঢুকতে চাই না, কেন এমন কথা বললেন মুখ্যমন্ত্রী

কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা শোনা যায় মুখ্যমন্ত্রীর মুখে।

হাইলাইটস

  • জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের যাত্রা শুরু হল মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে
  • রাজ্যে এসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বেঞ্চটির উদ্বোধন করেন
  • তখন আপত্তি করলেও এখন বিতর্ক বাড়াতে চাইলেন না মমতা
জলপাইগুড়ি:

জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চের যাত্রা  শুরু হল। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Bannerjee) উপস্থিতিতে শনিবার থেকে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)এই  সার্কিট বেঞ্চের(Circuit Bench) যাত্রা  শুরু হয়। উদ্বোধন হয়েছিল বেশ কিছু দিন আগে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী(PM Modi) রাজ্যে  এসে রিমোট কন্ট্রোলের মাধ্যমে বেঞ্চটির উদ্বোধন করেন। কিন্তু সেই অনুষ্ঠান সম্পর্কে কলকাতা হাইকোর্ট বা রাজ্য সরকার কিছু জানত না বলে  দাবি করেন মুখ্যমন্ত্রী। তখন মমতা বলেছিলেন, "জমি দিয়েছি আমরা। সার্কিট বেঞ্চটি কলকাতা হাইকোর্টের। কিন্তু কোনও পক্ষকেই কিছু জানানো হয়নি"। তবে  সেই বিতর্কের রেশ এবার আর টেনে আনলেন না  মুখ্যমন্ত্রী।
 এদিন তিনি বলেন, "এই সুন্দর অনুষ্ঠানে আমি আর বিতর্কের মধ্যে  ঢুকতে চাই না। শেষ ভাল যার সব ভাল তাঁর"।  অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও  রাজ্যপাল কেশরিনাথ ত্রিপাঠী এবং হাইকোর্টের অস্থায়ী  প্রধান বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন হাইকোর্টের আরও ৩১ জন বিচারপতি।

পাঁচ বছরে দু'বার নয় তিনবার সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হয়েছে: রাজনাথ

তবে অন্য একটি প্রসঙ্গে  কেন্দ্রীয় সরকারের সমালোচনা শোনা যায় মুখ্যমন্ত্রীর মুখে। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় সরকার যদি নির্দেশিকা আগে জারি করত তাহলে বেঞ্চের উদ্বোধনও আগেই করা যেত। প্রধানমন্ত্রী সেদিন বলেছিলেন, "কলকাতা হাইকোর্টের সার্কিট বেঞ্চে উদ্বোধন হয়েছে। এখন আর কলকাতা যেতে হবে না । আইনজীবী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে।  মানুষের জন্য আমরা ছাড়া  অন্য কেউ ভাবে না। ২০ বছর ধরে  সার্কিট বেঞ্চের  ব্যাপারটা পড়েছিল। হাইকোর্ট বারবার চিঠি লিখেছে কিন্তু রাজ্য সরকার কিছু করেনি"।  জেনে রাখুন বিজেপি ক্ষমতায় না এলে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের  সীমান্ত  সমস্যা মিটত না।  

.