This Article is From Apr 07, 2020

করোনা সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো আটকাতে নয়া নিয়ম হোয়াটসঅ্যাপে

Jagmeet Singh বিশ্বব্যাপী আতঙ্কের প্রভাব বিস্তার করা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে ভুয়ো খবর ছড়ানো আটকাতেই এই নিয়ম চালু করল হোয়াটসঅ্যাপ।

করোনা সংক্রান্ত ভুয়ো খবর ছড়ানো আটকাতে নয়া নিয়ম হোয়াটসঅ্যাপে

ভুয়ো খবর ছড়ানোর বিষয়টি হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষের নজরে আসায় এল নতুন নিয়ম।

হাইলাইটস

  • এবার হোয়াটসঅ্যাপে পাঁচজন নয়, মেসেজ ফরোয়ার্ড করা যাবে একবারে একজনকেই
  • এতদিন পর্যন্ত একসঙ্গে পাঁচজনকে পাঠানো যেত মেসেজ
  • ভুয়ো খবর আটকাতেই এই নয়া নিয়ম চালু হল

করোনা (Coronavirus) আতঙ্কের আবহে হোয়াটসঅ্যাপের (WhatsApp) মতো প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করে ছড়াচ্ছে ভুয়ো খবর (Fake News) ও ভ্রান্ত তথ্য। এই পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার হোয়াটসঅ্যাপের তরফে বদলাল মেসেজ ফরোয়ার্ডের সীমা। এবার থেকে একবারে মাত্র একজনকেই ফরোয়ার্ড করা যাবে মেসেজ। এতদিন পর্যন্ত একসঙ্গে পাঁচজনকে পাঠানো যেত মেসেজ। এবার সেই সংখ্যা পাঁচ থেকে একধাক্কায় একে নামিয়ে আনা হল। তবে মনে রাখতে হবে, এই নিয়ম কেবল মাত্র কোনও মেসেজ বারেবারে কারও কাছে পাঠানো হয়েছে এমন চিহ্নিত হলে তবেই প্রযোজ্য। বিশ্বব্যাপী আতঙ্কের প্রভাব বিস্তার করা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে ভুয়ো খবর ছড়ানো আটকাতেই এই নিয়ম চালু করল হোয়াটসঅ্যাপ। সম্প্রতি হোয়াটসঅ্যাপ একটি ফিচার এনেছে যার দ্বারা ফরোয়ার্ড করা মেসেজকে সার্চ করে তা ভুয়ো কিনা সেটা বুঝে নেওয়া যাবে।

ভারতকে ১ লক্ষ ৭০হাজার পিপিই দান করছে চিন! সিঙ্গাপুর থেকে ভারতে আসবে কিট!

দেশজুড়ে চলছে লকডাউন। এই পরিস্থিতিতে সকলেই ঘরবন্দি। আর সেই কারণেই বেড়ে গিয়েছে ফরোয়ার্ড করা মেসেজের সংখ্যা। এর মাধ্যমে ভুয়ো খবর ছড়ানোর বিষয়টিও হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষের নজরে আসে। এর পরই নিয়ম বদলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

তবে ফরোয়ার্ডেড মেসেজ একবারে একজনের বেশি কাউকে পাঠানো না গেলেও কপি-পেস্ট করে একাধিক জনকে পাঠানো সম্ভব।

পিপিই সরবরাহে সমস্যা, নিজেরাই প্রোটেকটিভ গিয়ার বানাচ্ছে নিউ টাউনের হাসপাতাল 

গত বছরের আগস্ট মাসে হোয়াটসঅ্যাপের তরফে এমন ব্যবস্থা করা হয়েছিল যার ফলে কোনও মেসেজ ফরোয়ার্ড করা হয়েছে কি না তা বুঝতে পারবেন গ্রাহকরা।

গত মাসে ভুয়ো খবর রুখতে আরও একটি পদক্ষেপ করেছিল হোয়াটসঅ্যাপ। যে কোনও ফরোয়ার্ড করা মেসেজের পাশে একটি আতস কাচ বা ম্যাগনিফাইং গ্লাসের চিহ্ন থাকছে। যেখান থেকে ওয়েবে অনুসন্ধান চালিয়ে খবরটি সত্যি না ভুয়ো তা বুঝে নেওয়া যাবে।

.