Bsf

পঞ্জাবের (Punjab) ইন্দো-পাক সীমান্ত দিয়ে এদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ করলো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (BSF)। শনিবার সকালে বিএসএফের গুলিতে ৫ অনুপ্রবেশকারীর মৃত্যু হয়। সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ওই অনুপ্রবেশকারীরা (Pakistani infiltrators) তরণ তারণ জেলার (Tarn Taran district) খেমকরণ সীমানা দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিলো। তখনই তা নজরে আসে বিএসএফের। এরপরেই গুলি করে হত্যা করা হয় অনুপ্রবেশকারীদের।

পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) থেকে বাংলাদেশে একজোড়া বিরল প্রজাতির পাখি (Bird) পাচারের চেষ্টা ব্য়র্থ করলেন বিএসএফের (BSF) জওয়ানরা। টাউকান প্রজাতির ওই পাখিদুটি বাংলাদেশে পাচার করতে পারলেই পাচারকারীদের হাতে আসতো ১৪,২১,০০০ টাকা। কিন্তু সেই ফন্দি ভেস্তে দিলেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা। পাখিদুটিকে উদ্ধার করে কলকাতার (Kolkata) আলিপুর চিড়িয়াখানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তুফানগঞ্জ এলাকার একটি গ্রামে গবাদিপশু পাচারকারীদের ধড়পাকড়ের সময় এক বিএসএফ কর্মী শাহিনুর হককে গুলি করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

নদিয়া জেলার (West Bengal) সীমান্তবর্তী এলাকায় মালগাড়িতে করে চোরাচালানের চেষ্টা (West Bengal Smuggling) ব্যর্থ করলো ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর তৎপরতা। বিএসএফের ৫৪ তম ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা (BSF) একটি মালগাড়ির (Goods train) মধ্যে থেকে বাজেয়াপ্ত করলেন ৪৬.৫ লক্ষ টাকার পণ্য। জানা গেছে, ওই এলাকা দিয়েই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রেলপথে পণ্য আদানপ্রদান করা হয়। আর সেই পথ ব্যবহার করেই অবৈধভাবে অসংখ্য দ্রব্য পাচারের চেষ্টা করছিল কেউ বা কারা, যা বানচাল করে দিলো বিএসএফ।

বিএসএফের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “চোরাচালানীরা বিএসএফের দলকে ঘিরে ফেলে এবং বাঁশের লাঠি এবং দাঁয়ের মতো ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁদের উপর নির্মমভাবে হামলা চালায়।"

বিশেষ প্রশিক্ষিত এই শিকারী চতুষ্পদ। একজন বেলজিয়ান মালিনয়িস আর একজন জার্মান শেপার্ড

এক বিএসএফ আধিকারিক বলেছেন, ‘‘এসকর্টের অন্য চালক ও কর্মীদের কারও শরীরেই সংক্রমণ ধরা পড়েনি।’’

এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, এই কেন্দ্রীয় দল তথা আইএমসিটি'র পরিদর্শন ঘিরে চরমে উঠেছিল রাজ্য-কেন্দ্র বিতণ্ডা।। প্রাথমিক ভাবে নবান্নের তরফে এই দলের সঙ্গে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠলেও, পরে নিয়ন্ত্রণে আসে পরিস্থিতি

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Amendment Act) ভারতে লাগু হওয়ার ঘোষণার পরে থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে রেকর্ড পরিমাণ অনুপ্রবেশকারী, এমনটাই জানাল ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (BSF)। বিএসএফের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) কার্যকর হওয়ার পরে ভারতে অবৈধভাবে বসতি গেড়ে থাকা অনুপ্রবেশকারীদের মনে ভয় ধরে গেছে। ফলে তাঁরা যে কোনওভাবেই হোক বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। যদিও এই বিতর্কিত আইনের বিরুদ্ধে এ দেশে বিক্ষোভ-আন্দোলন (CAA Protests) চলছে। তবে সিএএ ভয় ধরাচ্ছে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের মনে, এমনটাই মনে করছেন বিএসএফের আধিকারিকরা। 

তারা ওই জওয়ানদের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ধাক্কাধাক্কিতে একজন জওয়ান আহত হয়েছেন। পুলিশ একথা জানিয়েছে। যে অস্ত্রগুলি ছিনতাই করা হয়েছিল পরে সেগুলি জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছে।

এনআরসি-র (NRC) রূপায়ণ এবং প্রয়োগ সম্পূর্ণ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে, নয়া দিল্লিতে এমন কথাই বললেন বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী  বাহিনীর (বিজিবি) প্রধান মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম। ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক স্তরে (billateral) ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে নয়া দিল্লি এসেছেন তিনি, একথা রবিবার জানিয়েছে বিএসএফ (BSF)

