This Article is From Mar 04, 2019

পুলিশ বাধা দিলেও বিজয় সঙ্কল্প যাত্রা কর্মসূচি চালিয়ে যাবে বিজেপিঃ দিলীপ

বাইক মিছিল করা  নিয়ে পুলিশের সঙ্গে  সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেন  বিজেপি কর্মীরা। কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে  রবিবার বিজয় সঙ্কল্প যাত্রা  বের করতে চায় মিছিল।

পিটিআইকে দিলীপ  জানিয়েছেন, পুলিশ বাঁধা  দিলেও সঙ্কল্প যাত্রা  হবে।

হাইলাইটস

  • পুলিশ বাধা দিলেও বিজয় সঙ্কল্প যাত্রা কর্মসূচি চালিয়ে যাবে বিজেপিঃ দিলীপ
  • বাইক মিছিল করা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেন বিজেপি কর্মীরা
  • বিভিন্ন জায়গায় বাইক সহ বিজেপি কর্মীদের আটক করে পুলিশ
কলকাতা:

বাইক মিছিল করা  নিয়ে পুলিশের সঙ্গে  সংঘাতে জড়িয়ে পড়লেন  বিজেপি কর্মীরা। কলকাতা ও রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে  রবিবার বিজয় সঙ্কল্প যাত্রা  বের করতে চায় মিছিল। আগেই অনুমতি বাতিল করেছিল প্রশাসন। তাই বাইক নিয়ে মিছিল করতে  বাঁধা  দেয় পুলিশ। তা নিয়েই সংঘাত দেখা দেয়। বিভিন্ন জায়গায় বাইক সহ  বিজেপি কর্মীদের আটক করে  পুলিশ। কিছু জায়গায় ছেড়ে  দেওয়া হয় বিজেপি কর্মীদের।  দুর্গাপুর থেকে  শুরু করে আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুরে সংঘর্ষ হয়। উত্তরবঙ্গের বালুরঘাটেও উতপ্ত  হয়ে  যায় পরিস্থিতি। শুধু কলকাতা  বা পশ্চিমবঙ্গ নয় গোটা  দেশেই লোকসভা  নির্বাচনের আগে  এই সঙ্কল্প যাত্রা  করছে বিজেপি।                                           

লোকসভা ভোটের কাজ দেখতে ১২ সদস্যের কমিটি গঠন করল তৃণমূল

প্রাথমিক ভাবে বাধা পেলেও বিজেপি যে এই কর্মসূচি থেকে  সরে আসছে না তা স্পষ্ট করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। দুর্গাপুরে সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে দিলীপ  জানিয়েছেন, পুলিশ বাঁধা  দিলেও সঙ্কল্প যাত্রা  হবে।

এদিকে কোন প্রার্থীকে টিকিট দিলে জয়ের সম্ভবনা বেশি তা  খতিয়ে দেখার কাজ শুরু করল রাজ্য বিজেপি। প্রতিটি আসন ধরে ধরে সমীক্ষা করে দেখা হবে।  এবার এ  রাজ্যে ভাল ফল করতে মরিয়া গেরুয়া শিবির। সভাপতি অমিত শাহ বলেছেন ৪২ আসনের মধ্যে ৩টিতে জিততেই হবে বিজেপিকে। সেই লক্ষ্যকে  সামনে রেখেই এগোচ্ছে বিজেপি। সূত্রের খবর প্রতিটি আসন থেকে বেশ  কয়েকজন প্রার্থীর নাম সামনে  রেখে এগোচ্ছে বিজেপি। কোনও কোনও আসনে এই সংখ্যাটা ৬০ বা ৭০। উত্তর এবং দক্ষিণ বঙ্গের কয়েকটি আসন ঘিরে বিজেপির নেতা  কর্মীদের মধ্যে আগ্রহ সৃষ্টি হইয়েছে। আগে থেকে দলে থাকা নেতা- কর্মীরা তো বটেই তৃণমূল বা অন্য দল থেকে বিজেপিতে যাঁরা এসেছেন তাঁরাও ভোটে দাঁড়াতে চাইছেন। অন্যদিকে,  লোকসভা ভোটের আগে ১২  জনের বিশেষ কমিটি তৈরি করেছে  তৃণমূল। ওই কমিটি রাজ্যের প্রতিটি   আসন ধরে ধরে প্রার্থী ঠিক করবে। তাছাড়া প্রচারের রূপরেখাও ঠিক করবে বাংলার শাসক দল।                                        

 

 

.