This Article is From Jan 07, 2019

বাতিল হওয়া ধারায় গ্রেফতারি, আধিকারিকদের জেলে পাঠানো হবে, মন্তব্য সুপ্রিম কোর্টের

সাইবার অপরাধ এবং ই কমার্স সংক্রান্ত আইনের  বাতিল হওয়া ধারাতেও কয়েকজন গ্রেফতার করা  হয়েছে।

বাতিল হওয়া ধারায় গ্রেফতারি, আধিকারিকদের জেলে পাঠানো হবে, মন্তব্য  সুপ্রিম কোর্টের

 ২০১৫ সালে এই ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা  করেন শ্রেয়া  সিঙ্ঘল।

হাইলাইটস

  • সাইবার অপরাধ এবং ই কমার্স সংক্রান্ত আইনের বাতিল ধারার গ্রেফতারি
  • এই ঘটনায় তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করল সুপ্রিম কোর্ট
  • আধিকারিকদের হাজ্তবাস হতে পারে বলে মত ডিভিশন বেঞ্চের
New Delhi:

সাইবার অপরাধ এবং ই কমার্স সংক্রান্ত আইনের বাতিল হওয়া ধারাতেও কয়েকজন গ্রেফতার করা  হয়েছে। এই ঘটনায়  তীব্র ক্ষোভ  প্রকাশ করল সুপ্রিম কোর্ট।  বাতিল হয়ে যাওয়া ধারাকে সামনে রেখে  যে সমস্ত প্রশাসনিক আধিকারিকরা  গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছেন পাল্টা তাঁদের হাজতে পাঠানো হতে পারে বলে জানাল আদালত।  ২০১৫ সালে  দেশের সর্বোচ্চ আদালত তথ্য প্রযুক্তি আইনের ৬৬ (এ)  ধারাটিকে বাতিল করে দেয়। আদালতের মনে হয়েছিল এই ধারাটি একদিকে  যেমন অস্পষ্ট তেমনি অ-সাংবিধানিক। কিন্তু তারপরও বেশ কয়েকজনকে এই ধারা দিয়ে গ্রেফতার করা  হয়েছে বলে  আদালতে  জানিয়েছে কয়েকটি সংগঠন। তার পরিপ্রেক্ষিতে সুপ্রিম কোর্ট বলে আমরা কড়া ব্যবস্থা নিতে চলেছি। ওই ধারা দিয়ে যাঁরা  গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছেন এবার তাঁদেরই জেলে যেতে হবে। দুই বিচারপতি  রহিংটন নির্মাণ এবং বিনীত সরনের ডিভিশন বেঞ্চের মন্তব্য এই অভিযোগ যদি সত্য হয় তাহলে  তা বিস্ময়কর।  চার  সপ্তাহের মধ্যে  কেন্দ্রকে জবাব দিতে হবে।

১৯ জুলাই তৃণমূলের বিগ্রেড সমাবেশ, মঞ্চে কারা তা নিয়েই জল্পনা রাজনৈতিক মহলে

 ২০১৫ সালে এই ধারাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা  করেন শ্রেয়া  সিঙ্ঘল। সেই মামলার রায়  দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলে এই ধারা থাকা  উচিত নয়। কিন্তু পিইউসিএলের মতো কয়েকটি সংগঠন দাবি করে সর্বোচ্চ আদালত খারিজ করে দেওয়ার পরেও এই ধারায় গ্রেফতারি চলছে। সেই মামলাতেই এ কথা বলল সুপ্রিম কোর্ট।  

চটুল গানে নাচ, ধর্ষণ করা হয়েছিল কিশোরীদের, মুজফ্ফরপুরের ঘটনায় জানাল সিবিআই

এ দেশে তথ্য প্রযুক্তি আইন পাস হয় ২০০০ সালে। কিন্তু তাতে ৬৬ (এ) ধারা  তখন ছিল না। ২০০৮ সালে  এই ধারাটি যুক্ত করা হয়।

এরপর বেশ কয়েকটি গ্রেফতারির ঘটনা ঘটে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।  কার্টুনিস্ট অসীম ত্রিবেদী এবং যাদবপুর  বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অম্বিকেশ মহাপাত্র – সহ আরও কয়েকজনকে  গ্রেফতার করা হয়। এই ধারাকে অনেকেই মত প্রকাশের পরিপন্থী বলে মনে করেন।

দেখুন ভিডিও:

.