This Article is From Jun 10, 2020

দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের দরজা খুলছে শনিবার

মন্দির কমিটির ট্রাস্টি এবং সম্পাদক কুশল চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, মন্দির খোলা হলেও এবার বেশ কিছু নিয়মকানুন জারি করা হবে

দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের দরজা খুলছে শনিবার
কলকাতা:

শনিবার খুলে যাচ্ছে দক্ষিণেশ্বর মন্দিরের (Dakshineswar Kali Temple) দরজা, করোনা ভাইরাস লকডাউনের কারণে (Coronavirus Lockdown) প্রায় আড়াই মাস বন্ধ রাখা হয়েছিল বাংলার ঐতিয্যশালী এই মন্দির, বুধবার মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে একথা জানানো হয়েছে। সকাল ৭টা থেকে ১০টা পর্যন্ত এবং বিকেল ৩.৩০টা থেকে সন্ধে ৬.৩০টা পর্যন্ত মন্দিরের দরজা খোলা থাকবে ভক্তদের জন্য। মন্দির কমিটির ট্রাস্টি এবং সম্পাদক কুশল চৌধুরী সাংবাদিকদের জানান, মন্দির খোলা হলেও এবার বেশ কিছু নিয়মকানুন জারি করা হবে। তিনি জানান, ভক্তদের থার্মাল স্ক্রিনিং ও স্যানিটাইজড করা হবে, এবং তাঁদের মন্দিরের গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।

এক্ষুণি খোলার অবস্থায় নেই, জানাল রাজ্যের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি

কুশল চৌধুরীর কথায়, “মন্দির চত্ত্বরে ভক্তরা প্রবেশ করতে পারবেন না এবং পুজো দেওয়ার পর তাঁরা মন্দির চত্ত্বরে ঘোরাফেরা করতে পারবেন না”। তিনি জানান, শুধুমাত্র মিষ্টি ও ফলমূল পুজো হিসেবে দেওয়া যাবে এবং সেগুলি পুরোহিতের থেকে অন্তত ৬ ফুট দুর থেকে দিতে হবে, সিন্দুর ও ফুল দেওয়া যাবে না। তাঁর কথায়, “সামাজিক দূরত্ব বিধি রক্ষা করার জন্য আমরা একসঙ্গে মন্দির চত্ত্বরে ৪০০ জনের বেশি ঢুকতে দেব না”।

করোনা ভাইরাস লকডাউন পঞ্চম দফায় অনেক ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে, তারমধ্যে রয়েছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। এর আগে রাজ্যের ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলির তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রয়োজনীয় সমস্ত রকম সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে আরও সময় প্রয়োজন। ১ জুন রাজ্যে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলি খোলা হবে বলে ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়  । তবে শর্ত হিসেবে বলা হয়েছে, একসঙ্গে কোনও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ ১০ জন ভক্ত যেতে পারবেন। করোনা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার কারণে ২৫ মার্চ প্রথম দফার লকডাউন জারি করার সময় থেকেই বন্ধ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের দরজা।

করোনার সঙ্গে এবার মুখোমুখি যুদ্ধ, শপিং মল, হোটেল এবং ধর্মীয় স্থান খুললেও সতর্ক থাকুন

দক্ষিণেশ্বর মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়, স্যানিটাইজেশন সহ সুরক্ষার নানান ব্যবস্থা করতে তাদের আরও সময় প্রয়োজন। মন্দিরের ট্রাস্টি এবং সম্পাদক কুশল চৌধুরী বলেন, “প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করে আমাদের সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে। সুরক্ষা সম্পর্কিত অনেকগুলি বিষয় রয়েছে। খোলার আগে আমাদের এই সমস্ত বিষয়গুলি তৈরি করতে হবে”।


 



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.