পথ দুর্ঘটনায় দুই ব্যক্তির মৃত্যুর নিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছে স্কুল পড়ুয়ারা
ঢাকা: দুজন স্কুলছাত্র মারা গিয়েছিল পথ দুর্ঘটনায়। তাকে কেন্দ্র করেই গড়ে উঠেছিল আন্দোলন। স্কুলপড়ুয়াদের শুরু করা সেই আন্দোলন এখন গোটা বিশ্বের মানুষের চর্চার বিষয়। ওই আন্দোলনের অষ্টম দিনে কাঁদানে গ্যাস চালাল বাংলাদেশি পুলিশ।
আন্দোলন এবং অবরোধ চলছেই। রাস্তা আটকে রেখেছে স্কুলপড়ুয়ারা। একমাত্র ইমার্জেন্সি গাড়িগুলিকেই ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে। আন্দোলন যদি ক্রমশ বাড়তে থাকে এবং সাধারণ মানুষের জীবনে যদি তা নেতিবাচক প্রভাব নিয়ে আসে, তবে সরকার কঠোর হবে বলে পরিষ্কার বার্তা দিল আন্দোলনকারীদের।
বাংলাদেশের মার্কিন দূতাবাসও সমালোচনা করেছে এই আন্দোলনের ওপর রাষ্ট্রের হস্তক্ষেপ নিয়ে। তাদের মতে, সকলে মিলে একত্র হয়ে রাষ্ট্রের ধারণাটিকে ভেঙে দেওয়াই এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
মার্কিন দূতাবাসের পক্ষ থেকে টুইট করে বলা হয়, "শান্তিপূর্ণভাবে নিজেদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে রাষ্ট্রের চেনা ধারণাটিকেই ভেঙে দিচ্ছে যে পড়ুয়ারা, তাদের ওপর আক্রমণ নেমে আসার থেকে অনভিপ্রেত ও দুর্ভাগ্যজনক আর কিছু হতে পারে না"।
বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন স্বতঃস্ফূর্ত ছাত্র আন্দোলন প্রায় বিরল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতে তাঁদের প্রধান বিরোধী দলের উসকানির কারণেই এই আন্দোলনটি মাথাচাড়া দিয়েছে। যদিও, দেশের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ ন্যাশনাল পার্টি এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদিত করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে.)