ব্যাগ দুটি খুলতেই দেখতে পায়, সবজির নীচে দুটি কুকুর লুকিয়ে। তাদের পা দড়িতে বাঁধা। মুখও বন্ধ যাতে চিৎকার করতে না পারে। 

নিজেদের কাছে থাকা বোমা ফেটেই মৃত্যু হল ৩ সন্দেহভাজন ব্যক্তির। মনে করা হচ্ছে ওই তিনজন গরু পাচারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলায় তাদেরই সঙ্গে থাকা একটি দেশি বোমা ফেটে (bomb blast) গেলে সেই বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হয় ওই তিন সন্দেহভাজন গবাদি পশু পাচারকারীর (cattle smugglers), এমনটাই জানিয়েছে বিএসএফ । ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (BSF) আধিকারিকরা বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে চোরাচালান করার জন্য অনেক সময়েই চোরাচালানকারীরা তাঁদের সঙ্গে থাকা পশুর ঘাড়ে সকেট বোমা বেঁধে রাখে। ওই তিনজনের মৃত্যুর পাশাপাশি গরু পাচারের জন্য কুখ্যাত ফারজিপাড়া গ্রাম থেকেও গবাদি পশু নিয়ে সীমান্ত পারাপারের সময় আহত হন আরও একজন সন্দেহভাজন চোরাচালানকারী । আহতদের সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তদন্ত করার পর বিএসএফ জানাল, বিজিবি ওই গুলি চালনা ছিল একেবারেই ‘‘অপ্ররোচিত ও অন্যায্য’’। 

রবিবার তিনি জানালেন, শনিবার সীমান্তরক্ষীরা তাদের কোচবিহার জেলার ছিটমহলে প্রবেশ করতে বাধা দিলেও সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলতে বাধা দেননি!

পঞ্জাবের (Punjab) ইন্দো-পাক সীমান্ত দিয়ে এদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা ব্যর্থ করলো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (BSF)। শনিবার সকালে বিএসএফের গুলিতে ৫ অনুপ্রবেশকারীর মৃত্যু হয়। সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর ঊর্ধ্বতন আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ওই অনুপ্রবেশকারীরা (Pakistani infiltrators) তরণ তারণ জেলার (Tarn Taran district) খেমকরণ সীমানা দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিলো। তখনই তা নজরে আসে বিএসএফের। এরপরেই গুলি করে হত্যা করা হয় অনুপ্রবেশকারীদের।

পশ্চিমবঙ্গ (West Bengal) থেকে বাংলাদেশে একজোড়া বিরল প্রজাতির পাখি (Bird) পাচারের চেষ্টা ব্য়র্থ করলেন বিএসএফের (BSF) জওয়ানরা। টাউকান প্রজাতির ওই পাখিদুটি বাংলাদেশে পাচার করতে পারলেই পাচারকারীদের হাতে আসতো ১৪,২১,০০০ টাকা। কিন্তু সেই ফন্দি ভেস্তে দিলেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা। পাখিদুটিকে উদ্ধার করে কলকাতার (Kolkata) আলিপুর চিড়িয়াখানায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

তুফানগঞ্জ এলাকার একটি গ্রামে গবাদিপশু পাচারকারীদের ধড়পাকড়ের সময় এক বিএসএফ কর্মী শাহিনুর হককে গুলি করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

নদিয়া জেলার (West Bengal) সীমান্তবর্তী এলাকায় মালগাড়িতে করে চোরাচালানের চেষ্টা (West Bengal Smuggling) ব্যর্থ করলো ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর তৎপরতা। বিএসএফের ৫৪ তম ব্যাটালিয়নের জওয়ানরা (BSF) একটি মালগাড়ির (Goods train) মধ্যে থেকে বাজেয়াপ্ত করলেন ৪৬.৫ লক্ষ টাকার পণ্য। জানা গেছে, ওই এলাকা দিয়েই ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে রেলপথে পণ্য আদানপ্রদান করা হয়। আর সেই পথ ব্যবহার করেই অবৈধভাবে অসংখ্য দ্রব্য পাচারের চেষ্টা করছিল কেউ বা কারা, যা বানচাল করে দিলো বিএসএফ।

বিএসএফের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, “চোরাচালানীরা বিএসএফের দলকে ঘিরে ফেলে এবং বাঁশের লাঠি এবং দাঁয়ের মতো ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁদের উপর নির্মমভাবে হামলা চালায়।"

