হাইলাইটস
- লকডাউনে ই-লার্নিংয়ে জোর দিয়েছিল সরকারি ও বেসরকারি স্কুলগুলো
- কিন্তু এই ক্লাস নিতে কতটা প্রস্তুত দেশের পড়ুয়ারা। সমীক্ষা চালানো হয়েছিল
- সমীক্ষায় জানা গিয়েছে; মাত্র ৪৫% পড়ুয়ার স্মার্টফোন আছে
নয়াদিল্লি: ওই এনজিও'র তরফে বলা হয়েছে, প্রাথমিক স্তরে ১৯, ৫৭৬ জন পড়ুয়াকে সমীক্ষার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে উচ্চপ্রাথমিকে ১২, ২৭৭ জনকে সমীক্ষার আওতাভুক্ত করা হয়েছে। মাধ্যমিকস্তরে ৫৫৩৭ জনকে রাখা হয়েছিল আর উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ৩২১৬ জনের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। এনজিও'র খাতায় নথিভুক্ত পড়ুয়াদের থেকে ফোনে এই সমীক্ষা করা হয়েছে। আর এনজিও'র আশাকর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে সমীক্ষা করেছে। এমনটাই উল্লেখ সেই সমীক্ষা রিপোর্টে।
দেশের ভবিষ্যৎ অর্থাৎ স্কুলপড়ুয়াদের মধ্যে প্রযুক্তির বাড়বাড়ন্ত কতটা? এই সমীক্ষার সেটাই বিষয় ছিল। দিল্লি; গুজরাত, পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র-সহ দেশের ২৩টা রাজ্যে করা হয় এই সমীক্ষা। ১৬-২৮ এপ্রিল; প্রায় ১২ দিন ধরে চলেছে এই কর্মযজ্ঞ।