This Article is From Aug 05, 2020

৫ তারিখের লকডাউন! ভারী মূল্য চোকাবে রাজ্যের তৃণমূল সরকার: দিলীপ ঘোষ

এদিন সকাল থেকে উপস্থিত থাকবেন কমবেশি ১৫০ জন আমন্ত্রিত

৫ তারিখের লকডাউন! ভারী মূল্য চোকাবে রাজ্যের তৃণমূল সরকার: দিলীপ ঘোষ

৫ তারিখের লকডাউন নিয়ে ইতিমধ্যে রাজ্যে রাজনৈতিক চাপানউতোর তুঙ্গে। (ফাইল ছবি)

কলকাতা:

৫ অগাস্টের লকডাউন প্রত্যাহার (Lockdown in Bengal) না করার জন্য ভারী মূল্য চোকাতে হবে রাজ্য সরকারকে। বুধবার এই মন্তব্য করেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ (State BJP Chief Dilip Ghosh)। বুধবার বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে অযোধ্যায় রামমন্দিরের ভূমিপুজো (Ram Mandir Bhoomi Pujon) আয়োজিত হবে। এদিন সকাল থেকে উপস্থিত থাকবেন কমবেশি ১৫০ জন আমন্ত্রিত। এই পরিবেশে রাজ্য বিজেপির দাবি ছিল, এর আগে বহুবার বদলানো হয়েছে লকডাউন তারিখ। তাই রাজ্যের মানুষের আবেগকে কথা মাথায় রেখে বদলানো হোক পাঁচ তারিখের লকডাউন। কিন্তু বিজেপির সেই আবেদনে সাড়া না দিয়ে উল্টে রাজ্যের হিন্দু সম্প্রদায়ের আবেগকে অসম্মান করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মঙ্গলবার এই অভিযোগও করেন দিলীপ ঘোষ।

এদিকে, রাজ্যের বিজেপি সভাপতির এই অভিযোগের পাল্টা হিসেবে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের এক নেতা বলেছেন, "কোভিড সংকটের আবহে বিজেপির সাম্প্রদায়িক রাজনীতি থেকে বিরত থাকা উচিত।" দলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, "এই রাজ্যের মানুষ সৌভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী। এমন কিছু করা হবে না যাতে সে পরিবেশ নষ্ট হয়।

রামমন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের আগে সবরকম ভাবে সেজে উঠছে উত্তরপ্রদেশের বহু চর্চিত এই শহর। তার মধ্যে হয়েছে নতুন বিমানবন্দর, ঝাঁ চকচকে রেলস্টেশন। রামমন্দিরের শহর অযোধ্যাকে সাজিয়ে তুলতে ৫০০ কোটি টাকার প্রকল্প ঘোষণা করেছে উত্তরপ্রদেশ সরকার। অযোধ্যাকে নতুনভাবে দেশের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার সবরকম প্রয়াস করার পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের। ২০২৪ নাগাদ মন্দির নির্মাণের কাজ শেষ হলে সেই পথে অনেকটাই সাফল্য পাওয়া যাবে বলে আশা করছে সরকার।

অযোধ্যাকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলার প্রকল্পের তালিকায় নতুন বিমানবন্দরের পাশাপাশি রয়েছে রেলস্টেশন থেকে শুরু করে জাতীয় সড়ক এবং স্থানীয় পর্যটনকেন্দ্রগুলিও সাজিয়ে তোলা। এখন আপাতভাবে ভিআইপি অতিথিদের জন্য একটি অস্থায়ী বিমান ওঠানামার জায়গা করা হয়েছে।  যদিও সেটিকেই বিমানবন্দরের রূপ দেওয়া হবে বলে সরকারের তরফে জানানো হয়েছে।

২৫০ কোটি টাকা খরচে সাজিয়ে তোলা হবে জাতীয় সড়ক।  জল সরবরাহ ব্যবস্থার উন্নয়নে ৫৪ কোটি টাকা খরচ করা হবে। পুলিশ ব্যারাক এবং বাস স্টেশনের জন্য আরও ৭ কোটি টাকা খরচ করা হবে অযোধ্যায়।

.