বিশেষ প্রশিক্ষিত এই শিকারী চতুষ্পদ। একজন বেলজিয়ান মালিনয়িস আর একজন জার্মান শেপার্ড

এক বিএসএফ আধিকারিক বলেছেন, ‘‘এসকর্টের অন্য চালক ও কর্মীদের কারও শরীরেই সংক্রমণ ধরা পড়েনি।’’

এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য, এই কেন্দ্রীয় দল তথা আইএমসিটি'র পরিদর্শন ঘিরে চরমে উঠেছিল রাজ্য-কেন্দ্র বিতণ্ডা।। প্রাথমিক ভাবে নবান্নের তরফে এই দলের সঙ্গে অসহযোগিতার অভিযোগ উঠলেও, পরে নিয়ন্ত্রণে আসে পরিস্থিতি

সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (Citizenship Amendment Act) ভারতে লাগু হওয়ার ঘোষণার পরে থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে রেকর্ড পরিমাণ অনুপ্রবেশকারী, এমনটাই জানাল ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (BSF)। বিএসএফের এক শীর্ষ আধিকারিক বলেন, সংশোধিত নাগরিকত্ব আইন (CAA) কার্যকর হওয়ার পরে ভারতে অবৈধভাবে বসতি গেড়ে থাকা অনুপ্রবেশকারীদের মনে ভয় ধরে গেছে। ফলে তাঁরা যে কোনওভাবেই হোক বাংলাদেশে ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। যদিও এই বিতর্কিত আইনের বিরুদ্ধে এ দেশে বিক্ষোভ-আন্দোলন (CAA Protests) চলছে। তবে সিএএ ভয় ধরাচ্ছে অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের মনে, এমনটাই মনে করছেন বিএসএফের আধিকারিকরা। 

তারা ওই জওয়ানদের বন্দুক ছিনিয়ে নেয়। ধাক্কাধাক্কিতে একজন জওয়ান আহত হয়েছেন। পুলিশ একথা জানিয়েছে। যে অস্ত্রগুলি ছিনতাই করা হয়েছিল পরে সেগুলি জঙ্গলে পাওয়া গিয়েছে।

এনআরসি-র (NRC) রূপায়ণ এবং প্রয়োগ সম্পূর্ণ ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। রবিবার সাংবাদিক সম্মেলনে, নয়া দিল্লিতে এমন কথাই বললেন বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী  বাহিনীর (বিজিবি) প্রধান মেজর জেনারেল সাফিনুল ইসলাম। ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক স্তরে (billateral) ডিজি পর্যায়ের বৈঠকে যোগ দিতে নয়া দিল্লি এসেছেন তিনি, একথা রবিবার জানিয়েছে বিএসএফ (BSF)

ব্যাগ দুটি খুলতেই দেখতে পায়, সবজির নীচে দুটি কুকুর লুকিয়ে। তাদের পা দড়িতে বাঁধা। মুখও বন্ধ যাতে চিৎকার করতে না পারে। 

নিজেদের কাছে থাকা বোমা ফেটেই মৃত্যু হল ৩ সন্দেহভাজন ব্যক্তির। মনে করা হচ্ছে ওই তিনজন গরু পাচারের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সোমবার মুর্শিদাবাদ জেলায় তাদেরই সঙ্গে থাকা একটি দেশি বোমা ফেটে (bomb blast) গেলে সেই বিস্ফোরণের জেরে মৃত্যু হয় ওই তিন সন্দেহভাজন গবাদি পশু পাচারকারীর (cattle smugglers), এমনটাই জানিয়েছে বিএসএফ । ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (BSF) আধিকারিকরা বলেন, ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পেরিয়ে চোরাচালান করার জন্য অনেক সময়েই চোরাচালানকারীরা তাঁদের সঙ্গে থাকা পশুর ঘাড়ে সকেট বোমা বেঁধে রাখে। ওই তিনজনের মৃত্যুর পাশাপাশি গরু পাচারের জন্য কুখ্যাত ফারজিপাড়া গ্রাম থেকেও গবাদি পশু নিয়ে সীমান্ত পারাপারের সময় আহত হন আরও একজন সন্দেহভাজন চোরাচালানকারী । আহতদের সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

তদন্ত করার পর বিএসএফ জানাল, বিজিবি ওই গুলি চালনা ছিল একেবারেই ‘‘অপ্ররোচিত ও অন্যায্য’’। 

রবিবার তিনি জানালেন, শনিবার সীমান্তরক্ষীরা তাদের কোচবিহার জেলার ছিটমহলে প্রবেশ করতে বাধা দিলেও সেখানকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলতে বাধা দেননি!