This Article is From Jun 07, 2020

শুধুমাত্র দিল্লিবাসীর জন্য বেসরকারি হাসপাতালে করোনা বেড সংরক্ষিত: মুখ্যমন্ত্রী

ইতিমধ্যে হাসপাতালে করোনা শয্যা অপর্যাপ্ত, এই অভিযোগে সরব নাগরিক সমাজ। তার মধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা তাৎপর্যপূর্ণ

শুধুমাত্র দিল্লিবাসীর জন্য বেসরকারি হাসপাতালে করোনা বেড সংরক্ষিত: মুখ্যমন্ত্রী
নয়াদিল্লি:

দিল্লিবাসীর (Delhi Residents) জন্য সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে কিছু বেড সংরক্ষিত করা হবে। রবিবার ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল (CM Kejriwal)। ইতিমধ্যে বেসরকারি হাসপাতালে (Private Hospitals in Delhi) করোনা শয্যা অপর্যাপ্ত, এই অভিযোগে সরব নাগরিক সমাজ। তার মধ্যেই মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা তাৎপর্যপূর্ণ। তবে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যাপক হারে বাড়ছে দিল্লিতে সংক্রমণ। দিনপিছু গড়ে হাজার জনের সংক্রমণের খবর মিলছে। রাজ্যে মোট সংক্রমিত ২৭ হাজার ছাড়িয়েছে। এদিন কেজরিওয়াল বলেছেন, "আমরা পাঁচ চিকিৎসকদের একটা কমিটি গড়েছি। সেই কমিটি আমাদের প্রস্তাব দিয়েছে জুনের মধ্যে আরও ১৫ হাজার বেড দরকার। ওদের মতে রাজ্যের হাতে থাকা নয় হাজার বেড; আগামি তিন-চার দিনের মধ্যে পূরণ হয়ে যাবে। কারণ ভিনরাজ্যের সংক্রমিতদের চিকিৎসাধীন হওয়ার সংখ্যা বাড়ছে।"

এদিকে, দিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। শনিবার দিল্লি সরকারের তরফে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। করোনা সংক্রমণের নমুনা পরীক্ষা সম্পর্কিত সরকারি বিধি লঙ্ঘন করায় এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এমনটাই সরকারি সূত্রে খবর।

জানা গিয়েছে, শুধু লিখিত অভিযোগ নয়, ওই হাসপাতালের এক অপরিচিত সন্দেহভাজনের বিরুদ্ধে রীতিমতো এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। দিল্লি স্বাস্থ্য দফতরের ডেপুটি সচিব এই এফআইআর দায়ের করেছেন। সরকারি নির্দেশে বলা, "সরকারি সফটওয়্যারে নথিভুক্ত করতে হবে নমুনা পরীক্ষার তথ্য।" কিন্তু স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের তরফে সেই উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।এমনটাই অভিযোগ। ইতিমধ্যে, দিল্লির হাসপাতালে করোনা শয্যার সংখ্যা অপ্রতুল নয়। তাই সংক্রমণ উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের কম শয্যার অছিলায় ফেরানো যাবে না। শনিবার এই ভাষাতেই হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সম্প্রতি সোশাল মিডিয়ায় এই বিষয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে। অভিযোগ, "সংক্রমণ উপসর্গ নিয়ে যারা চিকিৎসাধীন হতে চাইছেন তাঁদের সেভাবে যত্ন করা হচ্ছে না।"

অপরদিকে; দিল্লির হাসপাতালে করোনা শয্যার  সংখ্যা অপ্রতুল নয়। তাই সংক্রমণ উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীদের কম শয্যার অছিলায় ফেরানো যাবে না। শনিবার এই ভাষাতেই হাসপাতালগুলোকে সতর্ক করলেন মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সম্প্রতি সোশাল মিডিয়ায় এই বিষয়ে বিস্তর চর্চা হয়েছে।

.