This Article is From Mar 30, 2020

"গো করোনা গো", লকডাউনে ঘরে বসে এই মন্ত্রই জপ করছেন মাননীয় মন্ত্রীমশাই!

Coronavirus: বান্দ্রার '' সম্বিধান '' বাংলোয় বাস করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে, লকডাউনে ঘরবন্দি তিনিও, ছেলের সঙ্গে খেলতে খেলতে সময় কাটছে তাঁর

Lockdown: কখনো ঘরে বসে বই পড়ছেন, কখনো আবার ছেলের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন রামদাস আঠওয়ালে (ফাইল চিত্র)

হাইলাইটস

  • লকডাউনের জেরে ঘরবন্দি মন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালেও
  • কখনো বই পড়ে, কখনো আবার ছেলের সঙ্গে খেলে সময় কাটছে তাঁর
  • প্রধানমন্ত্রীর করোনা তহবিলে ১ কোটি টাকা দান করেছেন আঠওয়ালে

করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণ রুখতে দেশ এখন ২১ দিনের লকডাউন পর্বের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। আর এমনিতে স্বাভাবিক দিনগুলোতে যেসব মন্ত্রীমশাইদের কর্মব্যস্ততার জন্যে হাঁফ ছাড়ার জো থাকে না, তাঁরাও এখন ঘরবন্দি। এই যেমন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালের কথাই ধরুন না কেন, চারদেওয়ালের মধ্যেই এই ক'দিন (Lockdown) কাটাচ্ছেন তিনি। আর প্রায় সময়েই নাকি বিড়বিড় করছেন একটাই মন্ত্র, "গো করোনা গো"। এই মন্ত্রে করোনা দেশ ছেড়ে পালাবে কিনা জানা নেই, তবে এই সময় ঘরবন্দি থাকাটা যে একান্তই জরুরি তা দেশের মানুষকে আরও একবার বুঝিয়ে দিচ্ছেন মোদি সরকারের এই মন্ত্রী (Ramdas Athawale)। কখনো ঘরে বসে বই পড়ছেন তো কখনো আবার ঘরের মধ্যেই সাইকেল চালিয়ে বা যোগচর্চা করে স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখছেন আঠওয়ালে।

তবে যে বাবাকে ব্যস্ততার জন্যে প্রায় কাছেই পেতেন না ছেলে, তিনিও এই লকডাউনের দৌলতে বাবাকে কাছে পাচ্ছেন, কারণ ঘরে বসে কখনো ছেলের খেলার সাথীও হচ্ছেন রামদাস আঠওয়ালে।

২১ দিনের লকডাউনের সময়সীমা আরও বাড়ানোর জল্পনা ওড়ালো কেন্দ্রীয় সরকার

মোদি মন্ত্রিসভার ওই মন্ত্রী জানিয়েছেন, "আমার প্রতিদিনের রুটিনের মধ্যে হাঁটাচলা, সাইকেল চালানো, আধ ঘণ্টা ধ্যান করা এবং পড়াশুনো করাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আমি প্রতিদিনের সংবাদের দিকেও সবসময় নজর রাখি"।

রামদাস আঠওয়ালে বলেন, "আমি লকডাউন চলাকালীন আমার ছেলে জিতের সঙ্গে নিয়মিত গেমস খেলছি। দীর্ঘদিন পরে আমি ওই জন্যে সময় বের করতে পেরেছি"।

এই মাসের শুরুর দিকে সামাজিক বিচার প্রতিমন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে মানুষের মধ্যে থেকে করোনা ভীতি দূর করতে "গো করোনা গো" বলে একটি মন্ত্র জপ করারও পরামর্শ দেন। এখন ঘরে বসে নিজেই সেই মন্ত্রী জপ করছেন তিনি।

করোনা আতঙ্ককে আরও বাড়িয়ে রাজ্যে দ্বিতীয় রোগীর মৃত্যু

এদিকে করোনা পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রীর পাশেও দাঁড়িয়েছেন আঠওয়ালে। তিনি তাঁর স্থানীয় এলাকার উন্নয়ন তহবিল থেকে পিএম কেয়ার ফান্ডে এক কোটি টাকা অনুদান দেওয়ারও ঘোষণা করেছেন।

পাশাপাশি মন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে তাঁর দুই মাসের বেতন মহারাষ্ট্র সরকারের ত্রাণ তহবিলে অনুদান দেওয়ারও সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।



(এনডিটিভি এই খবর সম্পাদনা করেনি, এটি সিন্ডিকেট ফিড থেকে সরাসরি প্রকাশ করা হয়েছে।)
.