বাইসাইকেল থিভস ছবির একটা দৃশ্য। (প্রতীকি ছবি)
কলকাতা: কলকাতায় কি ইতালির "নিউ ওয়েভ?" শহরজুড়ে (Bicycle thieves in Kolkata) যে হারে বাই সাইকেল চুরির বাড়বাড়ন্ত, তা পর্যালোচনা করে কলকাতা পুুুুলিশ এখন পরিচালক ভিত্তোরিও দে সিক্কার ছবি 'বাইসাইকেল থিভস'কে হাতিয়ার করছে। করোনা সংক্রমণের (Amir Covid-19) মধ্যেই আনলক চলছে দেশজুড়ে। ফলে নিয়ম মেনে অফিস-আদালতে মানুষের জমায়েত বাড়ছে। কিন্তু গণপরিবহণ বলতে হাতে গোনা। শুধু বাস কিংবা অ্যাপ ক্যাবস। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই আত্মনির্ভর হতে দ্বিচক্রযান সাইকেলকে বানিয়েছে পরিবহণ মাধ্যম। এর জেরে ছোঁয়াছুঁয়ি ব্যাপারটা এড়ানো যাচ্ছে। এমন দাবি করেছেন কয়েকজন নিত্যযাত্রী। এদিকে, রাজ্য সরকার বিশেষ করে মুখ্যমন্ত্রীও শহরের পথে আলাদা সাইকেল লেন তৈরির নির্দেশ দিয়েছে পুলিশকে। অত্যন্ত সাদামাটা এই পরিবহণের তাই এখন চাহিদা তুঙ্গে। আর চাহিদার সঙ্গে জোগান অপ্রতুল থাকায় ক্রমে বাড়ছে সাইকেল চুরির ঘটনা।
দিল্লির দাঙ্গা কাণ্ডে অবশেষে জামিন পেলেন গর্ভবতী ছাত্রী সাফুরা জারগর!
তার সঙ্গে পুলিশের(Kolkata Police) খাতায় পাল্লা দিয়ে বাড়ছে অভিযোগের বহর। লালবাজার সূত্রে এমনটাই খবর। জানা গিয়েছে, জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ পর্যন্ত বাড়ি থেকে সাইকেল চুরির শতাধিক অভিযোগ জমি পড়েছে শহরের বেহালা, নিউ আলিপুর, যাদবপুর, গড়িয়া, মুদিয়ালি, মানিকতলা, সিঁথি এবং শিয়ালদহে।
গত সপ্তাহে সিঁথি থানা এলাকার রায়পাড়া থেকৃ একটি মাউন্টেন বাইক চুরির অভিযোগে এফআইআর দায়ের হয়েছে। সিঁথি থানার এক পুলিশ কর্তা বলেছেন, "সেই সাইকেলের মালকিন একজন তরুণী নিজের আবাসনের কমপ্লেক্সের নীচে সাইকেল লক করেছিলেন। পরের সকালে দেখেন উধাও সেই যান।" বেহালার বাসিন্দা সুমিত চক্রবর্তীর অভিযোগ, "সদ্য যাদবপুরে অফিস যাতায়াতের জন্য কটা সাইকেল কিনেছিলাম। কিন্তু বাড়ি থেকেই চুরি হয়েছে সেই যান।"
৩১ জুলাই পর্যন্ত বন্ধ রাজ্যের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান: পার্থ চট্টোপাধ্যায়
লালবাজার সূত্রে খবর, শহরের বিভিন্ন থানায় কমবেশী ৮৭টি সাইকেল চুরির অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
প্রাথমিক তদন্তের পর পুলিশ জানতে পেরেছে, বেশিরভাগ চুরির ঘটনা রাতের দিকে। পুলিশ জানিয়েছে, কোনও চক্র এই সাইকেল চুরি করে ভাড়ায় খাটাচ্ছে, না অর্থের অভাবে সাইকেল চুরি চলছে। খতিয়ে দেখা হচ্ছে তদন্তে।
(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)