This Article is From May 16, 2020

পরিকাঠামো খাতে ৫০ হাজার কোটি বরাদ্দ, ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর

শনিবার চতুর্থ দিনে পরিকাঠামো ক্ষেত্রকে দাঁড় করাতে কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা বিবৃত করতে পারেন। অর্থমন্ত্রক সূত্রে এমনটাই খবর

পরিকাঠামো খাতে ৫০ হাজার কোটি বরাদ্দ, ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর

কৃষি পরিকাঠামো উন্নয়নে এক লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজ ঘোষণা করেন অর্থমন্ত্রী

নয়াদিল্লি:

পরিকাঠামো খাতে ৫০ হাজার কোটি ব্যয় করবে কেন্দ্র। শনিবার ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী। ২০২০-২১ সালে সব বাণিজ্য পার্কের পরিকিঠামো উন্নয়ন খাতেও ব্যয় হবে টাকা। শনিবার পরিকাঠামো খাতে (Infra Sector) বরাদ্দ ঘোষণা করতে গিয়ে এ কথা বলেন অর্থমন্ত্রী (Finance Minister)। ২০ লক্ষ-কোটি টাকার আর্থিক প্যাকেজ কোন খাতে কী ভাবে বরাদ্দ করা হবে? বুধবার থেকে সেই বিষয়ে বিস্তারিত সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরছেন নির্মলা সীতারমণ (Nirmala Sitharaman)। শনিবার চতুর্থ দিনে পরিকাঠামো ক্ষেত্রকে দাঁড় করাতে কেন্দ্রীয় পরিকল্পনা বিবৃত করলেন তিনি। এদিকে শুক্রবার কৃষি পরিকাঠামো (Agro-Infrastructure) উন্নয়নে এক লক্ষ কোটি টাকার প্যাকেজের ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী। ২০ লক্ষ কোটি টাকা আর্থিক প্যাকেজের (Financial Package) বিস্তারিত বলতে শুক্রবারও সাংবাদিক বৈঠক করেছেন নির্মলা সীতারমণ। সেই বৈঠকে আত্মনির্ভর ভারত গঠনের স্বার্থে কৃষি পরিকাঠামো উন্নয়ন খাতে বাজেট বরাদ্দের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন অতি দ্রুত এই খাতে তহবিল গড়া হবে। তিনি বলেন, "তৃণমূল স্তরের কৃষকদের পাশাপাশি স্টার্টআপ সেক্টর, রফতানি ক্ষেত্রকে অনুপ্রাণিত করবে এই প্যাকেজ। পরিকাঠামো উন্নয়ন ও কোল্ড স্টোরেজের আধুনিকীকরণের স্বার্থে ব্যয় হবে এই তহবিল।" বৃহস্পতিবারও প্যাকেজের বিস্তারিত ঘোষণার স্বার্থে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন অর্থমন্ত্রী। সেদিন তিনি কৃষকদের আর্থিক দুরবস্থা, পরিযায়ী শ্রমিক ও ঠেলা ব্যাপারীদের সুরাহা দিতে একগুচ্ছ ঘোষণা করেন। 

লকডাউন ৪.০: নির্বাচিত এলাকার মধ্যে চলতে পারে বিমান, বাস ও স্থানীয় পরিবহণ

২৫ মার্চ থেকে দেশে লাগু লকডাউন। ইতিমধ্যে তৃতীয় দফার এই লকডাউন শেষ ১৭ মে। আর এক দফা লকডাউন বাড়ানোর ইঙ্গিত দিয়ে রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিকে, বুধবার প্রথম দফার সাংবাদিক বৈঠকে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, কর্মী ও ব্যবসায়ীদের জন্য আগামী তিন মাস ১২ শতাংশের জায়গায় ১০ শতাংশ ইপিএফ কাটা হবে। তবে রাজ্য সরকারের সংস্থাগুলির ক্ষেত্রে ১২ শতাংশই কাটা হবে বলে অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ জানিয়েছেন। সরকার এমএসএমই-র কর্মীদের ক্ষেত্রে তাদের ইপিএফ কেন্দ্রীয় সরকারই দেবে বলেও অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন। পরবর্তী তিন মাসও সরকার ব্যবসায়ী ও কর্মীদের ইপিএফ-এর ব্যাপারে সাহায্য করবে। এর জন্য খরচ হবে আড়াই হাজার কোটি টাকা।

সেমেস্টার পরীক্ষা সম্পূর্ণ করা নিয়ে ভাবনাচিন্তা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

অর্থমন্ত্রী জা‌নিয়েছেন, ‘‘পরবর্তী দু'টি ত্রৈমাসিকের এপিএফ সরকার দেবে সেই সব সংস্থাকে যেখানে সর্বোচ্চ ১০০ কর্মী কাজ করেন এবং ৯০ শতাংশ কর্মীকে ১৫,০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন দেওয়া হয়।'' কেন্দ্রীয় সরকার কর্মী ও নিয়োগকারী উভয়ের তরফে ১২ শতাংশ করে ইপিএফ দিয়ে দিয়েছে মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসের জন্য। এটা দেওয়া হবে পরবর্তী তিন মাস জুন, জুলাই ও আগস্টের জন্যও।

৩ মাসের জন্য কর্মীদের হাতে থাকা বেতনের পরিমাণ বাড়ানো, নিয়োগকারীদের পিএফ, ইপিএফ-এর অবদান দেওয়ার মাধ্যমে স্বস্তি দিতে চাইছে ব্যবসায়ী ও কর্মীদের। এর ফলে সর্বমোট খরচ হবে ৬,৭৫০ কোটি টাকা। 

.