This Article is From Sep 11, 2019

হায়দরাবাদে নির্মিত বিরাট বহুতলে অ্যামাজনের ভারতীয় শাখার সদর দফতর,দেখে নিন

Amazon: বিশাল এই দেশে একদিকে যেমন সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি, তেমনি ঝুঁকিও কম নয়, এর আগে এখানে অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের ব্যবসায় বড় ক্ষতিও হয়েছে।

হায়দরাবাদে নির্মিত বিরাট বহুতলে অ্যামাজনের ভারতীয় শাখার সদর দফতর,দেখে নিন

Amazon: অ্যামাজন ইতিমধ্যেই ভারতের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ নির্দিষ্ট রেখেছে।

হাইলাইটস

  • হায়দরাবাদে অ্যামাজনের নতুন সদর দফতর, বিশ্বের বৃহত্তম বহুতল এটি
  • ৮৬ মিটার দীর্ঘ এই বহুতলে ১৫ হাজারেরও বেশি মানুষ কাজ করে
  • ভারতের জন্য বিনিয়োগের পরিমাণ পাঁচ বিলিয়ন ডলার ভেবে রেখেছে অ্যামাজন
হায়দরাবাদ:

এই যে বিরাট বাড়িটি (Amazon new building India) দেখছেন এটি আসলে অ্যামাজনের ভারতীয় শাখার কার্যালয়।  এই বাড়িটি বিরাট উচ্চতার, এখানে একসঙ্গে রোজ ওঠানামা করে ৪৯ টি লিফট, প্রতি সেকেন্ডে এক একটি তল পেরিয়ে যেতে সক্ষম সেই লিফটগুলি। ১৫,০০০ এরও বেশি কর্মচারি রোজ ওঠানামা করেন এর মাধ্যমে। তবে ভারতীয় বাজার ধরে রাখা এক বিরাট চ্যালেঞ্জ অ্যামাজনের (Amazon) কাছে। মার্কিন খুচরো জায়ান্টটি ২০১৩ সালে ভারতে প্রথম তাঁদের বেচাকেনার সাইট চালু করে এবং ওয়ালমার্টের সঙ্গে মারাত্মক ব্যবসায়িক রেষারেষিতে জড়িয়ে পড়ে,  গত বছরই ১৬ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে স্থানীয় ই-কমার্স সংস্থা ফ্লিপকার্টের ৭৭ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছে ওয়ালমার্ট।

দক্ষিণের প্রযুক্তি কেন্দ্র হায়দরাবাদে হওয়া নতুন  ৮৬ মিটার (২৮২ ফুট) দীর্ঘ কার্যালয়ে বসে অ্যামাজন সংস্থার ভারত ও মধ্য প্রাচ্যের মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক দীপ্তি ভার্মা জানান সংবাদসংস্থা এএফপিকে বলেন, "অ্যামাজনের জন্য, ব্যবসায়িক মানচিত্রে ভারত একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা,"।

মালিক কাজে, অ্যামাজন অ্যালেক্সা দিয়ে নিজের পছন্দের একগাদা জিনিস অর্ডার করলো টিয়া

বিশাল এই দেশে একদিকে যেমন সাফল্যের সম্ভাবনা অনেক বেশি, তেমনি ঝুঁকিও কম নয়, এর আগে এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে বিনিয়োগ করে অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের ব্যবসায় বড় ক্ষতিও হয়েছে।

তবে মনে করা হচ্ছে অ্যামাজন বা ওয়ালমার্টের মতো সংস্থাগুলিকে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলতে চলেছেন মুকেশ আম্বানি। এশিয়ার ধনী ব্যক্তি মুকেশ আম্বানির রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের কাছ থেকে তীব্র প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে তাঁদেরকে।50tqemkg

মার্কিন খুচরা জায়ান্ট অ্যামাজন ২০১৩ সালে ভারতে প্রথম সাইট শুরু করে; এটি এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির বাজার ধরতে চাইছে (প্রতীকী ছবি) ।

কয়েক মাস আগে কার্যকর হওয়া নতুন ই-কমার্স বিধিগুলি অ্যামাজনের মতো সংস্থাগুলি যেসব সংস্থার অংশীদার রয়েছে তাদের পণ্য বিক্রি নিষিদ্ধ করে। এগুলি বিক্রেতার সঙ্গে একচেটিয়া চুক্তিতেও নিষেধাজ্ঞা জারি করে।

আমাজনে নারকেলের মালা বিকোচ্ছে ১৩০০ টাকায়! চক্ষু চড়কগাছ সাধারণ খদ্দেরের

অ্যামাজন ইতিমধ্যেই ভারতের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ নির্দিষ্ট রেখেছে। শিল্প সংস্থা ন্যাসকম এবং প্রাইসওয়াটারহাউস কুপার্সের সাম্প্রতিক গবেষণা অনুসারে, ভারতের ই-বাণিজ্য ক্ষেত্রে বিক্রয় এখন থেকে ২০২২ সালের মধ্যে তিনগুণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

.